ঢাকা ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিশু সায়মার হত্যাকারী গ্রেপ্তার

অনলাইন ডেস্ক ৭ জুলাই ২০১৯:: ৭ বছরের শিশু সামিয়া আফরিন সায়মার ধর্ষণ ও হত্যাকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত যুবকের নাম হারুনর রশীদ। সে ঘাতক ফ্ল্যাট মালিক পারভেজের খালাতো ভাই। ভবনের অষ্টম তলায় পারভেজের বাসায় থাকতো এবং ঠাটারিবাজারে একটা রঙের দোকানে কাজ করতো।

রাজধানীর ওয়ারী বনগ্রামে ধর্ষণের পর হত্যার শিকার শিশু সায়মা। ঘাতক হারুনর রশীদকে আজ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের ওয়ারী বিভাগের ডিসি ইফতেখার আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

পুলিশ থেকে আরো জানা যায়, গতকাল শনিবার সকালে শিশুর বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে ওয়ারি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেন। ভবনের আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করেছে তারা। এই ভিডিও ফুটেজ যাচাই-বাছাই করা হয়। সন্দেহভাজন কয়েকজনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। এরপর ঘাতক হারুনুর রশীদকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়।

উল্লেখ্য, গত শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে শিশু সায়মার খোঁজ পাচ্ছিলেন না তার পরিবার। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ভবনটির নয়তলার ফাঁকা ফ্ল্যাটের ভেতরে সায়মার মৃত দেহ খুঁজে পান তারা। সায়মার গলা রশি দিয়ে বাঁধা ও মুখ ছিলো রক্তাক্ত। এরপর রাত ৮টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। ওই ভবনের ছয়তলায় পরিবারের সঙ্গে থাকত সায়মা। বাবা আব্দুস সালাম নবাবপুরের একজন ব্যবসায়ী। দুই ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে সবার ছোট সায়মা। ওয়ারী সিলভারডেল স্কুলের নার্সারিতে পড়ত সে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

শিশু সায়মার হত্যাকারী গ্রেপ্তার

আপডেট টাইম ০৪:০৬:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০১৯
অনলাইন ডেস্ক ৭ জুলাই ২০১৯:: ৭ বছরের শিশু সামিয়া আফরিন সায়মার ধর্ষণ ও হত্যাকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত যুবকের নাম হারুনর রশীদ। সে ঘাতক ফ্ল্যাট মালিক পারভেজের খালাতো ভাই। ভবনের অষ্টম তলায় পারভেজের বাসায় থাকতো এবং ঠাটারিবাজারে একটা রঙের দোকানে কাজ করতো।

রাজধানীর ওয়ারী বনগ্রামে ধর্ষণের পর হত্যার শিকার শিশু সায়মা। ঘাতক হারুনর রশীদকে আজ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের ওয়ারী বিভাগের ডিসি ইফতেখার আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

পুলিশ থেকে আরো জানা যায়, গতকাল শনিবার সকালে শিশুর বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে ওয়ারি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেন। ভবনের আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করেছে তারা। এই ভিডিও ফুটেজ যাচাই-বাছাই করা হয়। সন্দেহভাজন কয়েকজনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। এরপর ঘাতক হারুনুর রশীদকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়।

উল্লেখ্য, গত শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে শিশু সায়মার খোঁজ পাচ্ছিলেন না তার পরিবার। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ভবনটির নয়তলার ফাঁকা ফ্ল্যাটের ভেতরে সায়মার মৃত দেহ খুঁজে পান তারা। সায়মার গলা রশি দিয়ে বাঁধা ও মুখ ছিলো রক্তাক্ত। এরপর রাত ৮টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। ওই ভবনের ছয়তলায় পরিবারের সঙ্গে থাকত সায়মা। বাবা আব্দুস সালাম নবাবপুরের একজন ব্যবসায়ী। দুই ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে সবার ছোট সায়মা। ওয়ারী সিলভারডেল স্কুলের নার্সারিতে পড়ত সে।