ঢাকা ০৪:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে ঐকতহ্যবাহী শিব মন্দির

ষ্টাফ প্রতিবেদক:: প্রায় ৩০০ বছরের পুরাতন বিলুপ্ত পীরগঞ্জের গুয়াগাও(ভেমটিয়া) গ্রামের ঐতিহ্যবাহী শিব মন্দির। তৎকালীন জমিদার টংকনাথ চেীধুরী এর শাসনআমলে স্থাপিত হয় শিব মন্দিরটি। উল্লেখ্য আছে যে তার এলাকার সাধারণ মানুষ ও রাজার পরিবার সেখানে পূজা-অর্চনা করতেন। মন্দিরটি বতমানে কিছু দেয়াল আছে যেগুলো প্রায় শেষের দিকে। অভিজ্ঞ মহল এমন একটি পুরাতন মন্দির সরকারীভাবে সংস্কার দাবী জানাচ্ছে। মন্দিরটির বর্তমানে উত্তর পাশের একটি দেয়াল এখনো সমৃদ্ধ রয়েছে। মন্দির এর প্রবেশদ্বার দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। এবং ভিতরের গেটটি পূর্ব পাশে অবস্থিত। মন্দিরটির আশে পাশের আম বাগান ও জমির মালিক মমতাজ আলী(৭৫) ক্যানভাস পরিবারকে জানান যে দুই পুরুষের আমল থেকে মন্দিরটি তারা দেখা শোনা করছে। এবং অনেকদিন আগে এখানে একটা বটগাছ ছিল। বর্তমানে স্বচোখে গিয়ে সেখানে দেখতে পাওয়া যায় কিছু পেপেঁ ও কাঠাল গাছ। গাছগুলো কার জানতে চাইলে তিনি বলেন এগুলা আমরা রোপণ করেছি এবং দেখাশোনা করছি। আর স্থানীয় এলাকাবাসী নাম ব্যাতিত এক ব্যাক্তি জানান প্রায় ১০ বছর আগে এখানে প্রতিদিন সন্ধায় অলৌকিকভাবে প্রদীপ জ্বলে উঠত। এবং কাছে দেখতে গেলে প্রদীপটি নিভে যেত। এখন আর সেখানে কোন প্রদীপ জ্বলতে দেখা যায়না। স্থানীয় ব্যাক্তিরা মনে করেন এমন একটি পুরাতন মন্দির সরকারীভাবে সংরক্ষণ করা উচিত।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

ঠাকুরগাঁয়ে যুবলীগ নেতার পলিথিন কারখানা বন্ধ, মালামাল জব্দ

বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে ঐকতহ্যবাহী শিব মন্দির

আপডেট টাইম ০২:৫২:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুলাই ২০১৮

ষ্টাফ প্রতিবেদক:: প্রায় ৩০০ বছরের পুরাতন বিলুপ্ত পীরগঞ্জের গুয়াগাও(ভেমটিয়া) গ্রামের ঐতিহ্যবাহী শিব মন্দির। তৎকালীন জমিদার টংকনাথ চেীধুরী এর শাসনআমলে স্থাপিত হয় শিব মন্দিরটি। উল্লেখ্য আছে যে তার এলাকার সাধারণ মানুষ ও রাজার পরিবার সেখানে পূজা-অর্চনা করতেন। মন্দিরটি বতমানে কিছু দেয়াল আছে যেগুলো প্রায় শেষের দিকে। অভিজ্ঞ মহল এমন একটি পুরাতন মন্দির সরকারীভাবে সংস্কার দাবী জানাচ্ছে। মন্দিরটির বর্তমানে উত্তর পাশের একটি দেয়াল এখনো সমৃদ্ধ রয়েছে। মন্দির এর প্রবেশদ্বার দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। এবং ভিতরের গেটটি পূর্ব পাশে অবস্থিত। মন্দিরটির আশে পাশের আম বাগান ও জমির মালিক মমতাজ আলী(৭৫) ক্যানভাস পরিবারকে জানান যে দুই পুরুষের আমল থেকে মন্দিরটি তারা দেখা শোনা করছে। এবং অনেকদিন আগে এখানে একটা বটগাছ ছিল। বর্তমানে স্বচোখে গিয়ে সেখানে দেখতে পাওয়া যায় কিছু পেপেঁ ও কাঠাল গাছ। গাছগুলো কার জানতে চাইলে তিনি বলেন এগুলা আমরা রোপণ করেছি এবং দেখাশোনা করছি। আর স্থানীয় এলাকাবাসী নাম ব্যাতিত এক ব্যাক্তি জানান প্রায় ১০ বছর আগে এখানে প্রতিদিন সন্ধায় অলৌকিকভাবে প্রদীপ জ্বলে উঠত। এবং কাছে দেখতে গেলে প্রদীপটি নিভে যেত। এখন আর সেখানে কোন প্রদীপ জ্বলতে দেখা যায়না। স্থানীয় ব্যাক্তিরা মনে করেন এমন একটি পুরাতন মন্দির সরকারীভাবে সংরক্ষণ করা উচিত।