ঢাকা ০৩:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
পীরগঞ্জে প্রাইভেট কারের ধাক্কায় ভ্যান চালকের চালকের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা ঠাকুরগাঁও জেলা আ.লীগের সভাপতি হলেন বাবলু স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ঠাকুরগাঁওয়ে শহীদ জায়া’রা ভিক্ষাবৃত্তি করে পীরগঞ্জ থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার পীরগঞ্জে রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় র‌্যালী পীরগঞ্জে দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা ছাদে অবৈধ রেস্তোরাঁ, সিলিন্ডারে লিকেজ: ল্যাবএইড হাসপাতালকে ২ লাখ টাকা জরিমানা অকটেনে ৪ টাকা, পেট্রোলে ৩ টাকা, ডিজেলে ৭৫ পয়সা কমল মজুতদারি-কালোবাজারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মাঠে সিআইডির ১২ টিম যেভাবে রক্ষা পেয়েছিল ৭ই মার্চের ভাষণের ভিডিও

উজ্জ্বল কোঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আদালতের আদেশ অমান্য করে শিক্ষক নিয়োগ

সারাদিন ডেস্ক::জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার উজ্জ¦লকোঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আদালতের আদেশ অমান্য করে এবং ব্যাপক অনিয়ম দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার মধ্যে দিয়ে ইসলাম ধর্ম বিষয়ক পদে এক শিক্ষককে নিয়োগ দানের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে ঐ এলাকায় সচেতন মহলের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার সহ গত ২৩-৪-২০১৮ ইং তারিখে পীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রীর বরাবরে গণস্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ করেছে ভূক্তভোগীরা।
জানা যায় উক্ত বিদ্যালয়টি ১৯৬৭ ইং সালে প্রতিষ্ঠার লগ্ন থেকে সুনামের সহিত শিক্ষার কার্যক্রম অব্যাহত ছিল। বিগত সময়ে ঐ বিদ্যালয়ে আব্দুর রশিদ প্রধান শিক্ষক পদে দায়িত্ব পেয়ে বিদ্যালয়টি খেয়াল খুশি ভাবে চালিয়ে আসছেন। মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায় ২০১৪ সালে ধর্মীয় শিক্ষক পদে জনৈক ব্যক্তির চাকুরী শেষ হওয়ার নতুন ভাবে ঐ পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রধান ম্যানেজিং কমিটি দ্বয়ের আলোচনার ভিক্তিতে শিক্ষক নিয়োগে চুড়ান্ত হয়। গত ৯-২-১৪ ইং তারিখে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর এলাকার ৯জন ব্যক্তি ঐ পদে আবেদন করেন। গত ৪-৩-১৪ ইং তারিখে সকল প্রার্থীর বৈধতা গণ্য হওয়ায় ২০-০৩-১৪ ইং তারিখে নিয়োগ পরীক্ষার দিন ধার্য্য হয় পীরগঞ্জ বণিক সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে হলরুমে। নির্দিষ্ট সময়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডে উপস্থিত না হতে পারায় এবং স্বল্প সংখ্যক প্রার্থী উপস্থিতের কারণে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ নির্বাচনী পরীক্ষা বাতিল পূর্বক পুনরায় পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করেন। এরপর প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে বিভিন্ন ভাবে কালক্ষেপন করেন। ঐ সময়ের ম্যানেজিং কমিটির মেয়াদ ৩-১১-১৪ শেষ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ৮-১২-১৪ইং তারিখে নতুন ম্যানেজিং কমিটি নিযুক্ত হন। তবুও প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নিতে টালবাহানা করেন। অবশেষে বিভিন্ন চাপের মুখে পরে প্রধান শিক্ষক কর্তৃপক্ষ কে নিয়ে গত ১১-০১-১৫ ইং তারিখে নিয়োগ পরীক্ষার জন্য রেজুলেশন করেন। ধুরন্দর ও সুচতুর প্রধান শিক্ষক ৯জন প্রার্থীর মধ্যে তার মনোনিত প্রার্থী মোকসেদা খাতুনকে দিয়ে গত ১২-০৩-১৫ ইং তারিখে ঠাকুরগাঁও বিজ্ঞ পীরগঞ্জ সহকারী জজ আদালতে একটি মোকাদ্দমা আনয়ন করেন, মোকদ্দমা নং ৭/১৫ অন্য। মোকদ্দমায় প্রধান শিক্ষক সহ ২১ জনকে বিবাদী করা হয়। মোকদ্দমার পরিপ্রেক্ষিতে ১৩-০৫-১৫ ইং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সহ উল্লেখিত বিবাদীর ১৩জন লিখিত জবাব দাখিল করেন। জবাব এর পরিপ্রেক্ষিতে বিজ্ঞ জজ আদালত কর্তৃক মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাদী অথবা আবেদনকারীর কাউকে নিয়োগ না দেওয়ার জন্য আদেশ দেন। সে সময় মানেজিং কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ায় এডহক কমিটি নিযুক্ত করন করা হয়। প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ এডহক কমিটির পরই গোপনে নতুন ম্যানেজিং কমিটি করিয়ে তিনি সভাপতি গয়ারাম চন্দ্র রায়কে নির্বাচিত করে। গোপনে পকেট কমিটির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক সহ কয়েক জন ছত্রছায়ায় গত ৮-০১-১৮ ইং তারিখে বিজ্ঞ পীরগঞ্জ সহকারী জজ আদালতে বাদী ও ১/০৯/১৪-২১ নং বিবাদীর পক্ষে সোলেনামা সূত্রে মোকদ্দমাটি নিষ্পত্তির প্রার্থনা করে। সোলেনামায় শর্তাবলীর ১. অত্র মোকদ্দমার বাদী পক্ষ সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পাইতে হকদার মর্মে সোলেকারী বিবাদী পক্ষ স্বীকার করিয়া লইলেন, মর্মে ৫নং পর্যন্ত সোলেনামার স্বীকারক্তি রয়েছে। কিন্তু সোলেনামায় ২১জন বিবাদীর মধ্যে ১১ জনই স্বাক্ষর করে নাই মর্মে তাদের আপত্তি ছিল। সোলেনামায় শর্ত ছিল যে সকল বিবাদী গনই স্বাক্ষর করবেন। এছাড়াও আবেদন কারী ও বিবাদীর মধ্যে ফেরদৌস আলী ০৭/১৫ অন্য নং মোকদ্দমা ডিগ্রীর পরিপ্রেক্ষিতে জেলা জজ আদালত ঠাকুরগাঁও এ আপিল করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১-০১-১৮ ইং তারিখে আদালত কর্তৃক শুনানীর দিন ধার্য্য হয় এবং একই দিনে জেলা জজ আদালত বাদীর পক্ষে ডিগ্রি স্থগিত করেন। এরপরও সুচতুর ও ধুরন্দর প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ আদালতের ডিগ্রি স্থগিতের আদেশকে অবজ্ঞা করে তার মনোনিত প্রার্থী ও আদালতের বাদী মোকশেদা খাতুনকে অপকৌশলে স্কুলের ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষক পদে যোগদান করান। এ নিয়ে বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি ও এলাকার সচেতন সহলের মধ্যে বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ফলে গত ২৩-০৪-১৮ ইং তারিখে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রীর বরাবরে নিয়োগ স্থগিতের জন্য ৪৪জন ব্যক্তি একটি গণ আবেদন করেন, আবেদনের অনুলিপি বিভিন্ন দপ্তরে প্রেরণ করেছেন। এ বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গয়ারাম বলেন, কিভাবে নিয়োগ হল আমি জানিনা। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ বলেন আপনাদের প্রশ্ন ও কেন কাগজ দেখাবো তা মানেই হয় না। তবে যাকে কাগজ পত্র দেখার তাকে দেখাবো। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম সাঈদ হাসান জানান অভিযোগ পেয়েছি যেহেতু আদালতে মামলা রয়েছে বিষয়টা কি হয় দেখা যাক, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

পীরগঞ্জে প্রাইভেট কারের ধাক্কায় ভ্যান চালকের চালকের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা

উজ্জ্বল কোঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আদালতের আদেশ অমান্য করে শিক্ষক নিয়োগ

আপডেট টাইম ০১:০০:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জুলাই ২০১৮

সারাদিন ডেস্ক::জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার উজ্জ¦লকোঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আদালতের আদেশ অমান্য করে এবং ব্যাপক অনিয়ম দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার মধ্যে দিয়ে ইসলাম ধর্ম বিষয়ক পদে এক শিক্ষককে নিয়োগ দানের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে ঐ এলাকায় সচেতন মহলের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার সহ গত ২৩-৪-২০১৮ ইং তারিখে পীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রীর বরাবরে গণস্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ করেছে ভূক্তভোগীরা।
জানা যায় উক্ত বিদ্যালয়টি ১৯৬৭ ইং সালে প্রতিষ্ঠার লগ্ন থেকে সুনামের সহিত শিক্ষার কার্যক্রম অব্যাহত ছিল। বিগত সময়ে ঐ বিদ্যালয়ে আব্দুর রশিদ প্রধান শিক্ষক পদে দায়িত্ব পেয়ে বিদ্যালয়টি খেয়াল খুশি ভাবে চালিয়ে আসছেন। মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায় ২০১৪ সালে ধর্মীয় শিক্ষক পদে জনৈক ব্যক্তির চাকুরী শেষ হওয়ার নতুন ভাবে ঐ পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রধান ম্যানেজিং কমিটি দ্বয়ের আলোচনার ভিক্তিতে শিক্ষক নিয়োগে চুড়ান্ত হয়। গত ৯-২-১৪ ইং তারিখে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর এলাকার ৯জন ব্যক্তি ঐ পদে আবেদন করেন। গত ৪-৩-১৪ ইং তারিখে সকল প্রার্থীর বৈধতা গণ্য হওয়ায় ২০-০৩-১৪ ইং তারিখে নিয়োগ পরীক্ষার দিন ধার্য্য হয় পীরগঞ্জ বণিক সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে হলরুমে। নির্দিষ্ট সময়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডে উপস্থিত না হতে পারায় এবং স্বল্প সংখ্যক প্রার্থী উপস্থিতের কারণে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ নির্বাচনী পরীক্ষা বাতিল পূর্বক পুনরায় পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করেন। এরপর প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে বিভিন্ন ভাবে কালক্ষেপন করেন। ঐ সময়ের ম্যানেজিং কমিটির মেয়াদ ৩-১১-১৪ শেষ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ৮-১২-১৪ইং তারিখে নতুন ম্যানেজিং কমিটি নিযুক্ত হন। তবুও প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নিতে টালবাহানা করেন। অবশেষে বিভিন্ন চাপের মুখে পরে প্রধান শিক্ষক কর্তৃপক্ষ কে নিয়ে গত ১১-০১-১৫ ইং তারিখে নিয়োগ পরীক্ষার জন্য রেজুলেশন করেন। ধুরন্দর ও সুচতুর প্রধান শিক্ষক ৯জন প্রার্থীর মধ্যে তার মনোনিত প্রার্থী মোকসেদা খাতুনকে দিয়ে গত ১২-০৩-১৫ ইং তারিখে ঠাকুরগাঁও বিজ্ঞ পীরগঞ্জ সহকারী জজ আদালতে একটি মোকাদ্দমা আনয়ন করেন, মোকদ্দমা নং ৭/১৫ অন্য। মোকদ্দমায় প্রধান শিক্ষক সহ ২১ জনকে বিবাদী করা হয়। মোকদ্দমার পরিপ্রেক্ষিতে ১৩-০৫-১৫ ইং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সহ উল্লেখিত বিবাদীর ১৩জন লিখিত জবাব দাখিল করেন। জবাব এর পরিপ্রেক্ষিতে বিজ্ঞ জজ আদালত কর্তৃক মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাদী অথবা আবেদনকারীর কাউকে নিয়োগ না দেওয়ার জন্য আদেশ দেন। সে সময় মানেজিং কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ায় এডহক কমিটি নিযুক্ত করন করা হয়। প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ এডহক কমিটির পরই গোপনে নতুন ম্যানেজিং কমিটি করিয়ে তিনি সভাপতি গয়ারাম চন্দ্র রায়কে নির্বাচিত করে। গোপনে পকেট কমিটির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক সহ কয়েক জন ছত্রছায়ায় গত ৮-০১-১৮ ইং তারিখে বিজ্ঞ পীরগঞ্জ সহকারী জজ আদালতে বাদী ও ১/০৯/১৪-২১ নং বিবাদীর পক্ষে সোলেনামা সূত্রে মোকদ্দমাটি নিষ্পত্তির প্রার্থনা করে। সোলেনামায় শর্তাবলীর ১. অত্র মোকদ্দমার বাদী পক্ষ সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পাইতে হকদার মর্মে সোলেকারী বিবাদী পক্ষ স্বীকার করিয়া লইলেন, মর্মে ৫নং পর্যন্ত সোলেনামার স্বীকারক্তি রয়েছে। কিন্তু সোলেনামায় ২১জন বিবাদীর মধ্যে ১১ জনই স্বাক্ষর করে নাই মর্মে তাদের আপত্তি ছিল। সোলেনামায় শর্ত ছিল যে সকল বিবাদী গনই স্বাক্ষর করবেন। এছাড়াও আবেদন কারী ও বিবাদীর মধ্যে ফেরদৌস আলী ০৭/১৫ অন্য নং মোকদ্দমা ডিগ্রীর পরিপ্রেক্ষিতে জেলা জজ আদালত ঠাকুরগাঁও এ আপিল করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১-০১-১৮ ইং তারিখে আদালত কর্তৃক শুনানীর দিন ধার্য্য হয় এবং একই দিনে জেলা জজ আদালত বাদীর পক্ষে ডিগ্রি স্থগিত করেন। এরপরও সুচতুর ও ধুরন্দর প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ আদালতের ডিগ্রি স্থগিতের আদেশকে অবজ্ঞা করে তার মনোনিত প্রার্থী ও আদালতের বাদী মোকশেদা খাতুনকে অপকৌশলে স্কুলের ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষক পদে যোগদান করান। এ নিয়ে বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি ও এলাকার সচেতন সহলের মধ্যে বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ফলে গত ২৩-০৪-১৮ ইং তারিখে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রীর বরাবরে নিয়োগ স্থগিতের জন্য ৪৪জন ব্যক্তি একটি গণ আবেদন করেন, আবেদনের অনুলিপি বিভিন্ন দপ্তরে প্রেরণ করেছেন। এ বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গয়ারাম বলেন, কিভাবে নিয়োগ হল আমি জানিনা। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ বলেন আপনাদের প্রশ্ন ও কেন কাগজ দেখাবো তা মানেই হয় না। তবে যাকে কাগজ পত্র দেখার তাকে দেখাবো। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম সাঈদ হাসান জানান অভিযোগ পেয়েছি যেহেতু আদালতে মামলা রয়েছে বিষয়টা কি হয় দেখা যাক, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।