ঢাকা ০৭:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সীমান্ত হত্যা কখনোই মেনে নেওয়ার নয়: মির্জা ফখরুল আ. লীগ সাড়ে ১৫ বছর দেশের পরিবর্তে নিজেদেরকে সাজিয়েছে: জামায়াত আমির ‘সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে’ ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের ফলাফল প্রকাশ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরন গণ-হত্যাকারী, সন্ত্রাশী, দুর্নীতিবাজদের বিএনপিতে জায়গা হবে না : মির্জা ফখরুল দুর্নীতির অভিযোগে পীরগঞ্জ পাইলট স্কুলের প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত ড. মো. হারুনুর রশীদ পরিচালিত সেলিনা হোসেনের ‘কাকতাড়ুয়া বুধা’ মুক্তি পেয়েছে ভাল মানুষ থেকেইে ভাল মানুষ তৈরী হয়—ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি জাহিদুর রহমান ঠাকুরগাঁয়ে যুবলীগ নেতার পলিথিন কারখানা বন্ধ, মালামাল জব্দ সাগর-রুনি হত্যা মামলা র‌্যাব থেকে তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইয়ের কাছে

অনুপস্থিত শিক্ষকদের তালিকা চাইল অধিদপ্তর

ডেস্ক::করোনা মহামারিতে প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর রোববার খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। খোলার প্রথম দিন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষকই উপস্থিত হননি।

ফলে বিনা অনুমতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত আছেন- এমন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তালিকা তৈরির নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য চাওয়া হয়েছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের করোনা সংক্রমণের তথ্য প্রতিদিন বিকেল ৪টার মধ্যে ‘করোনা আপডেট’ সফটওয়্যারে এন্ট্রির নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিভাগীয় উপপরিচালক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের তালিকা পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। নির্ধারিত ছকে শিক্ষকের নাম ও পদবি, বিদ্যালয়ের ঠিকানা, অনুপস্থিতির তারিখ, অনুপস্থিতির কারণ এবং কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে- আদেশে তাও উল্লেখ করতে বলা হয়েছে।

আদেশে বলা হয়, কভিড-১৯ সংক্রান্ত কারিগরি পরামর্শক কমিটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে স্বাস্থ্যবিধিসংক্রান্ত সুপারিশ অনুসারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে করোনা সংক্রমণসংক্রান্ত দৈনিক ভিত্তিতে মনিটরিং করা প্রয়োজন।

উপজেলা ও থানা শিক্ষা কর্মকর্তারা তার আওতাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে পূরণ করা স্বাস্থ্য তথ্য নির্ধারিত ছকে সংগ্রহ করবেন এবং প্রতিদিন বিকেল ৪টার মধ্যে আবশ্যিকভাবে ‘করোনা আপডেট’ সফটওয়্যারে হালনাগাদ তথ্য এন্ট্রি দেবেন।

এদিকে, শিক্ষকদের অনুপস্থিতির পাশাপাশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের উপস্থিতি সংক্রান্ত তথ্যও পাঠাতে বলেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মনীষ চাকমার স্বাক্ষর করা অফিস আদেশে বিভাগীয় উপপরিচালকদের তথ্য পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়, কোভিড-১৯ সংক্রমণ পরিস্থিতিতে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার সিদ্ধান্তের আলোকে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিদ্যালয়গুলোয় রোববার থেকে রুটিন অনুযায়ী সরাসরি শ্রেণি পাঠদান শুরু হয়েছে। প্রতিদিন বিদ্যালয়ে কতজন শিক্ষার্থী সরাসরি পাঠদানে উপস্থিত রয়েছে সে সম্পর্কিত তথ্য প্রয়োজন। প্রত্যেক বিভাগের জেলাভিত্তিক তথ্য সমন্বয় করে নির্ধারিত ছক অনুযায়ী পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

এর আগে ৫৪৪ দিন পর রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) সব অপেক্ষার অবসান হয়ে গেছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী রোববার খুলেছে স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা। ফলে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছেন।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

সীমান্ত হত্যা কখনোই মেনে নেওয়ার নয়: মির্জা ফখরুল

অনুপস্থিত শিক্ষকদের তালিকা চাইল অধিদপ্তর

আপডেট টাইম ০৩:৫৯:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
ডেস্ক::করোনা মহামারিতে প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর রোববার খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। খোলার প্রথম দিন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষকই উপস্থিত হননি।

ফলে বিনা অনুমতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত আছেন- এমন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তালিকা তৈরির নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য চাওয়া হয়েছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের করোনা সংক্রমণের তথ্য প্রতিদিন বিকেল ৪টার মধ্যে ‘করোনা আপডেট’ সফটওয়্যারে এন্ট্রির নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিভাগীয় উপপরিচালক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের তালিকা পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। নির্ধারিত ছকে শিক্ষকের নাম ও পদবি, বিদ্যালয়ের ঠিকানা, অনুপস্থিতির তারিখ, অনুপস্থিতির কারণ এবং কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে- আদেশে তাও উল্লেখ করতে বলা হয়েছে।

আদেশে বলা হয়, কভিড-১৯ সংক্রান্ত কারিগরি পরামর্শক কমিটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে স্বাস্থ্যবিধিসংক্রান্ত সুপারিশ অনুসারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে করোনা সংক্রমণসংক্রান্ত দৈনিক ভিত্তিতে মনিটরিং করা প্রয়োজন।

উপজেলা ও থানা শিক্ষা কর্মকর্তারা তার আওতাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে পূরণ করা স্বাস্থ্য তথ্য নির্ধারিত ছকে সংগ্রহ করবেন এবং প্রতিদিন বিকেল ৪টার মধ্যে আবশ্যিকভাবে ‘করোনা আপডেট’ সফটওয়্যারে হালনাগাদ তথ্য এন্ট্রি দেবেন।

এদিকে, শিক্ষকদের অনুপস্থিতির পাশাপাশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের উপস্থিতি সংক্রান্ত তথ্যও পাঠাতে বলেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মনীষ চাকমার স্বাক্ষর করা অফিস আদেশে বিভাগীয় উপপরিচালকদের তথ্য পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়, কোভিড-১৯ সংক্রমণ পরিস্থিতিতে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার সিদ্ধান্তের আলোকে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিদ্যালয়গুলোয় রোববার থেকে রুটিন অনুযায়ী সরাসরি শ্রেণি পাঠদান শুরু হয়েছে। প্রতিদিন বিদ্যালয়ে কতজন শিক্ষার্থী সরাসরি পাঠদানে উপস্থিত রয়েছে সে সম্পর্কিত তথ্য প্রয়োজন। প্রত্যেক বিভাগের জেলাভিত্তিক তথ্য সমন্বয় করে নির্ধারিত ছক অনুযায়ী পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

এর আগে ৫৪৪ দিন পর রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) সব অপেক্ষার অবসান হয়ে গেছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী রোববার খুলেছে স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা। ফলে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছেন।