এদিকে শহরের সেন্ট্রাল স্কুল কেন্দ্রে ভোট শুরুর ঘণ্টাখানেক পরে ধানের শীষের নির্বাচনী ক্যাম্পে নৌকার সমর্থকরা হামলা চালিয়েছে। তাদের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেছে। ভোটার তালিকাসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছিনিয়ে নিয়েছে। জেলা কৃষক দলের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর ইসলাম সওদাগর বলেন, আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হঠাৎ হামলা চালায় নৌকার সমর্থকরা। এসময় তাদের স্টল ভেঙে ফেলার পাশাপাশি সকালের নাস্তাগুলোও নিয়ে যায়। পরে পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে এসে নৌকার সমর্থকদের সতর্ক করে। এ বিষয়ে সদর থানার ইন্সপেক্টর আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ এমন ঘটনার কথা শোনার পরেই দ্রুত পুলিশ সেখানে যায় এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। এছাড়া এখন পর্যন্ত কোথাও অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম আজম টিকুল জানান, বগুড়ার সর্বত্র শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ হয়েছে। কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তিনি মনে করেন ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ নিরপেক্ষ হবে। এদিকে ইভিএমে ভোট গ্রহণ নিয়ে বিএনপি নেতা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আজগর তালুকদার হেনা বলেন, এখন প্রযুক্তির যুগ। ভোট গ্রহণ প্রযুক্তিতে হচ্ছে। এটি খুব ভালো উদ্যোগ। যদি সরকার এই পদ্ধতিতে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য না রাখে। তবে সব মিলে এটি ভালো এবং প্রশংসার যোগ্য।