মো. মিজানুর রহমান, বরগুনা থেকে | ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, ৫:২৭::
বরগুনা টু খুলনা রুটে বিআরটিসি সার্ভিসের একটি বাসের সামনের অংশে কাচের পরিবর্তে বাঁশের বেড়া দিয়ে সড়কে চলাচল করছে। এ নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
সোমবার খুলনা থেকে বিআরটিসি সার্ভিসের একটি বাস বরগুনায় আসার পথে সামনের গ্লাসটি ভেঙ্গে পড়ে। এ অবস্থায় বাসটি ঝুঁকি নিয়ে বরগুনায় চলে আসে। যাওয়ার পথে বাসের সামনের গ্লাসের জায়গায় বাঁশের ফালিতে পলিথিন দিয়ে বেড়ার মতো করে বরগুনা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এ সময় যাত্রীদের অনেকে আপত্তি করলেও কর্তৃপক্ষ অগ্রাহ্য করে ওই অবস্থায় খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এ বিষয়ে ওই বাসের যাত্রী সাগর কর্মকার বলেন, এদের কাছে মানুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই। ঈদের মৌসুমে এমন একটি লক্কড়-ঝক্কড় বাস কীভাবে সড়কে চলাচল করতে পারে।
বরগুনা বিআরটিসি ডিপোর পরিচালক মো. নয়ন হোসেন বলেন, বাসটি সামনের গ্লাস ছাড়াই বরগুনা আসে। বরগুনায় গ্লাস লাগানোর কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সে কারণে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে এভাবে করেছি।
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ খুলনা অঞ্চলের কারিগরি ব্যবস্থাপক ওমর ফারুক মেহেদী বলেন, ফিটনেস পরীক্ষা করেই সড়কে চলাচলের জন্য অনুমতি দেয়া হয়েছিল।
সোমবার খুলনা থেকে বিআরটিসি সার্ভিসের একটি বাস বরগুনায় আসার পথে সামনের গ্লাসটি ভেঙ্গে পড়ে। এ অবস্থায় বাসটি ঝুঁকি নিয়ে বরগুনায় চলে আসে। যাওয়ার পথে বাসের সামনের গ্লাসের জায়গায় বাঁশের ফালিতে পলিথিন দিয়ে বেড়ার মতো করে বরগুনা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এ সময় যাত্রীদের অনেকে আপত্তি করলেও কর্তৃপক্ষ অগ্রাহ্য করে ওই অবস্থায় খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এ বিষয়ে ওই বাসের যাত্রী সাগর কর্মকার বলেন, এদের কাছে মানুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই। ঈদের মৌসুমে এমন একটি লক্কড়-ঝক্কড় বাস কীভাবে সড়কে চলাচল করতে পারে।
বরগুনা বিআরটিসি ডিপোর পরিচালক মো. নয়ন হোসেন বলেন, বাসটি সামনের গ্লাস ছাড়াই বরগুনা আসে। বরগুনায় গ্লাস লাগানোর কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সে কারণে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে এভাবে করেছি।
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ খুলনা অঞ্চলের কারিগরি ব্যবস্থাপক ওমর ফারুক মেহেদী বলেন, ফিটনেস পরীক্ষা করেই সড়কে চলাচলের জন্য অনুমতি দেয়া হয়েছিল।
কিন্তু হঠাৎ সামনের গ্লাসটি ভেঙ্গে যাওয়ায় সমস্যার সৃষ্টি হয়। বাসটিতে নতুন গ্লাস লাগানো হয়েছে।