শনিবার সকালে বিমান বন্দরের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সাজ্জাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বিমানবন্দর থেকে টিকাগুলো বুঝে নেওয়ার পর তা সংরক্ষণের জন্য টঙ্গীর বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সংরক্ষণাগারে পাঠিয়েছেন। এ নিয়ে সিনোফার্মের মোট ২ কোটি ৪৯ লাখ ডোজের বেশি টিকা পেল বাংলাদেশ।
এর আগে বাংলাদেশকে দুই দফায় ১১ লাখ টিকা উপহার দিয়েছে চীন। প্রথম দফায় দিয়েছে পাঁচ লাখ ডোজ এবং দ্বিতীয় দফায় দিয়েছে ছয় লাখ ডোজ। গত ৩ জুলাই বাণিজ্যিকভাবে কেনা ২০ লাখ টিকার প্রথম চালান দেশে আসে। আর ১৭ জুলাই দ্বিতীয় দফায় আরও ২০ লাখ টিকা এসেছে। এরপর ৩০ জুলাই আসে আরও ৩০ লাখ টিকা।
এদিকে, গত ১০ আগস্ট প্রথমবারের মতো কোভ্যাক্সের আওতায় চীন থেকে ১৭ লাখ টিকা আসে। আর দ্বিতীয় দফায় ১১ আগস্ট আরও ১৭ লাখ ৭০টি টিকা ঢাকায় আসে। সর্বশেষ গত ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসে সিনোফার্মের ৫৪ লাখ ডোজ টিকা।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিয়ে সারাদেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছিল। পরে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও সিনোফার্ম ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ফাইজার-বায়োএনটেক এবং মডার্নার টিকা প্রয়োগ হয়েছে বাংলাদেশে।