আজম রেহমান,ঠাকুরগাঁও ::
প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে তিন বছর ধরে বাসাবাড়িতেই নিষিদ্ধ পলিথিনের কারখানা গড়ে তুলেছিলেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সালান্দার ইউনিয়নের যুবলীগ নেতা সেতু হক। জেলা প্রশাসন সোমবার রাতে অবৈধ এই কারখানার কাচামাল এবং পলিতিন সহ মোট ২ হাজার কেজি মালামাল জব্দ করে কারখানাটি বন্ধ করে দিয়েছে। ১৮ নভেম্বর রাতে সদরের সালন্দর গ্রামে অভিযান চালিয়ে মোবাইল কোর্টে কারখানা মালিককে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান শেষে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও সিনিয়র সহকারী কমিশনার খাইরুল ইসলাম বলেন, পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পলিথিন পণ্য উৎপাদন বন্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। তারাই ধারাবাহিকতায় পলিথিন কারখানায় অভিযান চালিয়ে কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, সালান্দর ইউনিয়নের ভূতপাড়া নামক জায়গায় লাইসেন্স ছাড়াই নিষিদ্ধ পলিথিনের এ কারখানাটি গড়ে তুলেছেন সদর উপজেলার সালান্দার ইউনিয়নের যুবলীগ নেতা সেতু হক। দীর্ঘ তিন বছর ধরে এভাবেই পলিথিন কারখানাটি চালিয়ে আসছেন তিনি। এতদিন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। অভিযান পরিচালনাকালে উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো.তামিম হাসান সহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।
অভিযান শেষে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও সিনিয়র সহকারী কমিশনার খাইরুল ইসলাম বলেন, পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পলিথিন পণ্য উৎপাদন বন্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। তারাই ধারাবাহিকতায় পলিথিন কারখানায় অভিযান চালিয়ে কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, সালান্দর ইউনিয়নের ভূতপাড়া নামক জায়গায় লাইসেন্স ছাড়াই নিষিদ্ধ পলিথিনের এ কারখানাটি গড়ে তুলেছেন সদর উপজেলার সালান্দার ইউনিয়নের যুবলীগ নেতা সেতু হক। দীর্ঘ তিন বছর ধরে এভাবেই পলিথিন কারখানাটি চালিয়ে আসছেন তিনি। এতদিন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। অভিযান পরিচালনাকালে উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো.তামিম হাসান সহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।