ঢাকা ০৮:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪, ১ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
পীরগঞ্জে রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় র‌্যালী পীরগঞ্জে দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা ছাদে অবৈধ রেস্তোরাঁ, সিলিন্ডারে লিকেজ: ল্যাবএইড হাসপাতালকে ২ লাখ টাকা জরিমানা অকটেনে ৪ টাকা, পেট্রোলে ৩ টাকা, ডিজেলে ৭৫ পয়সা কমল মজুতদারি-কালোবাজারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মাঠে সিআইডির ১২ টিম যেভাবে রক্ষা পেয়েছিল ৭ই মার্চের ভাষণের ভিডিও এক লাফে ৩০ টাকা বাড়ল টিসিবির চিনির দাম পীরগঞ্জে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে মারামারি : এসএসসি পরীক্ষার্থী সহ ৪ খেলোয়াড় আহত ঠাকুরগাঁওয়ে পেঁয়াজের বীজ চাষ করে সফলতার সম্ভাবনা সংরক্ষিত নারী আসনে এমপি মনোনীত দ্রৌপদী দেবী আগরওয়ালা

৪৫ বছর ধরে স্বামী-স্ত্রী ভিক্ষাবৃত্তি করেও বয়স্ক ভাতা পায়নি

Exif_JPEG_420

বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি: এনএম নুরুল ইসলাম ॥ ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮নং বড়বাড়ী ইউনিয়নের গোয়ালকারী গ্রামের আলিম উদ্দীন (পচকটু) ও তার স্ত্রী রশিদা খাতুন ৪৫ বছর ধরে ভিক্ষাবৃত্তি করে অতি কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। রশিদার স্বামীর কোনো বাড়ি ভিটামাটি নেই। রশিদা খাতুন ও তার স্বামী শেষ পর্যায়ে জীবনটুকু বেঁচে থাকার জন্য এই গ্রামে মানুষের বাড়িতে কাজ ও ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবনযাপন করছে।

আজ ৪৫ বছর যাবত দু’জনের মধ্যে কেউই কোন প্রকার ভাতা কিংবা বয়স্ক ভাতা পাইনি বলে স্বামী স্ত্রী মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের জীবনে প্রায় শেষ পর্যায়ে এসে তারা এখন সর্বহারা। তাদের দেখাশুনা করার মত কেউ নেই। মাথা গোজার ঠাঁই নেই। এই গ্রামে তবুও তারা গোয়ালকারী গ্রামে জীবনের শেষ নিঃশ্বাসটুকু ফেলার জন্য সাহায্য এবং থাকার জন্য তাদের একটু ঠিকানার প্রয়োজন। এমতবস্থায় তারা ভিক্ষাকৃত্তি করে মানুষের দ্বারাদ্বারে ঘুরে করুণ দিন-যাপন করছে। এখন তাদের জীবনের শেষ মুহূর্ত হলেও একটা বয়স্ক ভাতার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছে কর্তৃপক্ষের কাছে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

পীরগঞ্জে রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় র‌্যালী

৪৫ বছর ধরে স্বামী-স্ত্রী ভিক্ষাবৃত্তি করেও বয়স্ক ভাতা পায়নি

আপডেট টাইম ০৭:৩৫:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৯

বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি: এনএম নুরুল ইসলাম ॥ ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮নং বড়বাড়ী ইউনিয়নের গোয়ালকারী গ্রামের আলিম উদ্দীন (পচকটু) ও তার স্ত্রী রশিদা খাতুন ৪৫ বছর ধরে ভিক্ষাবৃত্তি করে অতি কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। রশিদার স্বামীর কোনো বাড়ি ভিটামাটি নেই। রশিদা খাতুন ও তার স্বামী শেষ পর্যায়ে জীবনটুকু বেঁচে থাকার জন্য এই গ্রামে মানুষের বাড়িতে কাজ ও ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবনযাপন করছে।

আজ ৪৫ বছর যাবত দু’জনের মধ্যে কেউই কোন প্রকার ভাতা কিংবা বয়স্ক ভাতা পাইনি বলে স্বামী স্ত্রী মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের জীবনে প্রায় শেষ পর্যায়ে এসে তারা এখন সর্বহারা। তাদের দেখাশুনা করার মত কেউ নেই। মাথা গোজার ঠাঁই নেই। এই গ্রামে তবুও তারা গোয়ালকারী গ্রামে জীবনের শেষ নিঃশ্বাসটুকু ফেলার জন্য সাহায্য এবং থাকার জন্য তাদের একটু ঠিকানার প্রয়োজন। এমতবস্থায় তারা ভিক্ষাকৃত্তি করে মানুষের দ্বারাদ্বারে ঘুরে করুণ দিন-যাপন করছে। এখন তাদের জীবনের শেষ মুহূর্ত হলেও একটা বয়স্ক ভাতার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছে কর্তৃপক্ষের কাছে।