তবে ঘরোয়া উপায়ে কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করলেই হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে খুব দ্রুতই-
হেঁচকি বন্ধ করতে তাৎক্ষণিক লেবুর রসের সঙ্গে একটু আদা কুচি মিশিয়ে খেতে পারেন। দ্রুত দেখবেন হেঁচকি বন্ধ হয়ে গেছে। এছাড়া হেঁচকি বন্ধের জন্য মুখে এক টুকরো লেবু রাখতে পারেন। এটি হেঁচকি বন্ধ করতে বেশ কার্যকর।
হেঁচকির শুরুতেই এক চামচ মাখন বা চিনি খেতে পারেন। সমস্যা দ্রুত চলে যাবে। একটি কাগজের ব্যাগের মধ্যে মুখ রেখে নিঃশ্বাস নিলেও হেঁচকি বন্ধ হয়ে যায়। এতে রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে হেঁচকি থেমে যায়। বারবার হেঁচকি উঠলে জিভ বের করে আঙুল দিয়ে কিছুক্ষণ টেনে ধরুন। অদ্ভুত লাগলেও এই পদ্ধতিটি বেশ কার্যকর। কানে আঙুল দিয়ে চেপে ধরুন, যেন আপনি কিছুই শুনছেন না। অতিরিক্ত জোরে চেপে ধরবেন না। কিছুক্ষণ এভাবে থাকলেই হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে।
হেঁচকি উঠলে খেতে পারেন পিনাট বাটার। হেঁচকি উঠলে দেরি না করে খেয়ে নিন এক চামচ পিনাট বাটার। হেঁচকি দ্রুত থেমে যাবে। হাতের কাছে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট থাকলে হেঁচকি থামাতে এটি খেতে পারেন। এতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম আছে, যা নার্ভগুলোকে শান্ত করে। ফলে হেঁচকি থেমে যাবে।
হেঁচকি উঠলেই লম্বা নিঃশ্বাস নিন। এরপর হাঁটুকে বুকের কাছাকাছি এনে জড়িয়ে ধরুন। কয়েক মিনিট এভাবে থাকলে দেখবেন হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে।
হেঁচকি উঠলেই প্রথমেই এক গ্লাস পানি খান বা গার্গল করুন। দ্রুত থেমে যাবে হেঁচকি। এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে ঘরোয়া উপায়েই হেঁচকি বন্ধ করতে পারেন। সূত্র: হেলথগ্রেডস/হেলথলাইন