স্টাফ রিপোর্টার | ৬ আগস্ট ২০১৯, মঙ্গলবার, ৫:৪৮:: খুলনার জিআরপি (রেলওয়ে) থানায় এক নারীকে (২১) গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। থানার ওসি ওসমান গনি পাঠানসহ ৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধ ওই নারী নিজেই আদালতে এ অভিযোগ করেছেন। এ ঘটনায় পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার এক নারী কর্মকর্তার নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গতকাল দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-মিডিয়) সোহেল রানা জানান, ‘সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তদন্তের পরই পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে’
জানা গেছে, গত ২ আগস্ট ঘটনার রাতে খুলনা রেলওয়ে জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওসমান গনি পাঠান, এসআই গৌতম কুমার পাল, এসআই নাজমুল হাসান, কনস্টেবল মিজান, হারুন, মফিজ, আব্দুল কুদ্দুস, আলাউদ্দিন, কাজলসহ বেশ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। তবে, ওই নারী ওসি ওসমান গনি পাঠানসহ ৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে তাকে ধর্ষণ ও মারপিটের অভিযোগ করেছেন।
গতকাল দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-মিডিয়) সোহেল রানা জানান, ‘সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তদন্তের পরই পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে’
জানা গেছে, গত ২ আগস্ট ঘটনার রাতে খুলনা রেলওয়ে জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওসমান গনি পাঠান, এসআই গৌতম কুমার পাল, এসআই নাজমুল হাসান, কনস্টেবল মিজান, হারুন, মফিজ, আব্দুল কুদ্দুস, আলাউদ্দিন, কাজলসহ বেশ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। তবে, ওই নারী ওসি ওসমান গনি পাঠানসহ ৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে তাকে ধর্ষণ ও মারপিটের অভিযোগ করেছেন।
এদিকে ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে ওসি ওসমান গনি দেড় লাখ টাকা দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন বলে ধর্ষিতার পরিবার দাবি করেছে। কিন্তু সমঝোতায় রাজি না হওয়ায় ওসমান গনি তাদের হুমকি দিচ্ছেন বলে ওই নারীর বড় বোন হোসনে আরা বেগম অভিযোগ করেন। ওসি ওসমান গনি ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ওই মহিলাকে ৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ ২ আগস্ট আটক করা হয়। সেই মামলায় তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছিলো। কিন্তু আদালতে গিয়ে সে ধর্ষণের অভিযোগ করেছে। ফেন্সিডিলের মামলা থেকে রক্ষা পেতে সে এ ধরণের মিথ্যা অভিযোগ করেছে বলেও দাবি করেন তিনি।