ঢাকা ০৬:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ভাল মানুষ থেকেইে ভাল মানুষ তৈরী হয়—ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি জাহিদুর রহমান ঠাকুরগাঁয়ে যুবলীগ নেতার পলিথিন কারখানা বন্ধ, মালামাল জব্দ সাগর-রুনি হত্যা মামলা র‌্যাব থেকে তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইয়ের কাছে সংস্কারের পরেই নির্বাচন: ড. ইউনূস বশিরউদ্দীন ও ফারুকীকে কার বুদ্ধিতে নিলেন, প্রশ্ন মান্নার ভূমি সেবায় দুর্নীতি-অনিয়মে তাৎক্ষণিক শাস্তির ব্যবস্থা ভোট কারচুপির তদন্ত সাবেক ডিসি-এসপি-ইউএনওদের ঘুম হারাম আসিফ নজরুলকে হেনস্তা,দূতাবাসের কাউন্সেলরকে দেশে ফেরত, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ হাসিনাকে ফেরানোর উদ্যোগ, যা বলছে আনন্দবাজার পীরগঞ্জ পাইলট হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের রিরুদ্ধে এবার শিক্ষকদের ১২ দফা অভিযোগ

কাদের সিদ্দিকী ও ড: কামাল হোসেনকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করেছন ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার

সারাদিন ডেস্ক::ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ রাণীশংকৈল) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার। সম্প্রতি ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার তার ব্যাক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে কাদের সিদ্দিকী ও ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন। কাদের সিদ্দিকীর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতা ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার। গত শনিবার ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় দলটির সভাপতি কাদের সিদ্দিকী বলেন আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২০ আসনের বেশি পাবে না। তিনি আরো বলেছিলেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপের আগে মনে হয়েছিল আওয়ামী লীগ ২০ আসন পাবে। কিন্তু গত ৪দিন ধরে আমরা দেখছি আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে ১৯ সিট পাবে। এর বেশি পেলে আমাকে সাজা দিয়েন। এক সিট এদিক ওদিক হলে সাজা দিতে পারবেন না এর বেশি হলে যা সাজা দিবেন,আমি মাথা পেতে নেব। বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ও সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা কাদের সিদ্দিকীর এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন রংপুর মেডিকেল কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস ও সাবেক ভিপি,বর্তমান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির অন্যতম প্রভাবশালী সদস্য ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ রাণীশংকৈল) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার। সম্প্রতি ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার তার ব্যাক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে কাদের সিদ্দিকী ও ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন : কাদের সিদ্দিকী এবং ড: কামাল হোসেন দুজন বর্ষীয়ান নেতাকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম বিশ্ব মানতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনা সেতো অনেক অনেক দুরের কথা আপনারা বাংলাদেশের যে কোন দুইটি আসন থেকে ঐক্য ফ্রন্টের প্রার্থী হবেন আর আমি ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার,সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি, আপনাদের দুটি আসনেই এককভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব এবং দুটি আসনেই আমি জয় লাভ করব ইনশাল্লাহ। আমি কথা দিচ্ছি দুটি আসনে আমি কোন বক্তব্য রাখবনা তাতে আপনাদের ভুল ত্রুটি গোপন থাকবে,আমি শুধুই জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণটি দুই আসনেই নিজের কন্ঠে প্রচার করব। সাহস থাকলে আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহন করেন। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার তার ফেসবুক ওয়ালে এই স্ট্যাটাসটি দেয়ার পরপরই অনলাইন ও অফলাইনে সব জায়গায় এমনকি হাটবাজার,দোকানপাট ও পাড়া মহল্লার চা দোকানগুলোতেও আলোচনার ঝড় উঠে গেছে। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আইনমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং গণফোরামের সভাপতি, বর্তমানে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেন এবং আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য ও বর্তমান কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীর মত বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদদের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে রীতিমতো স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক অঙ্গণে আলোচনার ঝড় তুলেছেন তিনি। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন কাদের সিদ্দিকী আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য থাকাকালীন ব্যাপক দুর্নীতি আর এলাকার জনগণের প্রতি তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হওয়ায় বিশ্বমানবতার জননী,আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে দল থেকে বহিস্কার করেছিলেন। আর ড. কামাল এমন এক রাজনীতিবিদ যিনি ১৯৭৩ এর নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর ছেড়ে দেয়া একটি আসনে উপনির্বাচনে নির্বাচিত হওয়ার পর আর কোনো নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে পারেননি। আজ এ ধরণের নেতারা যখন আওয়ামী লীগকে
চ্যালেঞ্জ করার মত দুঃসাহস দেখান তখন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন কর্মী হয়ে সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ না করে আমি চুপ করে থাকতে পারি না। ৯০, দশকের এই তূখোড় ছাত্রনেতা আরো বলেন আমি কাদের সিদ্দিকী এবং ড. কামাল হোসেন এর প্রতি পূর্ণশ্রদ্ধা রেখেই বলছি আপনারা কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে চান তা পরিস্কার করে বলুন তাহলে আমিও আপনাদের সাথে প্রতিদ্বন্ধীতা করার প্রস্তুতি গ্রহণ করি। আমি আপনাদের দেখিয়ে দিতে চাই যে, জনগণের কাছে আপনাদের লন্ডনভিত্তিক ষড়যন্ত্রের শক্তি বেশি নাকি জনগণের কাছে আমার মত বঙ্গবন্ধুর একজন নগণ্য কর্মীর গ্রহণযোগ্যতা বেশি?

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

ভাল মানুষ থেকেইে ভাল মানুষ তৈরী হয়—ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি জাহিদুর রহমান

কাদের সিদ্দিকী ও ড: কামাল হোসেনকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করেছন ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার

আপডেট টাইম ১১:৩৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ নভেম্বর ২০১৮

সারাদিন ডেস্ক::ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ রাণীশংকৈল) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার। সম্প্রতি ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার তার ব্যাক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে কাদের সিদ্দিকী ও ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন। কাদের সিদ্দিকীর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতা ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার। গত শনিবার ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় দলটির সভাপতি কাদের সিদ্দিকী বলেন আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২০ আসনের বেশি পাবে না। তিনি আরো বলেছিলেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপের আগে মনে হয়েছিল আওয়ামী লীগ ২০ আসন পাবে। কিন্তু গত ৪দিন ধরে আমরা দেখছি আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে ১৯ সিট পাবে। এর বেশি পেলে আমাকে সাজা দিয়েন। এক সিট এদিক ওদিক হলে সাজা দিতে পারবেন না এর বেশি হলে যা সাজা দিবেন,আমি মাথা পেতে নেব। বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ও সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা কাদের সিদ্দিকীর এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন রংপুর মেডিকেল কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস ও সাবেক ভিপি,বর্তমান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির অন্যতম প্রভাবশালী সদস্য ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ রাণীশংকৈল) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার। সম্প্রতি ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার তার ব্যাক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে কাদের সিদ্দিকী ও ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন : কাদের সিদ্দিকী এবং ড: কামাল হোসেন দুজন বর্ষীয়ান নেতাকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম বিশ্ব মানতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনা সেতো অনেক অনেক দুরের কথা আপনারা বাংলাদেশের যে কোন দুইটি আসন থেকে ঐক্য ফ্রন্টের প্রার্থী হবেন আর আমি ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার,সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি, আপনাদের দুটি আসনেই এককভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব এবং দুটি আসনেই আমি জয় লাভ করব ইনশাল্লাহ। আমি কথা দিচ্ছি দুটি আসনে আমি কোন বক্তব্য রাখবনা তাতে আপনাদের ভুল ত্রুটি গোপন থাকবে,আমি শুধুই জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণটি দুই আসনেই নিজের কন্ঠে প্রচার করব। সাহস থাকলে আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহন করেন। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার তার ফেসবুক ওয়ালে এই স্ট্যাটাসটি দেয়ার পরপরই অনলাইন ও অফলাইনে সব জায়গায় এমনকি হাটবাজার,দোকানপাট ও পাড়া মহল্লার চা দোকানগুলোতেও আলোচনার ঝড় উঠে গেছে। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আইনমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং গণফোরামের সভাপতি, বর্তমানে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেন এবং আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য ও বর্তমান কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীর মত বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদদের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে রীতিমতো স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক অঙ্গণে আলোচনার ঝড় তুলেছেন তিনি। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ডাঃ চৌধুরী মোঃ আনোয়ার এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন কাদের সিদ্দিকী আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য থাকাকালীন ব্যাপক দুর্নীতি আর এলাকার জনগণের প্রতি তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হওয়ায় বিশ্বমানবতার জননী,আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে দল থেকে বহিস্কার করেছিলেন। আর ড. কামাল এমন এক রাজনীতিবিদ যিনি ১৯৭৩ এর নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর ছেড়ে দেয়া একটি আসনে উপনির্বাচনে নির্বাচিত হওয়ার পর আর কোনো নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে পারেননি। আজ এ ধরণের নেতারা যখন আওয়ামী লীগকে
চ্যালেঞ্জ করার মত দুঃসাহস দেখান তখন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন কর্মী হয়ে সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ না করে আমি চুপ করে থাকতে পারি না। ৯০, দশকের এই তূখোড় ছাত্রনেতা আরো বলেন আমি কাদের সিদ্দিকী এবং ড. কামাল হোসেন এর প্রতি পূর্ণশ্রদ্ধা রেখেই বলছি আপনারা কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে চান তা পরিস্কার করে বলুন তাহলে আমিও আপনাদের সাথে প্রতিদ্বন্ধীতা করার প্রস্তুতি গ্রহণ করি। আমি আপনাদের দেখিয়ে দিতে চাই যে, জনগণের কাছে আপনাদের লন্ডনভিত্তিক ষড়যন্ত্রের শক্তি বেশি নাকি জনগণের কাছে আমার মত বঙ্গবন্ধুর একজন নগণ্য কর্মীর গ্রহণযোগ্যতা বেশি?