ঢাকা ০১:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ নিয়ে সুখবর দিলো বিটিআরসি ঠাকুরগাওয়ে ৩ দফা দাবীতে চাকুরীচ্যুৎ ও জেলবন্দি বিডিআর পরিবারের মানববন্ধন ৪৩তম বিসিএস: সহকারী কমিশনার হলেন ২৬৭ কর্মকর্তা টিসিবির ট্রাক সেল ফের চালুর দাবি জাতীয় নাগরিক কমিটির বিআরটিএ বন্ধের চিন্তা করা হবে: সড়ক উপদেষ্টা ‘শুল্ক ও করহার বাড়ানো অর্থনীতির জন্য আত্মঘাতী’ ফ্যাসিস্ট শক্তি জয়ী হলে দুই লাখ মানুষকে জেলে যেতে হতো: প্রেস সচিব জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্টা রুখতে ঐক্য জরুরি: ফখরুল খালেদার চিকিৎসায় সুবিধা দেওয়ায় কাতার ও যুক্তরাজ্যকে ধন্যবাদ দিল বিএনপি চলচ্চিত্র তারকা প্রবীর মিত্রের শেষ বিদায়, ইসলামী রীতিতে দাফন

ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিবের মায়ের জানাযা অনুষ্ঠিত, মানুষের ঢল

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক::ঠাকুরগাঁওয়ের প্রয়াত মন্ত্রী মির্জা রুহুল আমিনের সহধর্মিণী ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মা ও জেলা মহিলা সংস্থার সাবেক চেয়ারম্যান ফাতিমা আমিনের (৮৮) জানাযার নামায অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার বিকেল ৫টায় ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড়মাঠে কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্ব খলিলুর রহমান মরহুমের জানাযার নামায আদায় করেন।
এসময় সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড়মাঠে দলের নেতাকর্মী, জেলার প্রত্যান্ত গ্রামাঞ্চল থেকে বিএনপির দলীয় লোকজন সহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও জেলার সাধারণ মানুষের ঢল নামে।
জানাযার নামাজে মরহুমের বড় ছেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মেঝো ছেলে মির্জা ইকবাল, ছোট ছেলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মির্জা ফয়সাল আমিন, জামাতা সেনাবাহিনীর সাবেক জেনারেল ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. অব. মাহবুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
পরে জানাযার নামায শেষে ঠাকুরগাঁও পুরাতন গোরস্থানে প্রয়াত মির্জা রুহুল আমিনের কবরের পাশে সহধর্মিণী ফাতিমা আমিনকে শায়িত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় মহরুম ফাতিমা রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ।
শুক্রবার সকালে একটি অ্যাম্বুলেন্সে মহরুমের নিজ বাস ভবনে মরহুমের মরদেহ ঠাকুরগাঁওয়ে পৌছায়। এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলামের মাকে এক পলক দেখতে দলীয় নেতাকর্মী ও সর্ব সাধারন মানুষের ঢল নামে।
উল্লখ্য, গত মঙ্গলবার সকালে মরহুম ফাতিমা আমিনকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। ফুসফুস, কিডনিসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন সমস্যার কারণে বেশ কিছুদিন ধরে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। ফাতিমা আমিনের স্বামী প্রয়াত মির্জা রুহুল আমিন আশির দশকে এইচ এম এরশাদ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। বিএনপি নেতা উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া বলেন, জানাজায় প্রায় লক্ষাধিক ধর্মপ্রান মুসলমান অংশ গ্রহন করেন।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ নিয়ে সুখবর দিলো বিটিআরসি

ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিবের মায়ের জানাযা অনুষ্ঠিত, মানুষের ঢল

আপডেট টাইম ১২:১৭:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ এপ্রিল ২০১৮

আজম রেহমান,সারাদিন ডেস্ক::ঠাকুরগাঁওয়ের প্রয়াত মন্ত্রী মির্জা রুহুল আমিনের সহধর্মিণী ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মা ও জেলা মহিলা সংস্থার সাবেক চেয়ারম্যান ফাতিমা আমিনের (৮৮) জানাযার নামায অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার বিকেল ৫টায় ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড়মাঠে কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্ব খলিলুর রহমান মরহুমের জানাযার নামায আদায় করেন।
এসময় সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড়মাঠে দলের নেতাকর্মী, জেলার প্রত্যান্ত গ্রামাঞ্চল থেকে বিএনপির দলীয় লোকজন সহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও জেলার সাধারণ মানুষের ঢল নামে।
জানাযার নামাজে মরহুমের বড় ছেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মেঝো ছেলে মির্জা ইকবাল, ছোট ছেলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মির্জা ফয়সাল আমিন, জামাতা সেনাবাহিনীর সাবেক জেনারেল ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. অব. মাহবুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
পরে জানাযার নামায শেষে ঠাকুরগাঁও পুরাতন গোরস্থানে প্রয়াত মির্জা রুহুল আমিনের কবরের পাশে সহধর্মিণী ফাতিমা আমিনকে শায়িত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় মহরুম ফাতিমা রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ।
শুক্রবার সকালে একটি অ্যাম্বুলেন্সে মহরুমের নিজ বাস ভবনে মরহুমের মরদেহ ঠাকুরগাঁওয়ে পৌছায়। এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলামের মাকে এক পলক দেখতে দলীয় নেতাকর্মী ও সর্ব সাধারন মানুষের ঢল নামে।
উল্লখ্য, গত মঙ্গলবার সকালে মরহুম ফাতিমা আমিনকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। ফুসফুস, কিডনিসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন সমস্যার কারণে বেশ কিছুদিন ধরে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। ফাতিমা আমিনের স্বামী প্রয়াত মির্জা রুহুল আমিন আশির দশকে এইচ এম এরশাদ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। বিএনপি নেতা উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া বলেন, জানাজায় প্রায় লক্ষাধিক ধর্মপ্রান মুসলমান অংশ গ্রহন করেন।