ইসি সচিব বলেন, ইসির রোডম্যাপ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোট করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। এজন্য প্রায় ৮০০০ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাবও নেয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি আর গৃহীত হয়নি।
তিনি বলেন, ইভিএমের সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বিএমটিএফ ১ লাখেরও বেশি ইভিএমের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অর্থ বরাদ্দ প্রস্তাব করে। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় তা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে। কিন্তু আগামী অর্থ বছরে পাওয়া যেতে পারে বলে নিশ্চয়তা দিয়েছে। এ অবস্থায় ইভিএমগুলো কিউসি (কোয়ালিটি চেকিং) করে কাজ করার মতো অর্থ ইসির হাতে নেই এবং সময় সাপেক্ষ বিষয়। এছাড়া রাজনৈতিক দলের মধ্যে ইভিএমের ব্যবহার নিয়ে বিরোধিতাও কমিশনের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলেছে বলে জানান ইসি সচিব। ফলে আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনে ব্যালট পেপার এবং স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।