ঢাকা ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
শনিবার খোলা থাকায় বাড়তি সুবিধা পাচ্ছেন বিআরটিএ গ্রাহক আন্দোলনকারী কর্মকর্তাদের ‘কঠোর বার্তা’ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অনুযায়ী: সিইসি পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে পদ্মা সেতু ‘দুর্নীতি’ মামলা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ দিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ১৫ দিন সময় আমরা এমন একটি দেশ গড়তে চাই যে দেশে কোনো বৈষম্য থাকবে না- ঠাকুরগাঁওয়ে ডা. শফিকুর রহমান সকল ধর্মের মানুষদের নিয়ে ‌সম্প্রীতির ঐক্যতানে গাহি সাম্যের গান’ সমাবেশ উপজেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা ও ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের বদলীজনিত বিদায়ী সম্বর্ধনা অনুষ্ঠিত সীমান্ত হত্যা কখনোই মেনে নেওয়ার নয়: মির্জা ফখরুল আ. লীগ সাড়ে ১৫ বছর দেশের পরিবর্তে নিজেদেরকে সাজিয়েছে: জামায়াত আমির

বিএনপির মহাসচিব বগুড়ায় জিতলেও নিজের আসন ঠাকরগাঁওয়ে হেরে গেলেন

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক::বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বগুড়া-৬ আসনে জিতলেও তার পারিবারিক আসন ঠাকুরগাঁও-১ এ হেরেছেন।। এখানকার ১৭৫টি কেন্দ্রে তিনি পেয়েছেন ১ এক লাখ ২৫ হাজার ৯০৯ ভোট। এ আসনে ২ লাখ ২৪ হাজার ৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বর্তমান এমপি রমেশ চন্দ্র সেন।
বগুড়া-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ওই আসনে ২ লাখ ৬ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
সর্বশেষ ঠাকুরগাঁও-১ আসনে ২০০১ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। ওই বার ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯১০ পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রমেশ চন্দ্র সেন সেবার ৯৬ হাজার ৯৪৮ ভোট পেয়েছিলেন।
এর আগে ১৯৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করে মাত্র একবার বিজয়ী হলেন। এবার তিনি ঠাকুরগাঁও-১ আসনের পাশাপাশি বগুড়া-৬ আসনে নির্বাচনে অংশ নেন। সেখান থেকেই বিজয়ী হলেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালে ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা খাদেমুল ইসলামের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পেয়েছিলেন ৩৬ হাজার ৪০৬ ভোট। ওইবার খাদেমুল ইসলাম ৫৭ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত ৭ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেয়েছিলেন ৫৮ হাজার ৩৬৯ ভোট। সেবারও খাদেমুল ইসলাম ৬২ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
২০০১ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯১০ পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন তিনি। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রমেশ চন্দ্র সেন সেবার পেয়েছিলেন ৯৬ হাজার ৯৪৮ ভোট।
সর্বশেষ ২০০৮ সালের নির্বাচনে ১ লাখ ২০ হাজার ৪১১ ভোট পেয়ে বর্তমান সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেনের কাছে পরাজিত হন তিনি। রমেশ চন্দ্র সেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ১০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

শনিবার খোলা থাকায় বাড়তি সুবিধা পাচ্ছেন বিআরটিএ গ্রাহক

বিএনপির মহাসচিব বগুড়ায় জিতলেও নিজের আসন ঠাকরগাঁওয়ে হেরে গেলেন

আপডেট টাইম ১০:৫৬:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক::বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বগুড়া-৬ আসনে জিতলেও তার পারিবারিক আসন ঠাকুরগাঁও-১ এ হেরেছেন।। এখানকার ১৭৫টি কেন্দ্রে তিনি পেয়েছেন ১ এক লাখ ২৫ হাজার ৯০৯ ভোট। এ আসনে ২ লাখ ২৪ হাজার ৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বর্তমান এমপি রমেশ চন্দ্র সেন।
বগুড়া-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ওই আসনে ২ লাখ ৬ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
সর্বশেষ ঠাকুরগাঁও-১ আসনে ২০০১ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। ওই বার ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯১০ পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রমেশ চন্দ্র সেন সেবার ৯৬ হাজার ৯৪৮ ভোট পেয়েছিলেন।
এর আগে ১৯৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচন করে মাত্র একবার বিজয়ী হলেন। এবার তিনি ঠাকুরগাঁও-১ আসনের পাশাপাশি বগুড়া-৬ আসনে নির্বাচনে অংশ নেন। সেখান থেকেই বিজয়ী হলেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালে ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা খাদেমুল ইসলামের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পেয়েছিলেন ৩৬ হাজার ৪০৬ ভোট। ওইবার খাদেমুল ইসলাম ৫৭ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত ৭ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেয়েছিলেন ৫৮ হাজার ৩৬৯ ভোট। সেবারও খাদেমুল ইসলাম ৬২ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
২০০১ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯১০ পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন তিনি। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রমেশ চন্দ্র সেন সেবার পেয়েছিলেন ৯৬ হাজার ৯৪৮ ভোট।
সর্বশেষ ২০০৮ সালের নির্বাচনে ১ লাখ ২০ হাজার ৪১১ ভোট পেয়ে বর্তমান সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেনের কাছে পরাজিত হন তিনি। রমেশ চন্দ্র সেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ১০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন।