স্টাফ রিপোর্টার | ২ আগস্ট ২০১৯, শুক্রবার::
দেশে সব জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গু। সর্বশেষ নেত্রকোনা ও বরগুনা থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৭১২ জন। সরকারি হিসেবে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৯ হাজার ৫১৩ জন। তবে বেসরকারি হিসেবে এটি কয়েক গুণ। এছাড়া সরকারি হিসেবে এ পর্যন্ত ১৪ জনের মৃত্যুর নিশ্চিত করা হলেও বিভিন্ন হাসপাতালের তথ্য বলছে মৃতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক ছাড়িয়েছে। এ পর্যন্ত ঢাকার বাইরে ৩ হাজার ৪৬৪ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যে জানানো হয়েছে। এদিকে প্রতিদিনই রোগী বাড়ায় রাজধানীর হাসপাতালগুলো সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৬৪টি জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে।
দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিদিন দ্বিগুণ হারে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।
অধিদপ্তর সূত্র বলছে, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৩ হাজার ৬৬১ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৫ হাজার ৮৩৮ জন। রাজধানী ছাড়া ৬৪ জেলা থেকে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৪৬৪ জন আক্রান্ত হওয়ার খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগের দিন ছিল ২ হাজার ৬৫৪ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পরিসংখ্যান মতে, জুলাই মাসেই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৬১৪ জন। গড়ে প্রতিদিন ৫০৩ জনের উপরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। জুন মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক হাজার ৮৬৩ জন। আর মে মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৯৩ জন। রাজধানীর বাইরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হিসাবে ঢাকা জেলা থেকে ২২৮ জন, গাজীপুর থেকে ১৪০ জন, গোপালগঞ্জ ২৮ জন, মাদারীপুর ৩৯ জন, মানিকগঞ্জ ৭০ জন, নরসিংদী ৪৫ জন, রাজবাড়ী থেকে ৪৬ জন, শরীয়তপুর ২১ জন, টাঙ্গাইল ৭৪ জন, মুন্সীগঞ্জ ৩১ জন, কিশোরগঞ্জ ১৩৬ জন, নারায়ণগঞ্জ ৫২ জন, ফরিদপুর ৮ জন, ময়মনসিংহ ২২৮ জন, জামালপুর ৬৪ জন, শেরপুর ১৬ জন, নেত্রকোনায় ৮ জন, চট্টগ্রাম থেকে ২৫৬ জন, ফেনীতে ৯৫ জন, কুমিল্লা ৭০ জন, চাঁদপুর থেকে ১১৩ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩২ জন, লক্ষ্মীপুর ৪২ জন, নোয়াখালীতে ৫৩ জন, কক্সবাজার ২৭ জন, খাগড়াছড়ি ১২ জন, রাঙ্গামাটিতে ৪ জন, বান্দরবন একজন, খুলনায় ২০৩ জন, কুষ্টিয়া থেকে ৮৬ জন, মাগুরা ১৩ জন, নড়াইল ১১ জন, যশোর ১১৫ জন, ঝিনাইদহ থেকে ৩৫ জন, বাগেরহাট ৮জন, সাতক্ষীরা ২৩ জন, চুয়াডাঙ্গা থেকে ১৩ জন, মেহেরপুর ৫ জন, রাজশাহী থেকে ৯২ জন, বগুড়া ১৫২ জন, পাবনা ৫০ জন, সিরাজগঞ্জ ৫৭ জন, নওগাঁয় ১৫ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ২০ জন, নাটোর ৭ জন, জয়পুরহাট ৪ জন, রংপুর ১০৪ জন, লালমনিরহাট ৪ জন, কুড়িগ্রাম ১৭ জন, গাইবান্ধায় ৭ জন, নীলফামারী ৯ জন, দিনাজপুরে ৪৩ জন, পঞ্চগড় ২ জন, ঠাকুরগাঁও ১৭ জন, বরিশাল থেকে ১৫২ জন, পটুয়াখালী ৩১ জন, ভোলা ১৬ জন, পিরোজপুর ১০ জন, ঝালকাঠি ৬ জন, বরগুনা ৩০ জন, সিলেট থেকে ১১৬ জন, সুনামগঞ্জ ৯ জন, হবিগঞ্জ ১৫ জন, মৌলভীবাজার ২৬ ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ১লা আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে এপ্রিলে দু’জন, জুনে দু’জন ও জুলাই মাসে ১০ জন মারা যায়। তবে বিভিন্ন হাসপাতাল সূত্র বলছে মৃত্যুর সংখ্যা অর্ধশতাধিক। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭০৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৩৭ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৩২ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৩২ জন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ১৯৭ জন, বারডেম হাসপাতালে ৫৭ জন, বিএসএমএমইউতে ১২৭ জন, পুলিশ হাসপাতাল রাজারবাগ ১৬৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ২৮৭ জন, বিজিবি হাসপাতালে ৩০ জন,সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৪৩ জন, কুর্মিটোলায় ৩০৫ জন, রাজধানীর ধানমন্ডি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩৯ জন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে ১০৬ জন, ইবনে সিনা হাসপাতালে ৯০ জন,স্কয়ার হাসপাতালে ১২৫ জন, শমরিতায় ২৬ জন, ল্যাব এইডে ৩১ জন, হাই কেয়ার হাসপাতালে ৪৮ জন, হেলথ এন্ড হোপে ২৪ জন, গ্রীনলাইফে ৪০ জন, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল কাকরাইলে ১১১ জন, ইউনাইটেড হাসপাতালে ৯৬ জন, খিদমা হাসপাতালে ৩৬ জন, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ৬৪ জন, সিরাজুল ইসলাম মেডিকেলে ১০৭ জন, এ্যাপোলো হাসপাতালে ৮১ জন, আদ-দ্বীন হাসপাতালে ১০৪ জন, সালাউদ্দিন হাসপাতালে ৬২ জন, পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪৮ জন, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ৭২ জন, বিআরবি হাসপাতালে ৩৮জন, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৪১ জন, উত্তরা আধুনিকে ৮২ জন, আনোয়ার খান মর্ডানে ২০ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
অধিদপ্তর সূত্র বলছে, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৩ হাজার ৬৬১ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৫ হাজার ৮৩৮ জন। রাজধানী ছাড়া ৬৪ জেলা থেকে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৪৬৪ জন আক্রান্ত হওয়ার খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগের দিন ছিল ২ হাজার ৬৫৪ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পরিসংখ্যান মতে, জুলাই মাসেই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৬১৪ জন। গড়ে প্রতিদিন ৫০৩ জনের উপরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। জুন মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক হাজার ৮৬৩ জন। আর মে মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৯৩ জন। রাজধানীর বাইরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হিসাবে ঢাকা জেলা থেকে ২২৮ জন, গাজীপুর থেকে ১৪০ জন, গোপালগঞ্জ ২৮ জন, মাদারীপুর ৩৯ জন, মানিকগঞ্জ ৭০ জন, নরসিংদী ৪৫ জন, রাজবাড়ী থেকে ৪৬ জন, শরীয়তপুর ২১ জন, টাঙ্গাইল ৭৪ জন, মুন্সীগঞ্জ ৩১ জন, কিশোরগঞ্জ ১৩৬ জন, নারায়ণগঞ্জ ৫২ জন, ফরিদপুর ৮ জন, ময়মনসিংহ ২২৮ জন, জামালপুর ৬৪ জন, শেরপুর ১৬ জন, নেত্রকোনায় ৮ জন, চট্টগ্রাম থেকে ২৫৬ জন, ফেনীতে ৯৫ জন, কুমিল্লা ৭০ জন, চাঁদপুর থেকে ১১৩ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩২ জন, লক্ষ্মীপুর ৪২ জন, নোয়াখালীতে ৫৩ জন, কক্সবাজার ২৭ জন, খাগড়াছড়ি ১২ জন, রাঙ্গামাটিতে ৪ জন, বান্দরবন একজন, খুলনায় ২০৩ জন, কুষ্টিয়া থেকে ৮৬ জন, মাগুরা ১৩ জন, নড়াইল ১১ জন, যশোর ১১৫ জন, ঝিনাইদহ থেকে ৩৫ জন, বাগেরহাট ৮জন, সাতক্ষীরা ২৩ জন, চুয়াডাঙ্গা থেকে ১৩ জন, মেহেরপুর ৫ জন, রাজশাহী থেকে ৯২ জন, বগুড়া ১৫২ জন, পাবনা ৫০ জন, সিরাজগঞ্জ ৫৭ জন, নওগাঁয় ১৫ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ২০ জন, নাটোর ৭ জন, জয়পুরহাট ৪ জন, রংপুর ১০৪ জন, লালমনিরহাট ৪ জন, কুড়িগ্রাম ১৭ জন, গাইবান্ধায় ৭ জন, নীলফামারী ৯ জন, দিনাজপুরে ৪৩ জন, পঞ্চগড় ২ জন, ঠাকুরগাঁও ১৭ জন, বরিশাল থেকে ১৫২ জন, পটুয়াখালী ৩১ জন, ভোলা ১৬ জন, পিরোজপুর ১০ জন, ঝালকাঠি ৬ জন, বরগুনা ৩০ জন, সিলেট থেকে ১১৬ জন, সুনামগঞ্জ ৯ জন, হবিগঞ্জ ১৫ জন, মৌলভীবাজার ২৬ ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ১লা আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে এপ্রিলে দু’জন, জুনে দু’জন ও জুলাই মাসে ১০ জন মারা যায়। তবে বিভিন্ন হাসপাতাল সূত্র বলছে মৃত্যুর সংখ্যা অর্ধশতাধিক। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭০৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৩৭ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৩২ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৩২ জন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ১৯৭ জন, বারডেম হাসপাতালে ৫৭ জন, বিএসএমএমইউতে ১২৭ জন, পুলিশ হাসপাতাল রাজারবাগ ১৬৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ২৮৭ জন, বিজিবি হাসপাতালে ৩০ জন,সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৪৩ জন, কুর্মিটোলায় ৩০৫ জন, রাজধানীর ধানমন্ডি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩৯ জন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে ১০৬ জন, ইবনে সিনা হাসপাতালে ৯০ জন,স্কয়ার হাসপাতালে ১২৫ জন, শমরিতায় ২৬ জন, ল্যাব এইডে ৩১ জন, হাই কেয়ার হাসপাতালে ৪৮ জন, হেলথ এন্ড হোপে ২৪ জন, গ্রীনলাইফে ৪০ জন, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল কাকরাইলে ১১১ জন, ইউনাইটেড হাসপাতালে ৯৬ জন, খিদমা হাসপাতালে ৩৬ জন, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ৬৪ জন, সিরাজুল ইসলাম মেডিকেলে ১০৭ জন, এ্যাপোলো হাসপাতালে ৮১ জন, আদ-দ্বীন হাসপাতালে ১০৪ জন, সালাউদ্দিন হাসপাতালে ৬২ জন, পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪৮ জন, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ৭২ জন, বিআরবি হাসপাতালে ৩৮জন, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৪১ জন, উত্তরা আধুনিকে ৮২ জন, আনোয়ার খান মর্ডানে ২০ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।