ঢাকা ০৬:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ভাল মানুষ থেকেইে ভাল মানুষ তৈরী হয়—ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি জাহিদুর রহমান ঠাকুরগাঁয়ে যুবলীগ নেতার পলিথিন কারখানা বন্ধ, মালামাল জব্দ সাগর-রুনি হত্যা মামলা র‌্যাব থেকে তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইয়ের কাছে সংস্কারের পরেই নির্বাচন: ড. ইউনূস বশিরউদ্দীন ও ফারুকীকে কার বুদ্ধিতে নিলেন, প্রশ্ন মান্নার ভূমি সেবায় দুর্নীতি-অনিয়মে তাৎক্ষণিক শাস্তির ব্যবস্থা ভোট কারচুপির তদন্ত সাবেক ডিসি-এসপি-ইউএনওদের ঘুম হারাম আসিফ নজরুলকে হেনস্তা,দূতাবাসের কাউন্সেলরকে দেশে ফেরত, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ হাসিনাকে ফেরানোর উদ্যোগ, যা বলছে আনন্দবাজার পীরগঞ্জ পাইলট হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের রিরুদ্ধে এবার শিক্ষকদের ১২ দফা অভিযোগ

প্রাথমিকে আর সরাসরি প্রধান শিক্ষক নিয়োগ হবে না: গণশিক্ষা সচিব

ডেস্ক:: ঈদের পরপরই বিরাট সুখবর পেলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। এখন থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আর সরাসরি প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন।

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, পিএসসির চেয়ারম্যানকে বলেছি আমাদের আর প্রধান শিক্ষক লাগবে না। সহকারী শিক্ষক থেকে পদোন্নতি দেওয়া হবে। বর্তমানে প্রধান শিক্ষকের ৬৫ শতাংশ পদ পদোন্নতির মাধ্যমে এবং ৩৫ শতাংশ পদ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণ করা হয়। এখন পুরোটাই পাবেন সহকারী শিক্ষকরা।

প্রাথমিক অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৫ প্রাথমিকের গেজেটেড ও নন গেজেটেড কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা সংশোধনের পর শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী দুটি বিধিমালার সমন্বয়ে একটি নতুন বিধিমালা করা হবে। এক বিধিমালার আওতায় শিক্ষক ও সব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হবে। পিয়ন থেকে শুরু হবে প্রাথমিক শিক্ষার মহাপরিচালক পর্যন্ত একটি বিধিমালার আওতায় নিয়োগ দেওয়া হবে।

শিগগিরই সমন্বিত নিয়োগ বিধিমালার খসড়া করে একটি প্রস্তাব পাঠানো হবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে। খসড়া বিধিমালা ও প্রস্তাবনা নিয়ে কাজ করছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আকরাম-আল-হোসেন বলেন, ‘আগামী অক্টোবরের মধ্যে নিয়োগ বিধিমালা করে যেতে পারবো। তাহলে পদোন্নতিতে শিক্ষকদের কোনও সমস্যা থাকবে না। তাছাড়া চলতি দায়িত্বে যারা রয়েছেন, তাদের মধ্যে যারা যোগ্য তাদের প্রধান শিক্ষক করে দেওয়া হবে।’

এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ্ গণমাধ্যমকে বলেন, এমএলএস থেকে মহাপরিচালক পর্যন্ত একটা নিয়োগ বিধিমালার আওতায় সবার জন্য ক্যারিয়ার প্ল্যান করা হচ্ছে। এটি মন্ত্রণালয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এটি শিগগিরই জনপ্রশাসনে পাঠানো সম্ভব হবে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

ভাল মানুষ থেকেইে ভাল মানুষ তৈরী হয়—ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি জাহিদুর রহমান

প্রাথমিকে আর সরাসরি প্রধান শিক্ষক নিয়োগ হবে না: গণশিক্ষা সচিব

আপডেট টাইম ০২:৩৫:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ অগাস্ট ২০২০
ডেস্ক:: ঈদের পরপরই বিরাট সুখবর পেলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। এখন থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আর সরাসরি প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন।

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, পিএসসির চেয়ারম্যানকে বলেছি আমাদের আর প্রধান শিক্ষক লাগবে না। সহকারী শিক্ষক থেকে পদোন্নতি দেওয়া হবে। বর্তমানে প্রধান শিক্ষকের ৬৫ শতাংশ পদ পদোন্নতির মাধ্যমে এবং ৩৫ শতাংশ পদ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণ করা হয়। এখন পুরোটাই পাবেন সহকারী শিক্ষকরা।

প্রাথমিক অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৫ প্রাথমিকের গেজেটেড ও নন গেজেটেড কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা সংশোধনের পর শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী দুটি বিধিমালার সমন্বয়ে একটি নতুন বিধিমালা করা হবে। এক বিধিমালার আওতায় শিক্ষক ও সব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হবে। পিয়ন থেকে শুরু হবে প্রাথমিক শিক্ষার মহাপরিচালক পর্যন্ত একটি বিধিমালার আওতায় নিয়োগ দেওয়া হবে।

শিগগিরই সমন্বিত নিয়োগ বিধিমালার খসড়া করে একটি প্রস্তাব পাঠানো হবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে। খসড়া বিধিমালা ও প্রস্তাবনা নিয়ে কাজ করছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আকরাম-আল-হোসেন বলেন, ‘আগামী অক্টোবরের মধ্যে নিয়োগ বিধিমালা করে যেতে পারবো। তাহলে পদোন্নতিতে শিক্ষকদের কোনও সমস্যা থাকবে না। তাছাড়া চলতি দায়িত্বে যারা রয়েছেন, তাদের মধ্যে যারা যোগ্য তাদের প্রধান শিক্ষক করে দেওয়া হবে।’

এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ্ গণমাধ্যমকে বলেন, এমএলএস থেকে মহাপরিচালক পর্যন্ত একটা নিয়োগ বিধিমালার আওতায় সবার জন্য ক্যারিয়ার প্ল্যান করা হচ্ছে। এটি মন্ত্রণালয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এটি শিগগিরই জনপ্রশাসনে পাঠানো সম্ভব হবে।