ঢাকা ০৭:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোট টিকার ৭৫ শতাংশই পেয়েছে ১০ দেশের মানুষ

ডেস্ক::বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেছেন, বিশ্বে চলমান মহামারিতে এ পর্যন্ত ১৩০ কোটি মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। আর এসব টিকার ৭৫ শতাংশই দেওয়া হয়েছে মাত্র ১০টি দেশের মানুষকে।

করোনা সংক্রমণের বৈম্বিক দুর্যোগে টিকা দেওয়ার এই ব্যবস্থাকে ‘ভয়াবহ বৈষম্য’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

বুধবার ১৩৮ তম আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির বৈঠকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, করোনার টিকা প্রয়োজনীয় উপাদান। কিন্তু বিশ্ব একে সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়নি। নিম্ন আয়ের দেশের মানুষের মাত্র ১ শতাংশ এই টিকার একটি ডোজ পেয়েছে।

গেব্রেয়াসুস বলেন, উচ্চ আয়ের দেশগুলোর অর্ধেক মানুষ করোনার প্রথম ডোজ পেয়েছে। অথচ কিছু ধনী দেশে এখন করোনার তৃতীয় ডোজের কথা বলা হচ্ছে। এদিকে গরিব দেশগেুলোর মানুষ এখনও টিকার একটি ডোজও পায়নি।

টিকা উৎপাদন ও বিতরণে বৈশ্বিক উদ্যোগে বিশ্ব নেতাদের অর্থায়ন নিশ্চিত এবং বৈষম্য নিরসনের আহ্বান জানান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

মোট টিকার ৭৫ শতাংশই পেয়েছে ১০ দেশের মানুষ

আপডেট টাইম ১০:২১:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ জুলাই ২০২১
ডেস্ক::বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেছেন, বিশ্বে চলমান মহামারিতে এ পর্যন্ত ১৩০ কোটি মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। আর এসব টিকার ৭৫ শতাংশই দেওয়া হয়েছে মাত্র ১০টি দেশের মানুষকে।

করোনা সংক্রমণের বৈম্বিক দুর্যোগে টিকা দেওয়ার এই ব্যবস্থাকে ‘ভয়াবহ বৈষম্য’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

বুধবার ১৩৮ তম আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির বৈঠকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, করোনার টিকা প্রয়োজনীয় উপাদান। কিন্তু বিশ্ব একে সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়নি। নিম্ন আয়ের দেশের মানুষের মাত্র ১ শতাংশ এই টিকার একটি ডোজ পেয়েছে।

গেব্রেয়াসুস বলেন, উচ্চ আয়ের দেশগুলোর অর্ধেক মানুষ করোনার প্রথম ডোজ পেয়েছে। অথচ কিছু ধনী দেশে এখন করোনার তৃতীয় ডোজের কথা বলা হচ্ছে। এদিকে গরিব দেশগেুলোর মানুষ এখনও টিকার একটি ডোজও পায়নি।

টিকা উৎপাদন ও বিতরণে বৈশ্বিক উদ্যোগে বিশ্ব নেতাদের অর্থায়ন নিশ্চিত এবং বৈষম্য নিরসনের আহ্বান জানান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক।