আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক::ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে জেলা পরিষদের সদ্য নির্মিত সেমি পাকা মার্কেটের ৯টি দোকান ঘড়ে অবৈধ ভাবে লাগানো তালা ও সাইন বোর্ড অপসারণ করাকে কেন্দ্র করে জেলা পরিষদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে দখলবাজদের হাতা হাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার দুপুরে শহরের পূর্ব চৌরাস্তার উত্তরে থানার সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। ঠাকুরগাও জেলা পরিষদ সুত্রে জানা যায়, জেলা পরিষদের তত্বাবধানে পীরগঞ্জ পৌর শহরের পূর্ব চৌরাস্তার উত্তরে থানার সামনে জেলা পরিষদ পাকা রাস্তার ধারে সরকারী বিধিমালা অনুযায়ী দরপত্রের মাধ্যমে একটি সেমি পাকা মার্কেটের নির্মান কাজ সম্প্রতি শেষ হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা। জেলা পরিষদের নিজস্ব জমিতে সদ্য নির্মিত ঐ মার্কেটের ২২টি দোকান ঘড় বিধি মালা অনুযায়ী বন্দোবস্ত দেওয়া প্রক্রিয়া চলছে। এরই মধ্যে কিছু আবেদন জমা পড়েছে। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন থাকাবস্থায় মার্কেটের একটি অংশ অবৈধভাবে নিজের দখলে নিতে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা খয়রাত আলী মার্কেট থেকে জেলা পরিষদের সাইন বোর্ড সরিয়ে নিজের খেয়ালখুশিমত বঙ্গবন্ধু মার্কেট নাম দিয়ে অবৈধভাবে ৩টি সাইন বোর্ড লাগায় এবং ৯টি দোকান ঘড়ে তালা লাগিয়ে জবরদখলের চেষ্টা চালায়। সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের কর্মকর্তা কর্মচারী সহ ৫ সদস্যের একটি টিম মার্কেটের ঐ অবৈধ সাইন বোর্ড ও দোকান ঘড়ে লাগানো তালা আপসারন করতে আসেন। এতে বাধা দেয় খয়রাত আলীর ছেলে, নাতি ও জামাই সহ তার লোকজন। এক পার্যায়ে জেলা পরিষদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপর চড়াও হয়ে তাদের টানা হেচড়া ও কিল ঘুষি মারা হয়।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশকে খবর দেয়া হলে থানা পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। এরপর মার্কেটে লাগানো খয়রাত আলীর ঐ অবৈধ ৩ টি সাইন বোর্ড ও ৯টি দোকান ঘড়ের তালা অপসারণ করে ঘড়গুলিতে নতুন তালা লাগায় জেলা পরিষদের ঐ টিম। অপসারণ করা সাইন বোর্ড ও তালা গুলি থানা পুলিশের কাছে জমা দেওয়া হয়। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাদেক কুরাইশী বলেন, জেলা পরিষদের নিজস্ব জায়গায় পরিষদের অর্থায়নে সেখানে মার্কেট নির্মান করা হয়েছে। বিধি মতে দোকান ঘর বন্দোবস্ত দেওয়া হবে। ঐখানে আগে যাদের দোকান পাট ছিল তাদের তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বন্দোবস্তের প্রক্রিয়া চলাকালে খয়রাত আলী মার্কেটের একটি অংশ জবর দখল করতে জেলা পরিষদের সাইন বোর্ড সরিয়ে তার সাইন বোর্ড লাগায় এবং দোকান ঘড়ে তালা দেয়। এটি অপসারণ করতে গিয়ে তার লোকজন জেলা পরিষদের কর্মকর্তা কর্মচারীদের গাঁয়ে হাত দিয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা করা হবে। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা খয়রাত আলী জানান, সেখানে তার আগের দোকান ও অফিস ছিল। সেজন্য তিনি সাইন বোর্ড ও তালা লাগিয়েছেন। পীরগঞ্জ থানার ওসি বজলুর রশিদ বলেন, মার্কেট নিয়ে একটা ঝামেলা হয়েছে। পুলিশ গিয়েছিল। জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশকে খবর দেয়া হলে থানা পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। এরপর মার্কেটে লাগানো খয়রাত আলীর ঐ অবৈধ ৩ টি সাইন বোর্ড ও ৯টি দোকান ঘড়ের তালা অপসারণ করে ঘড়গুলিতে নতুন তালা লাগায় জেলা পরিষদের ঐ টিম। অপসারণ করা সাইন বোর্ড ও তালা গুলি থানা পুলিশের কাছে জমা দেওয়া হয়। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাদেক কুরাইশী বলেন, জেলা পরিষদের নিজস্ব জায়গায় পরিষদের অর্থায়নে সেখানে মার্কেট নির্মান করা হয়েছে। বিধি মতে দোকান ঘর বন্দোবস্ত দেওয়া হবে। ঐখানে আগে যাদের দোকান পাট ছিল তাদের তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বন্দোবস্তের প্রক্রিয়া চলাকালে খয়রাত আলী মার্কেটের একটি অংশ জবর দখল করতে জেলা পরিষদের সাইন বোর্ড সরিয়ে তার সাইন বোর্ড লাগায় এবং দোকান ঘড়ে তালা দেয়। এটি অপসারণ করতে গিয়ে তার লোকজন জেলা পরিষদের কর্মকর্তা কর্মচারীদের গাঁয়ে হাত দিয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা করা হবে। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা খয়রাত আলী জানান, সেখানে তার আগের দোকান ও অফিস ছিল। সেজন্য তিনি সাইন বোর্ড ও তালা লাগিয়েছেন। পীরগঞ্জ থানার ওসি বজলুর রশিদ বলেন, মার্কেট নিয়ে একটা ঝামেলা হয়েছে। পুলিশ গিয়েছিল। জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।