ঢাকা ১২:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
পীরগঞ্জে জেন্ডার সহিংসতা প্রতিরোধ ওয়ার্কশপ কর্মসূচী পীরগঞ্জে গ্রাম আদালত কার্যক্রমের অগ্রগতি এবং করনীয় শীর্ষক সমন্বয় সভা সম্পন্ন এনবিআর বিলুপ্তির কারণ জানালো সরকার ১৪টি মামলার মোস্ট ওয়ান্টেড আসামিকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পীরগঞ্জ প্রেসক্লাবকে নিয়ে ফেসবুকে মানহানিকর পোস্ট : থানায় পৃথক ৩ এজাহার পীরগঞ্জে জবা সমিতির প্রতিষ্ঠাতা কোটি টাকা নিয়ে উধাও ইউনূস সাহেব দয়া করে অতিদ্রুত নির্বাচনটা দিন : মির্জা ফখরুল পীরগঞ্জে নিকাহ্ ও তালাক রেজিস্ট্রার পদ শূন্য ৩ বছর, অন্য জেলার কাজীরা সুবিধা নিচ্ছেন আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাইনা, সংষ্কার কি? আমি বুঝিনা, নির্বাচনের সঠিক রোডম্যাপ দেন …………………..ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পাটুয়াপাড়া হাফিজিয়া এতিমখানায় প্রশাসনের পরিদর্শনে সত্যতা মিলেছে, পীরগঞ্জে ভূয়া এতিম দেখিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ

ঠাকুরগাঁও সদরে ৭ শ ৬৬ জন প্রতিবন্ধীসহ ২ হাজার ৩২ পরিবার পেলো ত্রাণ সামগ্রী

আজম রেহমান,ঠাকুরগাঁও:: ৭ শ’ ৬৬ জন প্রতিবন্ধীসহ ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসন ও সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২ হাজার ৩২ টি পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। শনিবার সকালে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শহরের পাবলিক ক্লাব ও সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সদর উপজেলার ৪টি ইউনিয়নে এ বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং ক্ষেত্র বিশেষে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
সমাজ সেবা অধিদপ্তরের কার্ডধারী বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের মাঝে বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় ৭ শ ৬৬ জন কার্ডধারী (প্রতিবন্ধী)’র মাঝে ত্রাণের বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ডঃ কেএম কামরুজ্জামান সেলিম। অপরদিকে সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জগন্নাথপুর, বেগুনবাড়ি, নারগুন ও মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন। এ সময় প্রত্যেক ইউনিয়নের ১শ জন করে দিনমজুর, দু:স্থ, ভিক্ষুক তথা কর্মহীন পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়। তিনি জানান, সব মিলিয়ে সদর উপজেল প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই দিন ১ হাজার ২৬৬ টি পরিবারের মাঝে ত্রাণের খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক ডঃ কেএম কামরুজ্জামান সেলিম বলেন, এই ত্রাণ যাতে করোনা পরিস্থিতিতে প্রতিটি কর্মহীন পরিবারের কাছে পৌঁছে সে ব্যাপারে জেলা প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। একই সাথে ব্যক্তি , সামাজিক সংগঠন ও বেসরকারি সংস্থা থেকে যে ত্রাণ দেয়া হচ্ছে সে ব্যাপারে উৎসাহিত করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, উপকারভোগীদের তালিকা যেন জেলা প্রশাসনকে দেয়া হয় যাতে একই পরিবার একাধিক মাধ্যমে থেকে তথ্য গোপন করে সহযোগীতা না নিতে পারে এবং প্রত্যেকটি পরিবারের কাছে ত্রাণ পৌঁছোয়।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

পীরগঞ্জে জেন্ডার সহিংসতা প্রতিরোধ ওয়ার্কশপ কর্মসূচী

ঠাকুরগাঁও সদরে ৭ শ ৬৬ জন প্রতিবন্ধীসহ ২ হাজার ৩২ পরিবার পেলো ত্রাণ সামগ্রী

আপডেট টাইম ০৩:৩৮:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ এপ্রিল ২০২০

আজম রেহমান,ঠাকুরগাঁও:: ৭ শ’ ৬৬ জন প্রতিবন্ধীসহ ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসন ও সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২ হাজার ৩২ টি পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। শনিবার সকালে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শহরের পাবলিক ক্লাব ও সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সদর উপজেলার ৪টি ইউনিয়নে এ বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং ক্ষেত্র বিশেষে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
সমাজ সেবা অধিদপ্তরের কার্ডধারী বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের মাঝে বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় ৭ শ ৬৬ জন কার্ডধারী (প্রতিবন্ধী)’র মাঝে ত্রাণের বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ডঃ কেএম কামরুজ্জামান সেলিম। অপরদিকে সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জগন্নাথপুর, বেগুনবাড়ি, নারগুন ও মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন। এ সময় প্রত্যেক ইউনিয়নের ১শ জন করে দিনমজুর, দু:স্থ, ভিক্ষুক তথা কর্মহীন পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়। তিনি জানান, সব মিলিয়ে সদর উপজেল প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই দিন ১ হাজার ২৬৬ টি পরিবারের মাঝে ত্রাণের খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক ডঃ কেএম কামরুজ্জামান সেলিম বলেন, এই ত্রাণ যাতে করোনা পরিস্থিতিতে প্রতিটি কর্মহীন পরিবারের কাছে পৌঁছে সে ব্যাপারে জেলা প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। একই সাথে ব্যক্তি , সামাজিক সংগঠন ও বেসরকারি সংস্থা থেকে যে ত্রাণ দেয়া হচ্ছে সে ব্যাপারে উৎসাহিত করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, উপকারভোগীদের তালিকা যেন জেলা প্রশাসনকে দেয়া হয় যাতে একই পরিবার একাধিক মাধ্যমে থেকে তথ্য গোপন করে সহযোগীতা না নিতে পারে এবং প্রত্যেকটি পরিবারের কাছে ত্রাণ পৌঁছোয়।