ঢাকা ০৪:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪৫ বছর ধরে স্বামী-স্ত্রী ভিক্ষাবৃত্তি করেও বয়স্ক ভাতা পায়নি

Exif_JPEG_420

বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি: এনএম নুরুল ইসলাম ॥ ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮নং বড়বাড়ী ইউনিয়নের গোয়ালকারী গ্রামের আলিম উদ্দীন (পচকটু) ও তার স্ত্রী রশিদা খাতুন ৪৫ বছর ধরে ভিক্ষাবৃত্তি করে অতি কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। রশিদার স্বামীর কোনো বাড়ি ভিটামাটি নেই। রশিদা খাতুন ও তার স্বামী শেষ পর্যায়ে জীবনটুকু বেঁচে থাকার জন্য এই গ্রামে মানুষের বাড়িতে কাজ ও ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবনযাপন করছে।

আজ ৪৫ বছর যাবত দু’জনের মধ্যে কেউই কোন প্রকার ভাতা কিংবা বয়স্ক ভাতা পাইনি বলে স্বামী স্ত্রী মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের জীবনে প্রায় শেষ পর্যায়ে এসে তারা এখন সর্বহারা। তাদের দেখাশুনা করার মত কেউ নেই। মাথা গোজার ঠাঁই নেই। এই গ্রামে তবুও তারা গোয়ালকারী গ্রামে জীবনের শেষ নিঃশ্বাসটুকু ফেলার জন্য সাহায্য এবং থাকার জন্য তাদের একটু ঠিকানার প্রয়োজন। এমতবস্থায় তারা ভিক্ষাকৃত্তি করে মানুষের দ্বারাদ্বারে ঘুরে করুণ দিন-যাপন করছে। এখন তাদের জীবনের শেষ মুহূর্ত হলেও একটা বয়স্ক ভাতার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছে কর্তৃপক্ষের কাছে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

৪৫ বছর ধরে স্বামী-স্ত্রী ভিক্ষাবৃত্তি করেও বয়স্ক ভাতা পায়নি

আপডেট টাইম ০৭:৩৫:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৯

বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি: এনএম নুরুল ইসলাম ॥ ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮নং বড়বাড়ী ইউনিয়নের গোয়ালকারী গ্রামের আলিম উদ্দীন (পচকটু) ও তার স্ত্রী রশিদা খাতুন ৪৫ বছর ধরে ভিক্ষাবৃত্তি করে অতি কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। রশিদার স্বামীর কোনো বাড়ি ভিটামাটি নেই। রশিদা খাতুন ও তার স্বামী শেষ পর্যায়ে জীবনটুকু বেঁচে থাকার জন্য এই গ্রামে মানুষের বাড়িতে কাজ ও ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবনযাপন করছে।

আজ ৪৫ বছর যাবত দু’জনের মধ্যে কেউই কোন প্রকার ভাতা কিংবা বয়স্ক ভাতা পাইনি বলে স্বামী স্ত্রী মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের জীবনে প্রায় শেষ পর্যায়ে এসে তারা এখন সর্বহারা। তাদের দেখাশুনা করার মত কেউ নেই। মাথা গোজার ঠাঁই নেই। এই গ্রামে তবুও তারা গোয়ালকারী গ্রামে জীবনের শেষ নিঃশ্বাসটুকু ফেলার জন্য সাহায্য এবং থাকার জন্য তাদের একটু ঠিকানার প্রয়োজন। এমতবস্থায় তারা ভিক্ষাকৃত্তি করে মানুষের দ্বারাদ্বারে ঘুরে করুণ দিন-যাপন করছে। এখন তাদের জীবনের শেষ মুহূর্ত হলেও একটা বয়স্ক ভাতার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছে কর্তৃপক্ষের কাছে।