ঢাকা ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৯ ডাক্তারের পদ শূন্য, দায়িত্বরত ৩ জন ৪ বিঘা জমি নিয়ে দুই পক্ষের বিবাদ ১৫ বছর ধরে : সংঘর্ষে আহত অর্ধশত, ১৪৪ ধারা জারি গাজায় গনহত্যার প্রতিবাদে ঠাকুরগায়ের পীরগঞ্জে আল-হাসানার শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন প্রতিবাদসভা আওয়ামীপন্থি ৯৩ আইনজীবীর আদালতে আত্মসমর্পণ, জামিন আবেদন আনন্দবাজারের প্রতিবেদন, ঢাকার প্রস্তাব দ্বিধায় দিল্লি সত্যের মুখোমুখি আসিফ নজরুল পীরগঞ্জে মাস ব্যাপী হস্ত কুটির শিল্প মেলার উদ্বোধন পীরগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের ঈদ পূণর্মিলনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন যুক্তরাষ্ট্রের বার্ষিক প্রতিবেদন সংখ্যালঘুদের দমিয়ে ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা পবিত্র শবে কদর আজ

বাম রাজনীতিক কমরেড মনসুরুল আলম আর নেই

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক::ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ শহরের মিত্রবাটি গ্রামের বাম রাজনীতিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, উপজেলা কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতি কমরেড মনসুরুল আলম আর আমাদের মাঝে নেই।

তিনি ১১ মে ঢাকায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তিনি ৩ পুত্র সন্তানের জনক। ছাত্রজীবনে ১৯৬৪ সালে তিনি কৃষক সমিতির সদস্য হন, ১৯৬৭ সালে তিনি দিনাজপুর জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭২ সালে তিনি কমিউনিষ্ট পার্টিতে যুক্ত হন এবং ১৯৮৮ সালে উপজেলা শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন এবং মৃত্যুর পূর্ব মুহুত্ব পর্যন্ত তিনি এ পদে বহাল ছিলেন। ১৯৯২ সালে তিনি পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য নির্বাচিত হন। ব্যাক্তিজীবনে এই নেতা ছিলেন সততার উজ্জল উদাহরন। তার মৃত্যুতে ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের সংসদ সদস্য মো. জাহিদুর রহমান জাহিদ, উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. আখতারুল ইসলাম সহ সর্বস্তরের ব্যক্তিবর্গেোক প্রকাশ সহ শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৯ ডাক্তারের পদ শূন্য, দায়িত্বরত ৩ জন

বাম রাজনীতিক কমরেড মনসুরুল আলম আর নেই

আপডেট টাইম ০৪:২৩:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০১৯

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক::ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ শহরের মিত্রবাটি গ্রামের বাম রাজনীতিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, উপজেলা কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতি কমরেড মনসুরুল আলম আর আমাদের মাঝে নেই।

তিনি ১১ মে ঢাকায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তিনি ৩ পুত্র সন্তানের জনক। ছাত্রজীবনে ১৯৬৪ সালে তিনি কৃষক সমিতির সদস্য হন, ১৯৬৭ সালে তিনি দিনাজপুর জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭২ সালে তিনি কমিউনিষ্ট পার্টিতে যুক্ত হন এবং ১৯৮৮ সালে উপজেলা শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন এবং মৃত্যুর পূর্ব মুহুত্ব পর্যন্ত তিনি এ পদে বহাল ছিলেন। ১৯৯২ সালে তিনি পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য নির্বাচিত হন। ব্যাক্তিজীবনে এই নেতা ছিলেন সততার উজ্জল উদাহরন। তার মৃত্যুতে ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের সংসদ সদস্য মো. জাহিদুর রহমান জাহিদ, উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. আখতারুল ইসলাম সহ সর্বস্তরের ব্যক্তিবর্গেোক প্রকাশ সহ শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।