ঢাকা ০৩:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ভোট কারচুপির অভিযোগে হাতপাখা প্রতীকের সংবাদ সম্মেলন

নিউজ ডেস্কঃ দু’একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার পাশাপাশি ঠাকুরগাঁও সদর পৌরসভা ভোট কেন্দ্রে সরকার দলীয় লোকজনের বিস্তারসহ অনেকেরই ভোটারদের ভোট তারাই প্রদান করছেন এমন অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের করা হবে উল্লেখ করেন হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী।
আজ রোববার দুপর ৩টায় জেলা শহরের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জেলা শাখা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষনা দেন মনোনীত প্রার্থী মুহা: আনোয়ার হোসেন।
এর আগে সরকারি মহিলা কলেজ ভোট কেন্দ্রে হাতবোমা বিস্ফোরণ, সবুজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গোপন কক্ষে এজেন্টরা প্রবেশ করে প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রদানে বাধ্য করাসহ কাউন্সিলর প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে পাল্টা পাল্টি হামলা ও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ পাওয়া যায়। এছাড়াও বেশকয়েটি ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের বাধাগ্রস্ত্রেরও অভিযোগ উঠে। সংবাদ সম্মেলনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী আরো বলেন, পৌরসভা নির্বাচনে কয়েকটি কেন্দ্রে পুরো পরিবেশ নস্ট হয়েছে।
সদর পৌরসভায় মেয়র পদে আ’লীগ ও বিএনপির দুজন ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের একজনসহ তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বদ্বীতা করছেন। আর কাউন্সিলর পদে ৫৩ জন ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৯জন প্রার্থী প্রতিদ্বদ্বীতা করছেন। এ পৌরসভায় ভোটার সংখ্যা ৬০ হাজার ৭২৭ জন।
শান্তিপূর্ন ভোট গ্রহনে দুটি পৌরসভায় পাঁচ প্লাটুন বিজিবি, র‌্যাবের ৭টি টিম, প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী মেজিস্ট্রেট, ১৬টি ভিজিলেস টিম ও পুলিশ সদস্যসহ অতিরিক্ত আইনশৃংখলা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

ঠাকুরগাঁয়ে যুবলীগ নেতার পলিথিন কারখানা বন্ধ, মালামাল জব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ে ভোট কারচুপির অভিযোগে হাতপাখা প্রতীকের সংবাদ সম্মেলন

আপডেট টাইম ০৪:৫৪:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১

নিউজ ডেস্কঃ দু’একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার পাশাপাশি ঠাকুরগাঁও সদর পৌরসভা ভোট কেন্দ্রে সরকার দলীয় লোকজনের বিস্তারসহ অনেকেরই ভোটারদের ভোট তারাই প্রদান করছেন এমন অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের করা হবে উল্লেখ করেন হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী।
আজ রোববার দুপর ৩টায় জেলা শহরের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জেলা শাখা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষনা দেন মনোনীত প্রার্থী মুহা: আনোয়ার হোসেন।
এর আগে সরকারি মহিলা কলেজ ভোট কেন্দ্রে হাতবোমা বিস্ফোরণ, সবুজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গোপন কক্ষে এজেন্টরা প্রবেশ করে প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রদানে বাধ্য করাসহ কাউন্সিলর প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে পাল্টা পাল্টি হামলা ও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ পাওয়া যায়। এছাড়াও বেশকয়েটি ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের বাধাগ্রস্ত্রেরও অভিযোগ উঠে। সংবাদ সম্মেলনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী আরো বলেন, পৌরসভা নির্বাচনে কয়েকটি কেন্দ্রে পুরো পরিবেশ নস্ট হয়েছে।
সদর পৌরসভায় মেয়র পদে আ’লীগ ও বিএনপির দুজন ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের একজনসহ তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বদ্বীতা করছেন। আর কাউন্সিলর পদে ৫৩ জন ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৯জন প্রার্থী প্রতিদ্বদ্বীতা করছেন। এ পৌরসভায় ভোটার সংখ্যা ৬০ হাজার ৭২৭ জন।
শান্তিপূর্ন ভোট গ্রহনে দুটি পৌরসভায় পাঁচ প্লাটুন বিজিবি, র‌্যাবের ৭টি টিম, প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী মেজিস্ট্রেট, ১৬টি ভিজিলেস টিম ও পুলিশ সদস্যসহ অতিরিক্ত আইনশৃংখলা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।