ঢাকা ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে প্রতারণার

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক:: গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করেছেন এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলাটি করেছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাজ এন্টারপ্রাইজের মালিক বাহাদুল ইসলাম।

মহানগর হাকিম সুব্রত ঘোষ বাদী হয়ে নালিশি আবেদন গ্রহণ করে পল্লবী থানা-পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

এ মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও অন্য তিনজন আসামি হলেন গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল হাসান, গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের দুই কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম ও আসাদুজ্জামান।

বাদীরপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী ফেরদৌস আহম্মেদ। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের আশুলিয়া থানার জিরাবোর ঘোষবাগ এলাকার মাটি ভরাটের কাজ করেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাজ এন্টারপ্রাইজ। কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী বালু ভরাটের টাকা না দিয়ে প্রতারণামূলকভাবে ঘোরাচ্ছেন। তাই এ মামলা করা হয়েছে।

নালিশি মামলায় অভিযোগ করা হয়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাজ এন্টারপ্রাইজ গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের আশুলিয়ার জিরাবোর ঘোষবাগ এলাকায় বালু ভরাটের কাজ করেন। বালু ভরাট বাবদ গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের কাছে তার পাওনা ৬ কোটি ৮৫ লাখ ৮৯ হাজার ৪ টাকা। তাজ এন্টারপ্রাইজের মালিক বাহাদুল ইসলাম বালু ভরাটের টাকা দেওয়ার জন্য আসামিদের বলেন। সর্বশেষ ১১ ফেব্রুয়ারি তাদের মধ্যে একটি সমঝোতা হয়। কিন্তু আসামিরা টাকা দিতে গড়িমসি করে আসছেন।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে প্রতারণার

আপডেট টাইম ০৯:১১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মার্চ ২০১৮

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক:: গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করেছেন এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলাটি করেছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাজ এন্টারপ্রাইজের মালিক বাহাদুল ইসলাম।

মহানগর হাকিম সুব্রত ঘোষ বাদী হয়ে নালিশি আবেদন গ্রহণ করে পল্লবী থানা-পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

এ মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও অন্য তিনজন আসামি হলেন গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল হাসান, গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের দুই কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম ও আসাদুজ্জামান।

বাদীরপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী ফেরদৌস আহম্মেদ। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের আশুলিয়া থানার জিরাবোর ঘোষবাগ এলাকার মাটি ভরাটের কাজ করেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাজ এন্টারপ্রাইজ। কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী বালু ভরাটের টাকা না দিয়ে প্রতারণামূলকভাবে ঘোরাচ্ছেন। তাই এ মামলা করা হয়েছে।

নালিশি মামলায় অভিযোগ করা হয়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাজ এন্টারপ্রাইজ গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের আশুলিয়ার জিরাবোর ঘোষবাগ এলাকায় বালু ভরাটের কাজ করেন। বালু ভরাট বাবদ গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের কাছে তার পাওনা ৬ কোটি ৮৫ লাখ ৮৯ হাজার ৪ টাকা। তাজ এন্টারপ্রাইজের মালিক বাহাদুল ইসলাম বালু ভরাটের টাকা দেওয়ার জন্য আসামিদের বলেন। সর্বশেষ ১১ ফেব্রুয়ারি তাদের মধ্যে একটি সমঝোতা হয়। কিন্তু আসামিরা টাকা দিতে গড়িমসি করে আসছেন।