ঢাকা ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সীমান্ত হত্যা কখনোই মেনে নেওয়ার নয়: মির্জা ফখরুল আ. লীগ সাড়ে ১৫ বছর দেশের পরিবর্তে নিজেদেরকে সাজিয়েছে: জামায়াত আমির ‘সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে’ ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের ফলাফল প্রকাশ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরন গণ-হত্যাকারী, সন্ত্রাশী, দুর্নীতিবাজদের বিএনপিতে জায়গা হবে না : মির্জা ফখরুল দুর্নীতির অভিযোগে পীরগঞ্জ পাইলট স্কুলের প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত ড. মো. হারুনুর রশীদ পরিচালিত সেলিনা হোসেনের ‘কাকতাড়ুয়া বুধা’ মুক্তি পেয়েছে ভাল মানুষ থেকেইে ভাল মানুষ তৈরী হয়—ঠাকুরগাঁওয়ে আল-হাসানাহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সাবেক এমপি জাহিদুর রহমান ঠাকুরগাঁয়ে যুবলীগ নেতার পলিথিন কারখানা বন্ধ, মালামাল জব্দ সাগর-রুনি হত্যা মামলা র‌্যাব থেকে তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইয়ের কাছে

সেলফি তোলার সময় যে কথা হয় শেখ হাসিনা-বাইডেনের, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক :: হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়ক জন কিরবি জানিয়েছেন, নয়াদিল্লিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কোন্নয়নের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) হোয়াইট হাউসে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান জন কিরবি।

গত মাসে নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে বাইডেন, শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ সেলফি তোলেন। তখন তাদের মধ্যে কিছু কথাবার্তা হয়েছিল বলেও সে সময় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল। প্রায় তিন সপ্তাহ পর হোয়াইট হাউসও এ বিষয়ে মুখ খুলল।

হোয়াইট হাউসে মঙ্গলবার রাতে ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক দিল্লিতে জো বাইডেন ও শেখ হাসিনার আলোচনার প্রসঙ্গ টানেন।  তিনি জানতে চান, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন কেমন দেখছেন?

জবাবে কিরবি বলেন, ‘তারা (বাইডেন ও শেখ হাসিন) অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন। তারা জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতির গুরুত্ব নিয়েও কথা বলেছেন।’

নয়াদিল্লির পর গত মাসে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আয়োজিত নৈশভোজেও সাক্ষাৎ হয়েছিল শেখ হাসিনা-বাইডেনের।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশিরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় এবং আমাদের সেটাই চাওয়া। আমাদের ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে মূলত বাংলাদেশি জনগণের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের নেতা নির্বাচনের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটি সমর্থন করতে।

ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র তা-ই চায়, যা বাংলাদেশিরা চায়- শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো আসন্ন জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, এটিই আমাদের চাওয়া।’

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

সীমান্ত হত্যা কখনোই মেনে নেওয়ার নয়: মির্জা ফখরুল

সেলফি তোলার সময় যে কথা হয় শেখ হাসিনা-বাইডেনের, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট টাইম ০৪:০২:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক :: হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়ক জন কিরবি জানিয়েছেন, নয়াদিল্লিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কোন্নয়নের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) হোয়াইট হাউসে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান জন কিরবি।

গত মাসে নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে বাইডেন, শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ সেলফি তোলেন। তখন তাদের মধ্যে কিছু কথাবার্তা হয়েছিল বলেও সে সময় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল। প্রায় তিন সপ্তাহ পর হোয়াইট হাউসও এ বিষয়ে মুখ খুলল।

হোয়াইট হাউসে মঙ্গলবার রাতে ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক দিল্লিতে জো বাইডেন ও শেখ হাসিনার আলোচনার প্রসঙ্গ টানেন।  তিনি জানতে চান, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন কেমন দেখছেন?

জবাবে কিরবি বলেন, ‘তারা (বাইডেন ও শেখ হাসিন) অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন। তারা জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতির গুরুত্ব নিয়েও কথা বলেছেন।’

নয়াদিল্লির পর গত মাসে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আয়োজিত নৈশভোজেও সাক্ষাৎ হয়েছিল শেখ হাসিনা-বাইডেনের।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশিরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় এবং আমাদের সেটাই চাওয়া। আমাদের ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে মূলত বাংলাদেশি জনগণের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের নেতা নির্বাচনের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটি সমর্থন করতে।

ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র তা-ই চায়, যা বাংলাদেশিরা চায়- শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো আসন্ন জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, এটিই আমাদের চাওয়া।’