ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

পীরগঞ্জে প্রচন্ড কুয়াশা আর হার কাপানো ঠান্ডায় শীত বস্ত্রর দিকে চেয়ে অসহায় মানুষ

প্রতিনিধি : ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে ঠাকুরগাওয়ের পীরগঞ্জে জন জীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। কয়েক দিন ধরে বৃষ্টির মত ঝড়ছে কুয়াশা সেই সাথে পশ্চিমা বাতাস। দুপুরের আগে সুর্যের মুখ দেখা মিলছে না। এতে ঠান্ডা বেড়ে গেছে কয়েক গুন। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে সকালে কাজে বের হতে পরছে না খেটে খাওয়া মানুষ জন। দিনের বেলায় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে ইঞ্জিন চালিত যানবাহনগুলো। সারা রাত ঝরছে ঝিরঝির বৃষ্টির মত। জরুরী কাজ ছাড়া দুপুরের আগে ঘড় থেকে বের হচ্ছে না মানুষ। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবাড়ণের চেষ্টা চালাচ্ছে ছিন্নমুল পরিবারের সদস্য।এদিকে গরম কাপড়ের দোকানগুলিতে ভীড় পরেছে। তবে ক্রেতারা জানায়, দাম বেশী তাই কিনতে পারছেন না। এদিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কয়েক দিনে পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়নে প্রায় ৪ হাজার কম্বল প্রদান করা হয়েছে যা অত্যন্ত নগন্য। শীত বস্ত্রের জন্য উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ সহ বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিচ্ছে অভাবী পরিবারের শত শত মানুষ। সৈয়দপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান একরামুল হক, দৌলতপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কার্তিক চন্দ্র রায় ও জাবরহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর জানান, শত শত লোক শীত বস্ত্রের জন্য আসছে। সরবরাহ কম থাকায় দিতে পারছি না।
অপরদিকে বে-সরকারী ভাবে আই পজেটিভ, আলহাজ্ব মোবারক আলী চ্যারিটেবল ট্রাষ্ট, মানব কল্যান বেতার সংঘ, ল্যাম্পপোষ্ট সহ কয়েকটি প্রতিষ্টান পক্ষ থেকে এরই মধ্যে কিছু শীত বস্ত্র প্রদন করা হয়েছে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ বলেন, ৩ হাজার সাড়ে ৭’শ কম্বল প্রদান করা হয়েছে। আশা করছি আরো কম্বল পাওয়া যাবে। পেলেই প্রদান করা হবে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

ঠাকুরগাঁয়ে যুবলীগ নেতার পলিথিন কারখানা বন্ধ, মালামাল জব্দ

পীরগঞ্জে প্রচন্ড কুয়াশা আর হার কাপানো ঠান্ডায় শীত বস্ত্রর দিকে চেয়ে অসহায় মানুষ

আপডেট টাইম ০৯:৫৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জানুয়ারী ২০১৮

প্রতিনিধি : ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে ঠাকুরগাওয়ের পীরগঞ্জে জন জীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। কয়েক দিন ধরে বৃষ্টির মত ঝড়ছে কুয়াশা সেই সাথে পশ্চিমা বাতাস। দুপুরের আগে সুর্যের মুখ দেখা মিলছে না। এতে ঠান্ডা বেড়ে গেছে কয়েক গুন। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে সকালে কাজে বের হতে পরছে না খেটে খাওয়া মানুষ জন। দিনের বেলায় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে ইঞ্জিন চালিত যানবাহনগুলো। সারা রাত ঝরছে ঝিরঝির বৃষ্টির মত। জরুরী কাজ ছাড়া দুপুরের আগে ঘড় থেকে বের হচ্ছে না মানুষ। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবাড়ণের চেষ্টা চালাচ্ছে ছিন্নমুল পরিবারের সদস্য।এদিকে গরম কাপড়ের দোকানগুলিতে ভীড় পরেছে। তবে ক্রেতারা জানায়, দাম বেশী তাই কিনতে পারছেন না। এদিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কয়েক দিনে পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়নে প্রায় ৪ হাজার কম্বল প্রদান করা হয়েছে যা অত্যন্ত নগন্য। শীত বস্ত্রের জন্য উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ সহ বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিচ্ছে অভাবী পরিবারের শত শত মানুষ। সৈয়দপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান একরামুল হক, দৌলতপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কার্তিক চন্দ্র রায় ও জাবরহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর জানান, শত শত লোক শীত বস্ত্রের জন্য আসছে। সরবরাহ কম থাকায় দিতে পারছি না।
অপরদিকে বে-সরকারী ভাবে আই পজেটিভ, আলহাজ্ব মোবারক আলী চ্যারিটেবল ট্রাষ্ট, মানব কল্যান বেতার সংঘ, ল্যাম্পপোষ্ট সহ কয়েকটি প্রতিষ্টান পক্ষ থেকে এরই মধ্যে কিছু শীত বস্ত্র প্রদন করা হয়েছে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ বলেন, ৩ হাজার সাড়ে ৭’শ কম্বল প্রদান করা হয়েছে। আশা করছি আরো কম্বল পাওয়া যাবে। পেলেই প্রদান করা হবে।