স্পাইডার প্ল্যান্ট: এই গাছের বাঁচার জন্য প্রাকৃতিক আলোর প্রয়োজন ঠিকই, কিন্তু সরাসরি সূর্যের আলো ক্ষতি করতে পারে স্পাইডার প্ল্যান্টের। এই গাছের জন্য রান্নাঘরই উপযুক্ত। কারণ, রান্নার কারণে ঘরের মধ্যে যে পরিমাণ কার্বন মনোক্সাইড থাকে, তা শুষে নিতে পারে এই গাছ। প্রায় ২০০ বর্গমিটার জায়গা বিশুদ্ধ রাখতে পারে।
ফিকাস: সাধারণত কোনও গাছের বৃদ্ধির জন্য যতটা আলো ও তাপমাত্রা প্রয়োজন, এই গাছের ক্ষেত্রে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা অনেকাংশেই কম। ফলে ঘরের মধ্যে দিব্যি বাঁচে এই গাছ। বাতাসের টক্সিন শুষে নিতে পারে ফিকাস। ফলে ঘরের মধ্যে বিশুদ্ধ বাতাস সরবরাহ করে এই গাছ।
অ্যালোভেরা: খুব সহজেই বৃদ্ধি পায় এই গাছ। বায়ু দূষণ রোধে অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী গাছ অদ্বিতীয়। বাতাস থেকে ক্ষতিকর পদার্থ শোষণ করার পাশাপাশি অক্সিজেন সরবরাহ করতেও এর জুড়ি মেলা ভার।
পিস লিলি: ঘরের যে কোনও জায়গায় বসানো যায় এই গাছ। বাঁচার জন্য জল, বাতাসেরও বেশি প্রয়োজন পড়ে না। ফলে সহজেই বেঁচে থাকে পিস লিলি। ঘরের মধ্যে থাকা বাতাস থেকে ক্ষতিকর উপাদান নষ্ট করে এই গাছ।
স্নেক প্ল্যান্ট: রাত্রিবেলা মোক্ষম ভূমিকা নেয় স্নেক প্ল্যান্ট। বাতাস থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে অক্সিজেন ছাড়ে এই গাছ। বলা হয়, বেডরুমের জন্য আদর্শ স্নেক প্ল্যান্ট। ভাল ঘুমের ক্ষেত্রে সাহায্য করে। আবার সহজে মরেও না এই গাছ।