টিপু মুনশি বলেন, ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে চিনির চাহিদা বেড়েছে। আর বাজারে চাহিদা বাড়ায় চিনির দাম বেড়েছে। তবে আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য চেষ্টা করছি, যতদূর পারা যায় আরকি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, লক্ষ্য করেছি যে চিনির দাম একটু ঊর্ধ্বমুখী। আমরা বলেছিলাম চিনির দাম পাঁচ টাকা কমাবো। পরবর্তীকালে হিসাব-নিকাশ করে দেখা যায় তিন টাকা ৫০ পয়সা কমানো যায়। যখনই এটা আলোচনা চলছিল তখনই চিনির দাম আবার বাড়ানো হয়। রমজানের শেষ দিকে ঈদ ঘিরে চিনির চাহিদা অনেক বেড়েছে।
যে কারণে দামও বেড়েছে। দাম যে বেড়েছে এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, এর মধ্যে গত ১৫ দিনে বিশ্ববাজারে চিনির দাম আরও ১০০ ডলার বেড়েছে। যেটা বেড়েছে সেটা দেশে আসতে আরও এক মাস সময় লাগবে। কিন্তু আপনারা জানেন, ব্যবসায়ীরা তো সুযোগ নিয়েই থাকে। আগামীতে বাড়বে, তারা আগে থেকেই সুযোগটা নেয়। রমজান মাসও শেষ দিকে। তাই ঈদ সামনে রেখে চিনির দামে একটু প্রভাব পড়েছে।