ঢাকা ০৩:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ১০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশি নাগরিক সাহাবুদ্দিন কিভাবে দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রশ্ন রিপনের রাষ্ট্রপতিকে বিদায় না করলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না: শামসুজ্জামান দুদু বঙ্গভবনের সামনে আগুন জ্বালিয়ে গণ অধিকার পরিষদের বিক্ষোভ ঠাকুরগাঁওয়ে বুরো বাংলাদেশের আঞ্চলিক অফিস ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধন ঠাকুরগাঁও, বগুড়া ও ঝিনাইদহের আদালতে ২০০ জন সরকারি আইন কর্মকর্তা নিয়োগ পীরগঞ্জে সরকারি গাছ কাটার ঘটনায় প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বিরল সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাবার সময় ৩ বাংলাদেশী বিজিবি’র হাতে আটক গবাদিপশুর ব্রুসেলোসিস রোগের ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের দাবি বাকৃবির গবেষক দলের সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন দেড় কোটির বেশি স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়নি

বিশ্বও এক হয়েছে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রশ্নে: মির্জা ফখরুল

গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ভোটাধিকার প্রশ্নে বিশ্বও এক হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘জনমত তৈরি করুন। মানুষের অধিকারকে সুরক্ষিত করার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। রাজপথে নেমে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনের উত্তাল ঢেউ তুলে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে’।

মির্জা ফখরুল বলেন, যে কোনো জাতি যখন অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করে, তখন সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হয়। আজকে শুধু বিএনপি বা অন্যান্য রাজনৈতিক দল লড়াই করবে; অন্যরা বসে থাকবে-তা হয় না। সবাইকে রাজপথে নেমে সোচ্চার কণ্ঠ উচ্চারণ করতে হবে।

তিনি বলেন, ‘সুকৌশলে দেশে করপোরেট মিডিয়া তৈরি করা হয়েছে। বড় বড় ব্যবসায়ীরা এর মালিক। তারা নিজেদের ব্যবসা, ব্যাংকের সুবিধা, টাকা পাচারসহ নিজেদের সব স্বার্থে ব্যবহারের জন্য এই করপোরেট সংস্কৃতি তৈরি করেছে। গণতন্ত্র ছাড়া মুক্ত গণমাধ্যম সম্ভব নয়।’

বিএনপি মহাসচিব অভিযোগ করেন, সরকার সমাজকে নষ্ট সমাজে পরিণত করেছে। রাজনীতি, সংসদ, গণমাধ্যমই নয়-প্রতিটি ক্ষেত্রকে নষ্ট করেছে সরকার। এই সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে বাকশাল প্রতিষ্ঠার জন্য সব আয়োজন সম্পন্ন করেছে।

সেমিনারের গত দেড় দশকে বর্তমান সরকারের সময়ের ৮টি আইনের কথা উল্লেখ করে সেগুলোকে গণমাধ্যমবিরোধী ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণমূলক বলে অভিযোগ করে বিএনপি। বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইনকে ‘ভাঁওতাবাজি ও আইওয়াশ’ বলে উল্লেখ করেন। তারা বলেন, বিএনপি দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে মুক্ত গণমাধ্যম নিশ্চিত করবে। তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ সব কালাকানুন বাতিল করবে এবং মিডিয়া কমিশন গঠন করবে।

গণমাধ্যমের পক্ষে বক্তব্য দেন দৈনিক যুগান্তরের সহকারী সম্পাদক মাহবুব কামাল, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বর্তমান সভাপতি এম আবদুল্লাহ, সাবেক মহাসচিব এমএ আজিজ প্রমুখ।

যুগান্তরের সহকারী সম্পাদক মাহবুব কামাল বলেন, আমার একটা লেখার শিরোনাম ছিল, গণতন্ত্রটা বড় বেশি গণতান্ত্রিক। অর্থাৎ গণতন্ত্রটা অনেক বিশাল একটা ব্যাপার। এখানে শুধুমাত্র কথা বলা, শুধুমাত্র আইনের শাসন, দেশের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলা যথেষ্ট নয়। এর বিস্তৃতি অনেক বড়। সে জায়গায় সম্ভবত আমরা নেই। তিনি বলেন, সংবাদপত্র এমন একটা সংসদ, যে সংসদ ২৪ ঘণ্টাই চালু থাকে। এর কোনো বিরতি নেই। গ্রামে দেখা যায়, সাধারণ মানুষ যখন বিপদে পড়ে, তখন এমপির কাছে যান না, তারা যান সাংবাদিকের কাছে। কারণ, তারা মনে করেন এমপি দিয়ে কাজ হবে না। সাংবাদিক যদি কিছু লেখালেখি করে, তাহলে কাজ হতে পারে।

মাহবুব কামাল বলেন, বিএনপি আসলে কি চাচ্ছে? নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্বারা বর্তমান সরকারকে প্রতিস্থাপিত করতে চাচ্ছে, নাকি ফেলে দিতে চাচ্ছে। বিষয়টি আমার কাছে পরিষ্কার নয়। সরকারকে ফেলে দিলে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি হবে। এতে করে থার্ড পার্টি আসতে পারে। থার্ড পার্টি এলে বিএনপির সঙ্গে কি আচরণ করবে, নেতৃত্বের সঙ্গে কি করবে তা কি জানেন? এ সুযোগে দেশ পাঁচ বছর পিছিয়ে যেতে পারে, যেভাবে ওয়ান-ইলেভেনে দেশ দুই বছরে পিছিয়ে গিয়েছিল।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের পরিচালনায় সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান ও আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নূর, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আলী আশরাফ আখন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান, এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক এটিএম নুরুল আমিন প্রমুখ।

সেমিনারে আরও অংশ নেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, জয়নাল আবেদীন, শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আজম খান, নিতাই রায় চৌধুরী, মনিরুল হক চৌধুরী, মিজানুর রহমান মিনু, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, জয়নুল আবদিন ফারুক, তাজমেরী এসএ ইসলাম, সুকোমল বড়ুয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, তাহসিনা রুশদীর লুনা, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তাবিথ আউয়াল, ইশরাক হোসেন প্রমুখ।

এছাড়াও আরও অংশ নেন অধ্যাপক আফম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক সদরুল আমিন, পেশাজীবী পরিষদের কাদের গনি চৌধুরী, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নুরুল আমিন রোকন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের শহীদুল ইসলাম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, ইলিয়াস খান, সিনিয়র সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, আহসান হাবিব লিংকন, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশ এলডিপির আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিম, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের ড. রেজা কিবরিয়া, জেএসডির শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, জাগপার খন্দকার লুৎফর রহমান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি মহিউদ্দিন ইকরাম, মাইনোরিটি জনতা পার্টির সুকৃতি মন্ডল প্রমুখ।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

বিদেশি নাগরিক সাহাবুদ্দিন কিভাবে দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রশ্ন রিপনের

বিশ্বও এক হয়েছে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রশ্নে: মির্জা ফখরুল

আপডেট টাইম ১১:৫৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৩

গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ভোটাধিকার প্রশ্নে বিশ্বও এক হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘জনমত তৈরি করুন। মানুষের অধিকারকে সুরক্ষিত করার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। রাজপথে নেমে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনের উত্তাল ঢেউ তুলে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে’।

মির্জা ফখরুল বলেন, যে কোনো জাতি যখন অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করে, তখন সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হয়। আজকে শুধু বিএনপি বা অন্যান্য রাজনৈতিক দল লড়াই করবে; অন্যরা বসে থাকবে-তা হয় না। সবাইকে রাজপথে নেমে সোচ্চার কণ্ঠ উচ্চারণ করতে হবে।

তিনি বলেন, ‘সুকৌশলে দেশে করপোরেট মিডিয়া তৈরি করা হয়েছে। বড় বড় ব্যবসায়ীরা এর মালিক। তারা নিজেদের ব্যবসা, ব্যাংকের সুবিধা, টাকা পাচারসহ নিজেদের সব স্বার্থে ব্যবহারের জন্য এই করপোরেট সংস্কৃতি তৈরি করেছে। গণতন্ত্র ছাড়া মুক্ত গণমাধ্যম সম্ভব নয়।’

বিএনপি মহাসচিব অভিযোগ করেন, সরকার সমাজকে নষ্ট সমাজে পরিণত করেছে। রাজনীতি, সংসদ, গণমাধ্যমই নয়-প্রতিটি ক্ষেত্রকে নষ্ট করেছে সরকার। এই সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে বাকশাল প্রতিষ্ঠার জন্য সব আয়োজন সম্পন্ন করেছে।

সেমিনারের গত দেড় দশকে বর্তমান সরকারের সময়ের ৮টি আইনের কথা উল্লেখ করে সেগুলোকে গণমাধ্যমবিরোধী ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণমূলক বলে অভিযোগ করে বিএনপি। বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইনকে ‘ভাঁওতাবাজি ও আইওয়াশ’ বলে উল্লেখ করেন। তারা বলেন, বিএনপি দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে মুক্ত গণমাধ্যম নিশ্চিত করবে। তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ সব কালাকানুন বাতিল করবে এবং মিডিয়া কমিশন গঠন করবে।

গণমাধ্যমের পক্ষে বক্তব্য দেন দৈনিক যুগান্তরের সহকারী সম্পাদক মাহবুব কামাল, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বর্তমান সভাপতি এম আবদুল্লাহ, সাবেক মহাসচিব এমএ আজিজ প্রমুখ।

যুগান্তরের সহকারী সম্পাদক মাহবুব কামাল বলেন, আমার একটা লেখার শিরোনাম ছিল, গণতন্ত্রটা বড় বেশি গণতান্ত্রিক। অর্থাৎ গণতন্ত্রটা অনেক বিশাল একটা ব্যাপার। এখানে শুধুমাত্র কথা বলা, শুধুমাত্র আইনের শাসন, দেশের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলা যথেষ্ট নয়। এর বিস্তৃতি অনেক বড়। সে জায়গায় সম্ভবত আমরা নেই। তিনি বলেন, সংবাদপত্র এমন একটা সংসদ, যে সংসদ ২৪ ঘণ্টাই চালু থাকে। এর কোনো বিরতি নেই। গ্রামে দেখা যায়, সাধারণ মানুষ যখন বিপদে পড়ে, তখন এমপির কাছে যান না, তারা যান সাংবাদিকের কাছে। কারণ, তারা মনে করেন এমপি দিয়ে কাজ হবে না। সাংবাদিক যদি কিছু লেখালেখি করে, তাহলে কাজ হতে পারে।

মাহবুব কামাল বলেন, বিএনপি আসলে কি চাচ্ছে? নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্বারা বর্তমান সরকারকে প্রতিস্থাপিত করতে চাচ্ছে, নাকি ফেলে দিতে চাচ্ছে। বিষয়টি আমার কাছে পরিষ্কার নয়। সরকারকে ফেলে দিলে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি হবে। এতে করে থার্ড পার্টি আসতে পারে। থার্ড পার্টি এলে বিএনপির সঙ্গে কি আচরণ করবে, নেতৃত্বের সঙ্গে কি করবে তা কি জানেন? এ সুযোগে দেশ পাঁচ বছর পিছিয়ে যেতে পারে, যেভাবে ওয়ান-ইলেভেনে দেশ দুই বছরে পিছিয়ে গিয়েছিল।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের পরিচালনায় সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান ও আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নূর, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আলী আশরাফ আখন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান, এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক এটিএম নুরুল আমিন প্রমুখ।

সেমিনারে আরও অংশ নেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, জয়নাল আবেদীন, শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আজম খান, নিতাই রায় চৌধুরী, মনিরুল হক চৌধুরী, মিজানুর রহমান মিনু, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, জয়নুল আবদিন ফারুক, তাজমেরী এসএ ইসলাম, সুকোমল বড়ুয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, তাহসিনা রুশদীর লুনা, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তাবিথ আউয়াল, ইশরাক হোসেন প্রমুখ।

এছাড়াও আরও অংশ নেন অধ্যাপক আফম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক সদরুল আমিন, পেশাজীবী পরিষদের কাদের গনি চৌধুরী, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নুরুল আমিন রোকন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের শহীদুল ইসলাম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, ইলিয়াস খান, সিনিয়র সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, আহসান হাবিব লিংকন, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশ এলডিপির আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিম, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের ড. রেজা কিবরিয়া, জেএসডির শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, জাগপার খন্দকার লুৎফর রহমান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি মহিউদ্দিন ইকরাম, মাইনোরিটি জনতা পার্টির সুকৃতি মন্ডল প্রমুখ।