ঢাকা ০৬:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা-তারেকসহ এখনও পলাতক দণ্ডিত ১৬ আসামি

ডেস্ক:: ২০০৪ সালের এই দিনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার মামলায় তারেক রহমানসহ এখনও দণ্ডিত ১৬ জন আসামি পলাতক রয়েছেন। এ মামলায় কারাগারে রয়েছেন ৩৩ আসামি।

২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর এ মামলার রায় দেয় বিচারিক আদালত।

রায়ে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এছাড়া বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয় আরও ১১ জনের।

এই রায়ের আগে থেকেই পলাতক তারেক রহমানসহ ১৬ আসামি।

তারেক রহমান ছাড়া পলাতকরা হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী (যাবজ্জীবন), কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ (যাবজ্জীবন), অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দার (২ বছর কারাদণ্ড), ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল এ টি এম আমিন আহমদ (২ বছর কারাদণ্ড), হানিফ পরিবহনের মালিক মোহাম্মদ হানিফ (মৃত্যুদণ্ড), মো. ইকবাল (যাবজ্জীবন), জঙ্গিনেতা মাওলানা তাজউদ্দিন (মৃত্যুদণ্ড), মহিবুল মুত্তাকিন (যাবজ্জীবন), আনিসুল মোরসালিন (যাবজ্জীবন), মোহাম্মদ খলিল (যাবজ্জীবন), মাওলানা লিটন (যাবজ্জীবন), জাহাঙ্গির আলম বদর (মৃত্যুদণ্ড), মুফতি শফিকুর রহমান (যাবজ্জীবন), মুফতি আব্দুল হাই (যাবজ্জীবন) ও রাতুল আহমেদ বাবু (যাবজ্জীবন)।

এক দশক ধরেই সপরিবারে যুক্তরাজ্যে রয়েছেন তারেক রহমান। তাকে ফেরত আনতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা-তারেকসহ এখনও পলাতক দণ্ডিত ১৬ আসামি

আপডেট টাইম ০৪:০৫:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ অগাস্ট ২০২০
ডেস্ক:: ২০০৪ সালের এই দিনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার মামলায় তারেক রহমানসহ এখনও দণ্ডিত ১৬ জন আসামি পলাতক রয়েছেন। এ মামলায় কারাগারে রয়েছেন ৩৩ আসামি।

২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর এ মামলার রায় দেয় বিচারিক আদালত।

রায়ে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এছাড়া বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয় আরও ১১ জনের।

এই রায়ের আগে থেকেই পলাতক তারেক রহমানসহ ১৬ আসামি।

তারেক রহমান ছাড়া পলাতকরা হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী (যাবজ্জীবন), কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ (যাবজ্জীবন), অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দার (২ বছর কারাদণ্ড), ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল এ টি এম আমিন আহমদ (২ বছর কারাদণ্ড), হানিফ পরিবহনের মালিক মোহাম্মদ হানিফ (মৃত্যুদণ্ড), মো. ইকবাল (যাবজ্জীবন), জঙ্গিনেতা মাওলানা তাজউদ্দিন (মৃত্যুদণ্ড), মহিবুল মুত্তাকিন (যাবজ্জীবন), আনিসুল মোরসালিন (যাবজ্জীবন), মোহাম্মদ খলিল (যাবজ্জীবন), মাওলানা লিটন (যাবজ্জীবন), জাহাঙ্গির আলম বদর (মৃত্যুদণ্ড), মুফতি শফিকুর রহমান (যাবজ্জীবন), মুফতি আব্দুল হাই (যাবজ্জীবন) ও রাতুল আহমেদ বাবু (যাবজ্জীবন)।

এক দশক ধরেই সপরিবারে যুক্তরাজ্যে রয়েছেন তারেক রহমান। তাকে ফেরত আনতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার।