পালংশাক:
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে পালংশাক আয়রনের উৎস হিসেবে অনেক কার্যকরী৷ এই শাক অতুলনীয় রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে। আয়রন ছাড়াও এই শাকে আছে সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস৷ শরীরে রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ানো থেকে শুরু করে রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তোলার জন্য পালংশাক অত্যন্ত কার্যকর ৷
সয়াবিন:
আয়রনে সমৃদ্ধ সয়াবিন ৷ ১০০ গ্রাম কাঁচা সয়াবিনে ১৫.৭ মিলিগ্রাম পযন্ত আয়রন থাকে। তবে এটি অনেকভাবেই খাওয়া যায়। কিন্তু প্রতিদিন চেষ্টা করুন খাদ্যতালিকায় বেশি পরিমাণ সয়াবিন রাখার ৷
ড্রাই ফ্রুটস:
আয়রনসমৃদ্ধ শুকনো ফল কিশমিশ, ডুমুর-সহ আরো অনেক। শরীরে আয়রনের অভাব দূর করতে এই ফলের জুড়ি নেই। এর মধ্যেন ডুমুর অতি সল্প মূল্যে আয়রনসমৃদ্ধ একটি ফল ৷ তাই ডায়েটে নিয়মিত রাখুন শুকনো ফল।
ডাল:
বাঙালির প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্য কোন পদ না থাকলেও ডাল কখনো বাদ যায় না। ডালে অন্যান্য খনিজ , প্রোটিন ছাড়াও ডালে রয়েছে প্রচুর আয়রন। রান্না করা এক কাপ ডালে ৬ মিলিগ্রাম পযন্ত আয়রন পাওয়া যেতে পারে। যা আমাদের দেহের দৈনিক আয়রনের প্রয়োজনের ৩৭% ৷
আলু:
বাঙালিদের রান্নায় আলু এক অপরিহার্য নাম। এতে রয়েছে প্রচুর প্ররিমাণের আয়রন। একটি আলুতে আছে ৩.২ মিলিগ্রাম পযন্ত আয়রন যা শরীরের ঘাটতি মিটাতে সক্ষম। সেই সাথে ফাইবার, ভিটামিন সি, বি-সিক্স এবং পটাশিয়ামের উৎস হিসেবেও আলু বেশ গুরুত্বপূর্ণ ৷