ঢাকা ০৪:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ইটভাটার ভিডিও ধারণ করায় সাংবাদিককে হুমকি দিলেন যুবলীগ নেতা নি.কমিশন জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে স্পষ্ট প্রতারণা করেছে জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিয়ে-সারজিস রাজশাহী বিভাগের যেসব আসনে প্রার্থী দিল এনসিপি ঠাকুরগাঁও -২ আসনে বিএনপি প্রার্থী ডা: সালামের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল পরিবারের উদ্যোগ- এতিম ও নারীদের জন্য নির্মিত হচ্ছে মির্জা রুহুল আমিন অ্যান্ড ফাতেমা মেমোরিয়াল কমপ্লেক্স প্রাইমারী শিক্ষক আন্দোলনের আহ্বায়ক সামছুদ্দীনকে নোয়াখালী থেকে লক্ষীপুরে স্ট্যান্ড রিলিজ উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতির পিতার মৃত্যু- শোক ও সমবেদনা ঠাকুরগায়ে সম্পত্তির ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে একমাত্র ছেলে মৃত বাবার লাশ দাফনে বাধা দে ফলোআপ-ঠাকুরগায়ে চলন্ত একতা এক্সপ্রেসে পপকর্ন বিক্রেতা খুনের ঘটনায়-সিরাজগঞ্জ ও দিনাজপুর থেকে চার ঘাতক গ্রেপ্তার পীরগঞ্জে চলন্ত একতা এক্সপ্রেসে পপকর্ন বিক্রেতা খুনের ঘটনায়-সিরাজগঞ্জ ও দিনাজপুর থেকে চার ঘাতক গ্রেপ্তার

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা

সারাদিন ডেস্ক:: গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে অবক্ষয় ও অনগ্রসরতার পাশাপাশি চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে চার দেশের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা ও চুক্তি থেকে আফ্রিকার ওই চার দেশকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। দেশগুলো হলো— উগান্ডা, গ্যাবন, নাইজার ও মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র।

সংবাদমাধ্যম টিআরটি আফ্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ সালে আফ্রিকা মহাদেশের এ দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়ন জোরদার ও সহযোগিতা করতে আফ্রিকার গ্রোথ অ্যান্ড অপরচুনিটি অ্যাক্ট (অ্যাগোয়া) করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেই চুক্তির আওতায় এই চার দেশ যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সুবিধা পেয়ে আসছিল। এ সুবিধার আওতায় সাব-সাহারা অঞ্চলের দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রে বিনা শুল্কে এক হাজার ৮ শতাধিক পণ্য রপ্তানি করতে পারত।

জো বাইডেন বলেন, নাইজার ও গ্যাবন উভয় দেশই চলতি বছরে সেনা অভ্যুত্থানের পর বর্তমানে সামরিক শাসনের অধীন। তাই দুই দেশই অ্যাগোয়া চুক্তির জন্য আর যোগ্য নয়। কারণ এই দেশ দুটি রাজনৈতিক বহুত্ববাদ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ধারাবাহিক অগ্রগতি দেখাতে পারেনি।

মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র ও উগান্ডাকে বাণিজ্যচুক্তি থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে বাইডেন বলেন, এ দেশ দুটির সরকার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানবাধিকারের মানদণ্ড চরমভাবে লঙ্ঘন করেছে।

চলতি বছর মে মাসে মার্কিন ফেডারেল সরকার জানিয়েছিল, উগান্ডা সমলিঙ্গবিরোধী আইন পাস করায় তারা দেশটির ওপরে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার চিন্তাভাবনা করছে। পাশাপাশি অ্যাগোয়া থেকে দেশটিকে বহিষ্কারের কথাও ভাবছে ওয়াশিংটন।

ওই আইনে বলা হয়েছে, সমলৈঙ্গিক সম্পর্কে কেউ জড়িত হলে প্রমাণ সাপেক্ষে তাকে বা তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

ইটভাটার ভিডিও ধারণ করায় সাংবাদিককে হুমকি দিলেন যুবলীগ নেতা

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা

আপডেট টাইম ১২:৫৯:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

সারাদিন ডেস্ক:: গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে অবক্ষয় ও অনগ্রসরতার পাশাপাশি চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে চার দেশের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা ও চুক্তি থেকে আফ্রিকার ওই চার দেশকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। দেশগুলো হলো— উগান্ডা, গ্যাবন, নাইজার ও মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র।

সংবাদমাধ্যম টিআরটি আফ্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ সালে আফ্রিকা মহাদেশের এ দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়ন জোরদার ও সহযোগিতা করতে আফ্রিকার গ্রোথ অ্যান্ড অপরচুনিটি অ্যাক্ট (অ্যাগোয়া) করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেই চুক্তির আওতায় এই চার দেশ যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সুবিধা পেয়ে আসছিল। এ সুবিধার আওতায় সাব-সাহারা অঞ্চলের দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রে বিনা শুল্কে এক হাজার ৮ শতাধিক পণ্য রপ্তানি করতে পারত।

জো বাইডেন বলেন, নাইজার ও গ্যাবন উভয় দেশই চলতি বছরে সেনা অভ্যুত্থানের পর বর্তমানে সামরিক শাসনের অধীন। তাই দুই দেশই অ্যাগোয়া চুক্তির জন্য আর যোগ্য নয়। কারণ এই দেশ দুটি রাজনৈতিক বহুত্ববাদ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ধারাবাহিক অগ্রগতি দেখাতে পারেনি।

মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র ও উগান্ডাকে বাণিজ্যচুক্তি থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে বাইডেন বলেন, এ দেশ দুটির সরকার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানবাধিকারের মানদণ্ড চরমভাবে লঙ্ঘন করেছে।

চলতি বছর মে মাসে মার্কিন ফেডারেল সরকার জানিয়েছিল, উগান্ডা সমলিঙ্গবিরোধী আইন পাস করায় তারা দেশটির ওপরে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার চিন্তাভাবনা করছে। পাশাপাশি অ্যাগোয়া থেকে দেশটিকে বহিষ্কারের কথাও ভাবছে ওয়াশিংটন।

ওই আইনে বলা হয়েছে, সমলৈঙ্গিক সম্পর্কে কেউ জড়িত হলে প্রমাণ সাপেক্ষে তাকে বা তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।