২৭ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার::
ছাত্রদলের কাউন্সিলকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি অল্প সময়ের মধ্যে শান্ত হবে বলে মনে করেন সাবেক ছাত্রদল ও বিএনপি নেতারা। তাদের কথা- আন্দোলনরতদের বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা চলছে। শিগগিরই এর সমাধান হবে। তাদের অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনে জায়গা করে দেয়া হবে। তবে দাবি আদায়ে অনড় অবস্থানে রয়েছে বহিষ্কৃত ও বিলুপ্ত কমিটির একাংশের নেতারা। তাদের দাবি আগামী ৬ মাসের জন্য হলেও ধারাবাহিক কমিটিই দিতে হবে। অন্যথায়, কোনো অবস্থায় আসন্ন কাউন্সিল করতে দেয়া হবে না। ফরম বিতরণের সময় থেকেই বোঝানো হবে কাউন্সিল করা তাদের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর হবে।
ছাত্রদলের নির্বাচন পরিচালনা বাছাই কমিটির প্রধান ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ছাত্রদলের আন্দোলনরতরা যেভাবে প্রতিদিন বিক্ষোভ করছে, এই অবস্থা চলতে থাকলে কাউন্সিল ঠিক মতো হওয়া নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। তবে তারা আমাদেরই ছোট ভাই। আমরা তাদের বহুবার প্রস্তাব দিয়েছি বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনে তাদের টেনে নেয়ার বিষয়ে। এখনো তাদের বোঝানো হচ্ছে। আশা করি শিগগিরই এই সংকটের সমাধান হবে। যারা ছাত্র নয় তাদের দিয়ে ছাত্রদলের কমিটি করা থেকে আমরা বের হয়ে আসতে চাচ্ছি। এতে তাদের সহযোগিতা করতে হবে। এছাড়া, তারা যদি যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলে না এসে আজীবন ছাত্রদলে থাকতে চায় তাহলে তো এই সংগঠনগুলো লোক খুঁজে পাবেনা।
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী বলেন, যারা আন্দোলন করছে তারা বাইরের কেউ নয়। তারা আমাদেরই ছোট ভাই। তাদের প্রতি আমাদের আবেদন যেহেতু দল একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছে। তারা যেন এই সিদ্ধান্তের উপরে শ্রদ্ধাশীল থাকে। আমরা বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনগুলোতে তাদের ভালো অবস্থানে টেনে নেব। যারা বহিষ্কার হয়েছে তাদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। তারা শ্রদ্ধাশীল থাকলে তাদের জন্য ভালো খবর থাকতে পারে।
তবে ছাত্রদলের বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা কোনোভাবেই ছাড় দিতে রাজি নয়। তাদের দাবি, সবকিছুই অনিয়মের মধ্যে চলছে। কারণ সাধারণ নিয়মে ২৮/২৯ বছরের পর আর ছাত্রত্ব থাকেনা। কিন্তু ঘোষিত তফসিলে ৩৫ বছর বয়সীরা প্রার্থী হতে পারবে। অথচ ৩৬/৩৭ বছর বয়সীরা প্রার্থী হতে পারবে না। ৩৬/৩৭ বছর বয়সীরা যদি অছাত্র হয় তাহলে ৩৫ বছর বয়সীরা কিভাবে ছাত্র হয়? বিক্ষুব্ধ নেতারা বলছেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের একটি সিন্ডিকেট তাদের পকেটের কিছু ছাত্রদল কর্মী দিয়ে কমিটি গঠন করার জন্য দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ভুল বুঝিয়ে এই তফসিল দিয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা কাউন্সিল করতে পারবেনা।
ছাত্রদল থেকে বহিষ্কৃত ও বিলুপ্ত কমিটির সহ সভাপতি ইকতিয়ার রহমান কবির বলেন, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনে টেনে নেয়ার যে প্রস্তাবের কথা শোনা যাচ্ছে, এতে কোনো কাজ হবে না। কারণ আমরা কি ছাত্রদল থেকে গেলে স্বেচ্ছাসেবক দল বা যুবদলের সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক করা হবে? আমাদের আজ বয়স্ক বলা হচ্ছে। তাহলে যাদের বয়স ৩৫ বছর তারা কি বয়স্ক নয়? আমরা আমাদের দাবিতে অনড় আছি। এটা উপেক্ষা করে কাউন্সিলের জন্য ফরম বিতরণ শুরু করলে বুঝতে পারবেন।
বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, আমরা আলোচনার বহু সুযোগ দিয়েছি। কিন্তু এখন আর আলোচনার সুযোগ নেই। আমাদের বাদ দিয়ে সিন্ডিকেট তাদের পকেট কমিটি দেয়ার জন্য বয়সের এই বাধ্যবাধকতা দিয়েছে। তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ভুল বুঝিয়ে এটা করেছে। আমাদের বহিষ্কারও করা হয়েছে। তাহলে আমরা যে দল করতে গিয়ে শত শত মামলা খেয়েছি। এই মামলাগুলোর কি হবে? আমাদের দাবি অবশ্যই ঘোষিত তফসিল বাতিল করে ৬ মাসের জন্য পুনঃতফসিল দিতে হবে। তা না হলে কোনো কাউন্সিল হতে দেয়া হবে না।
ছাত্রদলের নির্বাচন পরিচালনা বাছাই কমিটির প্রধান ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ছাত্রদলের আন্দোলনরতরা যেভাবে প্রতিদিন বিক্ষোভ করছে, এই অবস্থা চলতে থাকলে কাউন্সিল ঠিক মতো হওয়া নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। তবে তারা আমাদেরই ছোট ভাই। আমরা তাদের বহুবার প্রস্তাব দিয়েছি বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনে তাদের টেনে নেয়ার বিষয়ে। এখনো তাদের বোঝানো হচ্ছে। আশা করি শিগগিরই এই সংকটের সমাধান হবে। যারা ছাত্র নয় তাদের দিয়ে ছাত্রদলের কমিটি করা থেকে আমরা বের হয়ে আসতে চাচ্ছি। এতে তাদের সহযোগিতা করতে হবে। এছাড়া, তারা যদি যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলে না এসে আজীবন ছাত্রদলে থাকতে চায় তাহলে তো এই সংগঠনগুলো লোক খুঁজে পাবেনা।
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী বলেন, যারা আন্দোলন করছে তারা বাইরের কেউ নয়। তারা আমাদেরই ছোট ভাই। তাদের প্রতি আমাদের আবেদন যেহেতু দল একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছে। তারা যেন এই সিদ্ধান্তের উপরে শ্রদ্ধাশীল থাকে। আমরা বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনগুলোতে তাদের ভালো অবস্থানে টেনে নেব। যারা বহিষ্কার হয়েছে তাদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। তারা শ্রদ্ধাশীল থাকলে তাদের জন্য ভালো খবর থাকতে পারে।
তবে ছাত্রদলের বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা কোনোভাবেই ছাড় দিতে রাজি নয়। তাদের দাবি, সবকিছুই অনিয়মের মধ্যে চলছে। কারণ সাধারণ নিয়মে ২৮/২৯ বছরের পর আর ছাত্রত্ব থাকেনা। কিন্তু ঘোষিত তফসিলে ৩৫ বছর বয়সীরা প্রার্থী হতে পারবে। অথচ ৩৬/৩৭ বছর বয়সীরা প্রার্থী হতে পারবে না। ৩৬/৩৭ বছর বয়সীরা যদি অছাত্র হয় তাহলে ৩৫ বছর বয়সীরা কিভাবে ছাত্র হয়? বিক্ষুব্ধ নেতারা বলছেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের একটি সিন্ডিকেট তাদের পকেটের কিছু ছাত্রদল কর্মী দিয়ে কমিটি গঠন করার জন্য দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ভুল বুঝিয়ে এই তফসিল দিয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা কাউন্সিল করতে পারবেনা।
ছাত্রদল থেকে বহিষ্কৃত ও বিলুপ্ত কমিটির সহ সভাপতি ইকতিয়ার রহমান কবির বলেন, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনে টেনে নেয়ার যে প্রস্তাবের কথা শোনা যাচ্ছে, এতে কোনো কাজ হবে না। কারণ আমরা কি ছাত্রদল থেকে গেলে স্বেচ্ছাসেবক দল বা যুবদলের সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক করা হবে? আমাদের আজ বয়স্ক বলা হচ্ছে। তাহলে যাদের বয়স ৩৫ বছর তারা কি বয়স্ক নয়? আমরা আমাদের দাবিতে অনড় আছি। এটা উপেক্ষা করে কাউন্সিলের জন্য ফরম বিতরণ শুরু করলে বুঝতে পারবেন।
বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, আমরা আলোচনার বহু সুযোগ দিয়েছি। কিন্তু এখন আর আলোচনার সুযোগ নেই। আমাদের বাদ দিয়ে সিন্ডিকেট তাদের পকেট কমিটি দেয়ার জন্য বয়সের এই বাধ্যবাধকতা দিয়েছে। তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ভুল বুঝিয়ে এটা করেছে। আমাদের বহিষ্কারও করা হয়েছে। তাহলে আমরা যে দল করতে গিয়ে শত শত মামলা খেয়েছি। এই মামলাগুলোর কি হবে? আমাদের দাবি অবশ্যই ঘোষিত তফসিল বাতিল করে ৬ মাসের জন্য পুনঃতফসিল দিতে হবে। তা না হলে কোনো কাউন্সিল হতে দেয়া হবে না।