ঢাকা ০৪:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
‘ভোট চুরির প্রকল্প ভাঙতেই মার্কিন ভিসা নীতি’ সরকারের উদ্যোগের কারণে দেশের অর্থনীতি প্রাণবন্ত রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী মহার্ঘ ভাতা পদ্ধতি চিরতরে দূর করা হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী এটিএন নিউজ থেকে পদত্যাগ করলেন মুন্নী সাহা করফাঁকির মামলা: ড. ইউনূসকে ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে এজলাসে আইনজীবীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, পুলিশ মোতায়েন দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশের অগ্রগতি ‘ভঙ্গুর’- বিবিসিকে জাতিসংঘের বিশেষ দূত কেসিসি’র প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় কোন পক্ষপাতমূলক নির্বাচন হবে না: সিইসি টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ থেকে মিললো দুষ্প্রাপ্য নেকলেস ১৪ই জুন থেকে ট্রেনের আগাম টিকিট, বিক্রি হবে দুই শিফটে: রেলমন্ত্রী

ফারুকীর পোস্ট ভাইরাল পৃথিবীতে আজীবন থাকে এই রকম কোনো সরকার আসে নাই এখনো

চলচ্চিত্র ও বিজ্ঞাপন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আজ (বৃহস্পতিবার) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফাইড পেইজে লিখেছেন, “স্বাধীনতাকে প্রশ্ন করতে পারার নামই স্বাধীনতা।” তার এই পোস্ট মূহুর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।এর আগে পোস্ট করা ফারুকীর আরেকটি লেখাও ভাইরাল হয়েছেঃ

যে বা যারা প্রথম আলোর সাংবাদিক এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে জিনিসটা মামলা পর্যন্ত নিয়ে গেলেন, জেনে রাখবেন এটা আমাদেরকে আরো অন্ধকারের দিকে নিয়ে গেলো। আমি ঐ খবরটা নিয়ে আলোচনায় আর না যাই। কারন অনেক কথা ইতিমধ্যেই হইছে। শুধু এইটুকু বলি, সংবাদ নিয়ে যে কেউ সংক্ষুব্ধ হইতে পারেন। সেটা ডিল করার অনেক রাস্তাও আছে। সব বাদ দিয়ে যে রাস্তাটা বেছে নেয়া হইলো, এটা দেশের জন্য ভয়ংকর।

আর সরকারের পিআর অ্যাংগেল থেকেও যদি বলি, এই রিঅ্যাকশনের মাধ্যমে “চাইল-ডাইল-মাংসের স্বাধীনতা চাই”- শ্লোগানটার মধ্যে আরো কয়েক হাজার গুন বেশী শক্তি ইনজেক্ট করা হইলো।

আশা করবো শুভ বুদ্ধির উদয় হবে এবং এই অতি উৎসাহের রাশ টেনে ধরা হবে।

এবং আবারও বলছি, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিল করেন! আমি সব সময় এই কথাটা বলি, ভাইয়েরা এবং বোনেরা আমার, আইন করার সময় এই জিনিসটা মাথায় রাখবেন যে আইনটা আপনার বিরুদ্ধে প্রয়োগ হলে আপনার অবস্থাটা কি হবে। মানে আপনি যখন ক্ষমতায় থাকবেন না তখন এই আইন আপনার কাছে কিভাবে ফিরে আসবে, এটা মাথায় রেখে যে আইন করা হয় সেটাই তুলনামূলক উত্তম আইন।

কারন মনে রাখবেন “চিরদিন কারো নাহি যায় সমান”! পৃথিবীতে আজীবন থাকে এই রকম কোনো সরকার আসে নাই এখনো।

একটা স্বাস্থ্যকর সমাজে প্রেসের ভুল করার স্বাধীনতা থাকতে হবে যদিও ছবি উলটপালট করা ছাড়া প্রথম আলোর রিপোর্টে ভুলটা কি আমি এখনও বুঝি নাই। রাস্তা ঘাটে মানুষতো বলতেছে, জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে তাদের নাভিশ্বাস উঠছে। এমনকি স্বয়ং মন্ত্রীরাও বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারনে দাম বেড়ে গেছে। তো এই কথাটা কেনো এতো কড়া রিঅ্যাকশন ইনভাইট করলো আমি বুঝলাম না।সংগৃহিত।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

‘ভোট চুরির প্রকল্প ভাঙতেই মার্কিন ভিসা নীতি’

ফারুকীর পোস্ট ভাইরাল পৃথিবীতে আজীবন থাকে এই রকম কোনো সরকার আসে নাই এখনো

আপডেট টাইম ০৬:০৬:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৩

চলচ্চিত্র ও বিজ্ঞাপন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আজ (বৃহস্পতিবার) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফাইড পেইজে লিখেছেন, “স্বাধীনতাকে প্রশ্ন করতে পারার নামই স্বাধীনতা।” তার এই পোস্ট মূহুর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।এর আগে পোস্ট করা ফারুকীর আরেকটি লেখাও ভাইরাল হয়েছেঃ

যে বা যারা প্রথম আলোর সাংবাদিক এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে জিনিসটা মামলা পর্যন্ত নিয়ে গেলেন, জেনে রাখবেন এটা আমাদেরকে আরো অন্ধকারের দিকে নিয়ে গেলো। আমি ঐ খবরটা নিয়ে আলোচনায় আর না যাই। কারন অনেক কথা ইতিমধ্যেই হইছে। শুধু এইটুকু বলি, সংবাদ নিয়ে যে কেউ সংক্ষুব্ধ হইতে পারেন। সেটা ডিল করার অনেক রাস্তাও আছে। সব বাদ দিয়ে যে রাস্তাটা বেছে নেয়া হইলো, এটা দেশের জন্য ভয়ংকর।

আর সরকারের পিআর অ্যাংগেল থেকেও যদি বলি, এই রিঅ্যাকশনের মাধ্যমে “চাইল-ডাইল-মাংসের স্বাধীনতা চাই”- শ্লোগানটার মধ্যে আরো কয়েক হাজার গুন বেশী শক্তি ইনজেক্ট করা হইলো।

আশা করবো শুভ বুদ্ধির উদয় হবে এবং এই অতি উৎসাহের রাশ টেনে ধরা হবে।

এবং আবারও বলছি, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিল করেন! আমি সব সময় এই কথাটা বলি, ভাইয়েরা এবং বোনেরা আমার, আইন করার সময় এই জিনিসটা মাথায় রাখবেন যে আইনটা আপনার বিরুদ্ধে প্রয়োগ হলে আপনার অবস্থাটা কি হবে। মানে আপনি যখন ক্ষমতায় থাকবেন না তখন এই আইন আপনার কাছে কিভাবে ফিরে আসবে, এটা মাথায় রেখে যে আইন করা হয় সেটাই তুলনামূলক উত্তম আইন।

কারন মনে রাখবেন “চিরদিন কারো নাহি যায় সমান”! পৃথিবীতে আজীবন থাকে এই রকম কোনো সরকার আসে নাই এখনো।

একটা স্বাস্থ্যকর সমাজে প্রেসের ভুল করার স্বাধীনতা থাকতে হবে যদিও ছবি উলটপালট করা ছাড়া প্রথম আলোর রিপোর্টে ভুলটা কি আমি এখনও বুঝি নাই। রাস্তা ঘাটে মানুষতো বলতেছে, জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে তাদের নাভিশ্বাস উঠছে। এমনকি স্বয়ং মন্ত্রীরাও বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারনে দাম বেড়ে গেছে। তো এই কথাটা কেনো এতো কড়া রিঅ্যাকশন ইনভাইট করলো আমি বুঝলাম না।সংগৃহিত।