ঢাকা ০৬:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এইচএসসি পরীক্ষায় কমবে পূর্ণ নম্বর!

নিজস্ব প্রতিবেদক::নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হতে পারে। তবে পূর্ণ নম্বর কমতে পারে। তবে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।

মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আয়োজনে দুটি বিকল্প সামনে রাখা হয়েছে। আগে ইংরেজী ও বাংলার প্রথমপত্র ও দ্বিতীয় পত্রে আলাদাভাবে মোট ২০০ নম্বর ছিলো। কিন্তু এবার দুটিপত্র মিলিয়ে সর্বমোট ১০০ নম্বর হতে পারে। আর যেগুলোতে ব্যবহারিক আছে সেগুলোতে ব্যবহারিক নম্বর ঠিক রেখে অবশিষ্ট অংশের (এমসিকিউ ও সৃজনশীল) নম্বর সমন্বয় করে পূর্ণ নম্বর ৫০ শতাংশ কমানো হবে।

অপর প্রস্তাবে কেবল এমসিকিউ কিংবা সৃজনশীল অংশের যেকোনো একটির পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি আছে। এক্ষেত্রেও ব্যবহারিকের নম্বর ঠিক রেখে বাকি অংশের ওপর নম্বর সমন্বয়ের চিন্তা আছে। আর করোনা পরিস্থিতির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে নিজ নিজ কলেজকে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেয়ার অনুমতি দেয়ার প্রস্তাবও আছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় যেই প্রস্তাব গ্রহণ করবে সেটি বাস্তবায়ন করবে শিক্ষাবোর্ড।

করোনার আগে ১১ শিক্ষা বোর্ড প্রায় ২ হাজার ৫০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা গ্রহণের প্রস্তুতি নিয়েছিল শিক্ষাবোর্ড। কিন্তু এখন প্রতি বেঞ্চে একজন করে শিক্ষার্থী বসিয়ে পরীক্ষা নেয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর জন্য প্রায় ৫ হাজার কেন্দ্রের প্রয়োজন হবে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

এইচএসসি পরীক্ষায় কমবে পূর্ণ নম্বর!

আপডেট টাইম ০৬:৫৭:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর ২০২০
নিজস্ব প্রতিবেদক::নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হতে পারে। তবে পূর্ণ নম্বর কমতে পারে। তবে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।

মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আয়োজনে দুটি বিকল্প সামনে রাখা হয়েছে। আগে ইংরেজী ও বাংলার প্রথমপত্র ও দ্বিতীয় পত্রে আলাদাভাবে মোট ২০০ নম্বর ছিলো। কিন্তু এবার দুটিপত্র মিলিয়ে সর্বমোট ১০০ নম্বর হতে পারে। আর যেগুলোতে ব্যবহারিক আছে সেগুলোতে ব্যবহারিক নম্বর ঠিক রেখে অবশিষ্ট অংশের (এমসিকিউ ও সৃজনশীল) নম্বর সমন্বয় করে পূর্ণ নম্বর ৫০ শতাংশ কমানো হবে।

অপর প্রস্তাবে কেবল এমসিকিউ কিংবা সৃজনশীল অংশের যেকোনো একটির পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি আছে। এক্ষেত্রেও ব্যবহারিকের নম্বর ঠিক রেখে বাকি অংশের ওপর নম্বর সমন্বয়ের চিন্তা আছে। আর করোনা পরিস্থিতির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে নিজ নিজ কলেজকে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেয়ার অনুমতি দেয়ার প্রস্তাবও আছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় যেই প্রস্তাব গ্রহণ করবে সেটি বাস্তবায়ন করবে শিক্ষাবোর্ড।

করোনার আগে ১১ শিক্ষা বোর্ড প্রায় ২ হাজার ৫০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা গ্রহণের প্রস্তুতি নিয়েছিল শিক্ষাবোর্ড। কিন্তু এখন প্রতি বেঞ্চে একজন করে শিক্ষার্থী বসিয়ে পরীক্ষা নেয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর জন্য প্রায় ৫ হাজার কেন্দ্রের প্রয়োজন হবে।