ঢাকা ১১:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

পঞ্চগড় এক্সপ্রেস থামবে পীরগঞ্জ স্টেশনে

সারাদিন ডেস্ক::অবশেষে ঢাকা-পঞ্চগড় রেলপথের নতুন আন্তনগর ট্রেনের নাম ‘পঞ্চগড় এক্সপ্রেস’ অনুমোদিত হলো। ১৪ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন এই নামটি অনুমোদন দেন। রেলপথ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৫ মে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ট্রেনের উদ্বোধন করবেন। অবশ্য এটি উদ্বোধন হবার কথা ছিলো ২৬ মে।

ঢাকা থেকে রেলপথে পঞ্চগড়ের দূরত্ব ৬৩৯ কিলোমিটার। জানা গেছে, নতুন এই ট্রেনটি বিরতিহীন হিসেবে চালু করা হলেও মূলত সেমিব্রেক (স্বল্প বিরতি) দিয়ে চলাচল করবে। কমলাপুর থেকে সরাসরি পার্বতীপুর-দিনাজপুর, সেতাবগঞ্জ, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও, রুহিয়ার পরে শেষ স্টেশন পঞ্চগড় পৌঁছাবে।
ব্রডগেজ (বড়) লাইনের ১৪০ কিলোমিটার গতিসম্পন্ন আধুনিক এই ট্রেনটি নির্মাণ করেছে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রেল ক্যারেজ (কোচ) নির্মাণ প্রতিষ্ঠান পিটি ইন্ডাস্ট্রি কেরেতা এপি (ইনকা)। ১২টি বিলাস বহুল কোচ সমৃদ্ধ ট্রেনটিতে ৯০০টি আসন থাকছে।
নতুন এই কোচগুলোতে থাকছে ‘বায়ো টয়লেট’। এত দিন ট্রেনের টয়লেট থেকে মানববর্জ্য রেলপথেই পড়ত। কিন্তু এই কোচে বিমানের মতো টয়লেট সুবিধা থাকায় রেললাইনে কোনো বর্জ্য পড়বে না। বিশেষ ব্যবস্থায় ওই মানববর্জ্য সরিয়ে নেওয়া হবে। এতে পানি খরচও হবে তুলনামূলক অনেক কম।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

গণহত্যার পক্ষে কাজ করা গণমাধ্যমের বিচার হবে : উপদেষ্টা নাহিদ

পঞ্চগড় এক্সপ্রেস থামবে পীরগঞ্জ স্টেশনে

আপডেট টাইম ০৫:৩২:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০১৯

সারাদিন ডেস্ক::অবশেষে ঢাকা-পঞ্চগড় রেলপথের নতুন আন্তনগর ট্রেনের নাম ‘পঞ্চগড় এক্সপ্রেস’ অনুমোদিত হলো। ১৪ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন এই নামটি অনুমোদন দেন। রেলপথ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৫ মে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ট্রেনের উদ্বোধন করবেন। অবশ্য এটি উদ্বোধন হবার কথা ছিলো ২৬ মে।

ঢাকা থেকে রেলপথে পঞ্চগড়ের দূরত্ব ৬৩৯ কিলোমিটার। জানা গেছে, নতুন এই ট্রেনটি বিরতিহীন হিসেবে চালু করা হলেও মূলত সেমিব্রেক (স্বল্প বিরতি) দিয়ে চলাচল করবে। কমলাপুর থেকে সরাসরি পার্বতীপুর-দিনাজপুর, সেতাবগঞ্জ, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও, রুহিয়ার পরে শেষ স্টেশন পঞ্চগড় পৌঁছাবে।
ব্রডগেজ (বড়) লাইনের ১৪০ কিলোমিটার গতিসম্পন্ন আধুনিক এই ট্রেনটি নির্মাণ করেছে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রেল ক্যারেজ (কোচ) নির্মাণ প্রতিষ্ঠান পিটি ইন্ডাস্ট্রি কেরেতা এপি (ইনকা)। ১২টি বিলাস বহুল কোচ সমৃদ্ধ ট্রেনটিতে ৯০০টি আসন থাকছে।
নতুন এই কোচগুলোতে থাকছে ‘বায়ো টয়লেট’। এত দিন ট্রেনের টয়লেট থেকে মানববর্জ্য রেলপথেই পড়ত। কিন্তু এই কোচে বিমানের মতো টয়লেট সুবিধা থাকায় রেললাইনে কোনো বর্জ্য পড়বে না। বিশেষ ব্যবস্থায় ওই মানববর্জ্য সরিয়ে নেওয়া হবে। এতে পানি খরচও হবে তুলনামূলক অনেক কম।