ঢাকা ০১:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

র‌্যাবের মতো নিষেধাজ্ঞার শঙ্কা, দূতদের চিঠি, নানা আলোচনার‌্যাবের মতো নিষেধাজ্ঞার শঙ্কা, দূতদের চিঠি, নানা আলোচনা

কুটনৈতিক রিপোর্টার:: মার্কিন নিষেধাজ্ঞা সরকারের জন্য অস্বস্তি তৈরি করে। নতুন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চলছে জল্পনা। অধিকন্তু, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তা নিয়ে ওয়াশিংটনের গভীর উদ্বেগ সম্প্রতি সরকারের জন্য একটি নতুন অস্বস্তি নিয়ে এসেছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আশঙ্কা প্রকাশ করে সরকার তা প্রতিরোধে সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ নিতে বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে। এই বিষয়ে একটি দীর্ঘ চিঠিতে পররাষ্ট্র সচিব বলেছেন, “আমাদের বিশেষায়িত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের একতরফা নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস করার উপযুক্ত কারণ রয়েছে যে সরকারী সংস্থা এবং ব্যক্তিদের উপর আরও নিষেধাজ্ঞা থাকতে পারে। একই প্রেক্ষাপটে বা অন্য কোনো কারণে সরকার ও তার প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করার জন্য।এমন পরিস্থিতিতে আমি আপনাদের (দূতদের) সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার পাশাপাশি সময় অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। নিষেধাজ্ঞা। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সময়ে সময়ে হালনাগাদ তথ্য ও নির্দেশনা প্রদান করবে।২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র  সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও বাহিনী। আবারও একই ধরনের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না সরকার।এমন পরিস্থিতিতে বিদেশি এম. এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের অতিরিক্ত সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।

একতরফা নিষেধাজ্ঞার মতো পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও সব মিশন প্রধানকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সাত দফা নির্দেশনা দিয়েছেন সচিব। একই সঙ্গে ২০২৩ সালে বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের কাজের অগ্রাধিকারের তালিকা দেওয়া হয়েছে। সূত্র নিশ্চিত করেছে যে চিঠিটি মিশনে পাঠানো হয়েছিল ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২। এর মধ্যে সচিবের চিঠি পাঠানোর বিষয়টি সামনে আসে। আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে নতুন নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে বলে আলোচনা। যা রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে আলোড়ন শুরু করেছে। তবে বারবার সরকারের পক্ষ থেকে মন্ত্রী-সচিবরা নতুন করে নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা মৌখিকভাবে উড়িয়ে দিয়েছেন। নতুন বছরের প্রথম দিনে বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত একাধিক বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত বলেছেন, পররাষ্ট্র সচিবের নির্দেশনা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক দুটিই পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে পশ্চিমা দেশগুলোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের বাড়তি উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে কোনো দেশের নাম উল্লেখ করা হয়নি। মিশন প্রধানদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে মাসুদ বিন মোমেন সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে বলেছেন। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের জন্য করণীয় সম্পর্কে ষষ্ঠ নির্দেশনায় বলা হয়েছে যে কোনো কূটনৈতিক মিশনের মূল কাজ হলো সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক বজায় রেখে প্রতিদিনের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে বর্তমান বৈশ্বিক ও দেশীয় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আরও কাজের চাহিদা রয়েছে। “আমাদের একটি বিশেষায়িত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপর একতরফা নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আমাদের বিশ্বাস করার উপযুক্ত কারণ রয়েছে যে একই প্রেক্ষাপটে বা অন্যান্য কারণে সরকার এবং এর ক্ষতি করার জন্য সরকারী সংস্থা এবং ব্যক্তিদের উপর আরও নিষেধাজ্ঞা থাকতে পারে। প্রতিষ্ঠানগুলো।তাই নিষেধাজ্ঞা ঠেকাতে প্রস্তুত থাকার জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার পাশাপাশি সময় অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।সময় সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আপনাকে হালনাগাদ তথ্য ও নির্দেশনা দেবে। চিঠি গ্রহণকারী বাংলাদেশি মিশন প্রধানরা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা সরকারের জন্য অস্বস্তি তৈরি করেছে।নতুন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে জল্পনা চলছে।এছাড়া সম্প্রতি মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তা নিয়ে ওয়াশিংটনের গভীর উদ্বেগের বিষয়টি সামনে এসেছে। সরকারের জন্য অস্বস্তি।এর পরিপ্রেক্ষিতে ১ জানুয়ারি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে একটি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে সরকারের সব পক্ষকে একই সুরে কথা বলার বিষয়ে আলোচনা হয়। রাষ্ট্রদূতদের পাঠানো পররাষ্ট্র সচিবের চিঠি তারই ধারাবাহিকতা বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা। উল্লেখ্য, চলতি মাসে বাংলাদেশে আমাদের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের বেশ কয়েকটি সফর রয়েছে। এসব রাজনৈতিক সফরে দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, নির্বাচন, বিশেষ করে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

র‌্যাবের মতো নিষেধাজ্ঞার শঙ্কা, দূতদের চিঠি, নানা আলোচনার‌্যাবের মতো নিষেধাজ্ঞার শঙ্কা, দূতদের চিঠি, নানা আলোচনা

আপডেট টাইম ০৪:১০:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৩

কুটনৈতিক রিপোর্টার:: মার্কিন নিষেধাজ্ঞা সরকারের জন্য অস্বস্তি তৈরি করে। নতুন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চলছে জল্পনা। অধিকন্তু, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তা নিয়ে ওয়াশিংটনের গভীর উদ্বেগ সম্প্রতি সরকারের জন্য একটি নতুন অস্বস্তি নিয়ে এসেছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আশঙ্কা প্রকাশ করে সরকার তা প্রতিরোধে সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ নিতে বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে। এই বিষয়ে একটি দীর্ঘ চিঠিতে পররাষ্ট্র সচিব বলেছেন, “আমাদের বিশেষায়িত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের একতরফা নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস করার উপযুক্ত কারণ রয়েছে যে সরকারী সংস্থা এবং ব্যক্তিদের উপর আরও নিষেধাজ্ঞা থাকতে পারে। একই প্রেক্ষাপটে বা অন্য কোনো কারণে সরকার ও তার প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করার জন্য।এমন পরিস্থিতিতে আমি আপনাদের (দূতদের) সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার পাশাপাশি সময় অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। নিষেধাজ্ঞা। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সময়ে সময়ে হালনাগাদ তথ্য ও নির্দেশনা প্রদান করবে।২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র  সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও বাহিনী। আবারও একই ধরনের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না সরকার।এমন পরিস্থিতিতে বিদেশি এম. এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের অতিরিক্ত সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।

একতরফা নিষেধাজ্ঞার মতো পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও সব মিশন প্রধানকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সাত দফা নির্দেশনা দিয়েছেন সচিব। একই সঙ্গে ২০২৩ সালে বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের কাজের অগ্রাধিকারের তালিকা দেওয়া হয়েছে। সূত্র নিশ্চিত করেছে যে চিঠিটি মিশনে পাঠানো হয়েছিল ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২। এর মধ্যে সচিবের চিঠি পাঠানোর বিষয়টি সামনে আসে। আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে নতুন নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে বলে আলোচনা। যা রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে আলোড়ন শুরু করেছে। তবে বারবার সরকারের পক্ষ থেকে মন্ত্রী-সচিবরা নতুন করে নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা মৌখিকভাবে উড়িয়ে দিয়েছেন। নতুন বছরের প্রথম দিনে বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত একাধিক বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত বলেছেন, পররাষ্ট্র সচিবের নির্দেশনা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক দুটিই পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে পশ্চিমা দেশগুলোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের বাড়তি উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে কোনো দেশের নাম উল্লেখ করা হয়নি। মিশন প্রধানদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে মাসুদ বিন মোমেন সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে বলেছেন। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের জন্য করণীয় সম্পর্কে ষষ্ঠ নির্দেশনায় বলা হয়েছে যে কোনো কূটনৈতিক মিশনের মূল কাজ হলো সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক বজায় রেখে প্রতিদিনের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে বর্তমান বৈশ্বিক ও দেশীয় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আরও কাজের চাহিদা রয়েছে। “আমাদের একটি বিশেষায়িত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপর একতরফা নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আমাদের বিশ্বাস করার উপযুক্ত কারণ রয়েছে যে একই প্রেক্ষাপটে বা অন্যান্য কারণে সরকার এবং এর ক্ষতি করার জন্য সরকারী সংস্থা এবং ব্যক্তিদের উপর আরও নিষেধাজ্ঞা থাকতে পারে। প্রতিষ্ঠানগুলো।তাই নিষেধাজ্ঞা ঠেকাতে প্রস্তুত থাকার জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার পাশাপাশি সময় অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।সময় সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আপনাকে হালনাগাদ তথ্য ও নির্দেশনা দেবে। চিঠি গ্রহণকারী বাংলাদেশি মিশন প্রধানরা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা সরকারের জন্য অস্বস্তি তৈরি করেছে।নতুন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে জল্পনা চলছে।এছাড়া সম্প্রতি মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তা নিয়ে ওয়াশিংটনের গভীর উদ্বেগের বিষয়টি সামনে এসেছে। সরকারের জন্য অস্বস্তি।এর পরিপ্রেক্ষিতে ১ জানুয়ারি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে একটি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে সরকারের সব পক্ষকে একই সুরে কথা বলার বিষয়ে আলোচনা হয়। রাষ্ট্রদূতদের পাঠানো পররাষ্ট্র সচিবের চিঠি তারই ধারাবাহিকতা বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা। উল্লেখ্য, চলতি মাসে বাংলাদেশে আমাদের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের বেশ কয়েকটি সফর রয়েছে। এসব রাজনৈতিক সফরে দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, নির্বাচন, বিশেষ করে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।