কলকাতা প্রতিনিধি ৯ জুলাই:: বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের মালদহ সীমান্তে সোমবার ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশী নিহত হয়েছে। এ নিয়ে গত একমাস পাঁচ দিনে তিন বাংলাদেশীকে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ। এমন অভিযোগ করেছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
সোমবার ভোর রাতে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানা এলাকার বাখরাবাদের সুখদেবপুর সীমান্তে গরু পাচারের সময় এক বাংলাদেশী যুবক বিএএসএফের গুলিতে মারা গেছে। বিএসএফ সুত্র জানায়, সোমবার ভোরে সুখদেবপুর বিওপি এলাকায় ২৪ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা পাহারা দিচ্ছিল। সেসময় কয়েকজনের একটি দল গরু পাচারের চেষ্টা করছিল। বিএসএফ তাদের প্রথমে চ্যালেঞ্জ করে। তাদের দাবি, পাচারকারীরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে আক্রমণের চেষ্টা করলে তারা গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় এক বাংলাদেশী যুবক। মৃতদেহটিকে পরে বৈষ্ণবনগর থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে ময়না তদন্তের জন্য লাশটিকে মালদহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
সোমবার ভোর রাতে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানা এলাকার বাখরাবাদের সুখদেবপুর সীমান্তে গরু পাচারের সময় এক বাংলাদেশী যুবক বিএএসএফের গুলিতে মারা গেছে। বিএসএফ সুত্র জানায়, সোমবার ভোরে সুখদেবপুর বিওপি এলাকায় ২৪ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা পাহারা দিচ্ছিল। সেসময় কয়েকজনের একটি দল গরু পাচারের চেষ্টা করছিল। বিএসএফ তাদের প্রথমে চ্যালেঞ্জ করে। তাদের দাবি, পাচারকারীরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে আক্রমণের চেষ্টা করলে তারা গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় এক বাংলাদেশী যুবক। মৃতদেহটিকে পরে বৈষ্ণবনগর থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে ময়না তদন্তের জন্য লাশটিকে মালদহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
মৃত যুবকের নাম, মহম্মদ দুলাল। তার বাড়ি শিবগঞ্জের কুমারগঞ্জ গ্রামে। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। এর আগে গত ৪ জুন কুমারপুরে গরু পাচারের সময় এক বিএসএফের গুলিতে প্রাণ হারান আরো এক বাংলাদেশী। তার নাম জহিরুল শেখ। তিনি বাংলাদেশের ভোলাঘাটের বাসিন্দা ছিলেন। একই মাসের ২১ তারিখ কাঁটাতার পেরোনোর সময় বিএসএফের গুলিতে নিহত হন চাপাইনবাবগঞ্জের বাসিন্দা মনিরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি।