ঢাকা ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ নিয়ে সুখবর দিলো বিটিআরসি ঠাকুরগাওয়ে ৩ দফা দাবীতে চাকুরীচ্যুৎ ও জেলবন্দি বিডিআর পরিবারের মানববন্ধন ৪৩তম বিসিএস: সহকারী কমিশনার হলেন ২৬৭ কর্মকর্তা টিসিবির ট্রাক সেল ফের চালুর দাবি জাতীয় নাগরিক কমিটির বিআরটিএ বন্ধের চিন্তা করা হবে: সড়ক উপদেষ্টা ‘শুল্ক ও করহার বাড়ানো অর্থনীতির জন্য আত্মঘাতী’ ফ্যাসিস্ট শক্তি জয়ী হলে দুই লাখ মানুষকে জেলে যেতে হতো: প্রেস সচিব জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্টা রুখতে ঐক্য জরুরি: ফখরুল খালেদার চিকিৎসায় সুবিধা দেওয়ায় কাতার ও যুক্তরাজ্যকে ধন্যবাদ দিল বিএনপি চলচ্চিত্র তারকা প্রবীর মিত্রের শেষ বিদায়, ইসলামী রীতিতে দাফন

ঠাকুরগাঁও ভেজাল মেংগো জুস কারখানায় ভ্রম্যমাণ আদালত, আটক -২

মনসুর আহাম্মেদঃ ২৩ এপ্রিল  ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার, ভূল্লী ডোমনি স্কুলের সামনে, পাইকার মনি বটতলী , পেন্সিপাল পাড়া  এলাকায়, ক্ষতিকারক ভেজাল জুস কারখানার সন্ধান পায় প্রশাসন ।স্থানীয়দের খবরের প্রেক্ষিতে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম অভিযান পরিচালনা করে,ভেজাল কারখানার ম্যানেজার ও উৎপাদনকারির কারাদন্ড প্রদান করা হয়।সোমবার সাড়ে বারোটায় দিকে, ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে উপস্থিত হয়,কারখানাটি মালিক সহ  পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে । এলাকাবাসির সহায়তায়  ম্যানেজার সুমনকে (৩৩) কে, ও জুস উৎপাদনকারি  রফিক(২৪)কআটক করে, জানাযায় মোঃ সুমন  ঠাকুরগাঁও  উপজেলার কচুবাড়ি দেবোত্তরপাড়া আলহাজ্ব মো:  রহিমের ছেলে এবং, মোঃ রফিক ময়মনসিংহ ফুলপুর উপজেলার বড় বালকি গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছোট  ছেলে। ভেজাল জুস কারখানার মালিক জুলফিকার ইসলাম( সিজারকে)  খুজে পাওয়া যায়নি। ভয় পেয়ে পালিয়েছে  বলে জানান ম্যানেজার সুমন, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ভূল্লী এলাকায় ডোমিনো স্কুলের সমনে ফ্রুটি আম্রপালি ড্রিংস নামে ও আর ববি ভেজাল জুস কারখানা চালু করে জুলফিকার ইসলাম সিজার, নামে এক ব্যক্তি,এবং নাম না প্রকাশ করা এক ব্যক্তি বলেন,  ঠাকুরগাঁও সদর পৌরসভা শান্তি নগর এলাকায় মুন্দীরের পাশে অফিস পরিচালনা করে, আসছিল জুস কারখানার মালিক,সিজার যেটা  সরকার ফুড নামে পরিচিত, বেজাল জুস  রমরমা অবৈধ ব্যবসা।

সম্প্রতি সাংবাদিক বিষয়টি জানতে পায়  এরই প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন কতৃক একটি ভ্রাম্যমান আদালত সেখানে অভিযান চালায়, ভেজাল জুস কারখানাটি জনসম্মুখে উন্মোচিত করে জেলা  প্রশাসন, সরকার কতৃক কোনো প্রকার বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারায়,  কারখানার পরিবেশ নোংরা হওয়ায় ম্যানেজারকে সুমনকে ৬মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড, ও উৎপাদনকারির রফিকে  ৩ মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করে আদালত।এসময় আটককৃত মালামাল স্থানীয় চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়েছে বলে জানান, আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন সহ  তরিকুল ইসলাম।আরো উপস্হিত ছিলেন জেলা স্যানেটারী ইন্সপেক্টর আশীষ কুমার সাহা,পেশকার মোঃ সাইফুল ইসলাম এবং  আনসার বাহিনীর সদস্যরা  ছিলেন।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ নিয়ে সুখবর দিলো বিটিআরসি

ঠাকুরগাঁও ভেজাল মেংগো জুস কারখানায় ভ্রম্যমাণ আদালত, আটক -২

আপডেট টাইম ০৭:৪৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ এপ্রিল ২০১৮

মনসুর আহাম্মেদঃ ২৩ এপ্রিল  ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার, ভূল্লী ডোমনি স্কুলের সামনে, পাইকার মনি বটতলী , পেন্সিপাল পাড়া  এলাকায়, ক্ষতিকারক ভেজাল জুস কারখানার সন্ধান পায় প্রশাসন ।স্থানীয়দের খবরের প্রেক্ষিতে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম অভিযান পরিচালনা করে,ভেজাল কারখানার ম্যানেজার ও উৎপাদনকারির কারাদন্ড প্রদান করা হয়।সোমবার সাড়ে বারোটায় দিকে, ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে উপস্থিত হয়,কারখানাটি মালিক সহ  পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে । এলাকাবাসির সহায়তায়  ম্যানেজার সুমনকে (৩৩) কে, ও জুস উৎপাদনকারি  রফিক(২৪)কআটক করে, জানাযায় মোঃ সুমন  ঠাকুরগাঁও  উপজেলার কচুবাড়ি দেবোত্তরপাড়া আলহাজ্ব মো:  রহিমের ছেলে এবং, মোঃ রফিক ময়মনসিংহ ফুলপুর উপজেলার বড় বালকি গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছোট  ছেলে। ভেজাল জুস কারখানার মালিক জুলফিকার ইসলাম( সিজারকে)  খুজে পাওয়া যায়নি। ভয় পেয়ে পালিয়েছে  বলে জানান ম্যানেজার সুমন, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ভূল্লী এলাকায় ডোমিনো স্কুলের সমনে ফ্রুটি আম্রপালি ড্রিংস নামে ও আর ববি ভেজাল জুস কারখানা চালু করে জুলফিকার ইসলাম সিজার, নামে এক ব্যক্তি,এবং নাম না প্রকাশ করা এক ব্যক্তি বলেন,  ঠাকুরগাঁও সদর পৌরসভা শান্তি নগর এলাকায় মুন্দীরের পাশে অফিস পরিচালনা করে, আসছিল জুস কারখানার মালিক,সিজার যেটা  সরকার ফুড নামে পরিচিত, বেজাল জুস  রমরমা অবৈধ ব্যবসা।

সম্প্রতি সাংবাদিক বিষয়টি জানতে পায়  এরই প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন কতৃক একটি ভ্রাম্যমান আদালত সেখানে অভিযান চালায়, ভেজাল জুস কারখানাটি জনসম্মুখে উন্মোচিত করে জেলা  প্রশাসন, সরকার কতৃক কোনো প্রকার বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারায়,  কারখানার পরিবেশ নোংরা হওয়ায় ম্যানেজারকে সুমনকে ৬মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড, ও উৎপাদনকারির রফিকে  ৩ মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করে আদালত।এসময় আটককৃত মালামাল স্থানীয় চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়েছে বলে জানান, আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন সহ  তরিকুল ইসলাম।আরো উপস্হিত ছিলেন জেলা স্যানেটারী ইন্সপেক্টর আশীষ কুমার সাহা,পেশকার মোঃ সাইফুল ইসলাম এবং  আনসার বাহিনীর সদস্যরা  ছিলেন।