ঢাকা ১২:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
পীরগঞ্জে জেন্ডার সহিংসতা প্রতিরোধ ওয়ার্কশপ কর্মসূচী পীরগঞ্জে গ্রাম আদালত কার্যক্রমের অগ্রগতি এবং করনীয় শীর্ষক সমন্বয় সভা সম্পন্ন এনবিআর বিলুপ্তির কারণ জানালো সরকার ১৪টি মামলার মোস্ট ওয়ান্টেড আসামিকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পীরগঞ্জ প্রেসক্লাবকে নিয়ে ফেসবুকে মানহানিকর পোস্ট : থানায় পৃথক ৩ এজাহার পীরগঞ্জে জবা সমিতির প্রতিষ্ঠাতা কোটি টাকা নিয়ে উধাও ইউনূস সাহেব দয়া করে অতিদ্রুত নির্বাচনটা দিন : মির্জা ফখরুল পীরগঞ্জে নিকাহ্ ও তালাক রেজিস্ট্রার পদ শূন্য ৩ বছর, অন্য জেলার কাজীরা সুবিধা নিচ্ছেন আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাইনা, সংষ্কার কি? আমি বুঝিনা, নির্বাচনের সঠিক রোডম্যাপ দেন …………………..ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পাটুয়াপাড়া হাফিজিয়া এতিমখানায় প্রশাসনের পরিদর্শনে সত্যতা মিলেছে, পীরগঞ্জে ভূয়া এতিম দেখিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ

কমেনি তেলের দাম, পেঁয়াজের বাজার চড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক::মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে চলমান লকডাউনের মধ্যে ভোজ্য তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দিলেও উল্টো তা বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে পেঁয়াজের দামও। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে অন্যান্য জিনিসের দাম।

শুক্রবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও শ্যামলী এলাকার বেশ কিছু বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

গত ৩০ জুন লিটারে সয়াবিন তেলের দাম ৪ টাকা কমানোর ঘোষণা দেয় ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। নতুন দাম বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হলেও সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, বোতলের এক লিটার সয়াবিন তেল ১৪০ টাকা থেকে বেড়ে ১৫০ টাকায় ও খোলা তেল ১২০ টাকা থেকে বেড়ে ১৩০ টাকা লিটার প্রতি বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া পেঁয়াজের দাম ৫ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা এদিকে বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৬০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা থেকে ৯০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, বরবটি ৬৫ টাকা। চাল কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, আকারভেদে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, ধুন্দুল ৫০ টাকা, কচুর মুখি ৫০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, কাঁচকলার হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। পেঁপে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, কাকরোল প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা।

পেঁয়াজের দাম ৫ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকা কেজি, কাঁচামরিচের কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। শুকনা মরিচ প্রতিকেজি ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা, রসুনের কেজি ৮০ থেকে ১৩০ টাকা, আদা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি। হলুদ গুঁড়া ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৮ থেকে ৮০ টাকায়।

মুরগির বাজার ঘুরে দেখা যায় প্রতিকেজি সোনালি (কক) মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগি প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা থেকে ১৩০ টাকা। লেয়ার মুরগি প্রতিকেজি ২৫০ টাকা। ফার্মের মুরগির ডিম ডজন বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়।

মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী সিদ্দিক বলেন, বিধিনিষেধ ও সকাল থেকে বৃষ্টির কারণে বাজারে ক্রেতা খুব কম। এছাড়া কঠোর বিধিনিষেধের কারণে অনেকেই আগে থেকে বাজার করে রেখেছে। ফলে চাহিদা কম থাকায় দামও বাড়েনি জিনিসপত্রের।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

পীরগঞ্জে জেন্ডার সহিংসতা প্রতিরোধ ওয়ার্কশপ কর্মসূচী

কমেনি তেলের দাম, পেঁয়াজের বাজার চড়া

আপডেট টাইম ০৪:১৯:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুলাই ২০২১
নিজস্ব প্রতিবেদক::মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে চলমান লকডাউনের মধ্যে ভোজ্য তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দিলেও উল্টো তা বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে পেঁয়াজের দামও। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে অন্যান্য জিনিসের দাম।

শুক্রবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও শ্যামলী এলাকার বেশ কিছু বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

গত ৩০ জুন লিটারে সয়াবিন তেলের দাম ৪ টাকা কমানোর ঘোষণা দেয় ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। নতুন দাম বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হলেও সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, বোতলের এক লিটার সয়াবিন তেল ১৪০ টাকা থেকে বেড়ে ১৫০ টাকায় ও খোলা তেল ১২০ টাকা থেকে বেড়ে ১৩০ টাকা লিটার প্রতি বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া পেঁয়াজের দাম ৫ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা এদিকে বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৬০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা থেকে ৯০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, বরবটি ৬৫ টাকা। চাল কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, আকারভেদে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, ধুন্দুল ৫০ টাকা, কচুর মুখি ৫০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, কাঁচকলার হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। পেঁপে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, কাকরোল প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা।

পেঁয়াজের দাম ৫ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকা কেজি, কাঁচামরিচের কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। শুকনা মরিচ প্রতিকেজি ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা, রসুনের কেজি ৮০ থেকে ১৩০ টাকা, আদা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি। হলুদ গুঁড়া ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৮ থেকে ৮০ টাকায়।

মুরগির বাজার ঘুরে দেখা যায় প্রতিকেজি সোনালি (কক) মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগি প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা থেকে ১৩০ টাকা। লেয়ার মুরগি প্রতিকেজি ২৫০ টাকা। ফার্মের মুরগির ডিম ডজন বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়।

মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী সিদ্দিক বলেন, বিধিনিষেধ ও সকাল থেকে বৃষ্টির কারণে বাজারে ক্রেতা খুব কম। এছাড়া কঠোর বিধিনিষেধের কারণে অনেকেই আগে থেকে বাজার করে রেখেছে। ফলে চাহিদা কম থাকায় দামও বাড়েনি জিনিসপত্রের।