উল্লেখ্য, স্বাধীনতা দিবসে একটি সংবাদ প্রকাশের জেরে গত ২৯শে মার্চ সাংবাদিক শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে একটি মামলা দায়ের হয়। এরপর গত বুধবার ভোর চারটার দিকে সাভারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের আমবাগান এলাকার বাসা থেকে শামসুজ্জামানকে তুলে নিয়ে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ২০ ঘণ্টা পর তাকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সিএমএম আদালতে আনা হয় শামসুজ্জামানকে। পরে রমনা থানা-পুলিশ তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে। সাংবাদিক শামসুজ্জামানের জামিন চেয়ে আদালতে আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী।
ওই দিন উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আজ সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফের তার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়।
জামিন পাওয়ার যোগ্য। সভ্য দেশে দেশের একজন সাধারণ নাগরিক তার অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে দেশের সর্বোচ্চ ব্যাক্তিকে পারলে রাস্তায় নেংটা করে ছেড়ে দেয়, সরকারের বলার বা করার কিছুই থাকে না। কারণ তারা জানে জনগনই তাদের ম্যান্ডেট করে ক্ষমতায় পাঠিয়েছে এবং তারাই কথা বলবে।