ঢাকা ০৫:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভাস্কর্য ভাঙচুর: ২ শিক্ষকের স্বীকারোক্তি

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি::কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামির মধ্যে মাদ্রাসার দুই শিক্ষক আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
১২ ডিসেম্বর বিকেলে কুষ্টিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দেলোয়ার হোসেন তাদের জবানবন্দি নেন। চারদিনের পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেলা দুইটায় তাদের আদালতে নেয়া হয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) নিশি কান্ত সরকার তাদের আদালতে নেন।

আদালত সূত্র জানায়, বেলা দুটার দিকে দুই মাদ্রাসা শিক্ষক আল আমিন (২৭) ও ইউসুফ আলীকে (২৬) পুলিশের পাহারায় আদালতে নেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। এরপর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দেলোয়ার হোসেন তার খাসকামরায় প্রথমে ইউসুফ আলীর জবানবন্দি নেন।

ঘণ্টাব্যাপী জবানবন্দি শেষে পৃথকভাবে আল আমিনেরও জবানবন্দি নেওয়া হয়। বিকেল পাঁচটার দিকে জবানবন্দি শেষে দুই শিক্ষককে কারাগারে পাঠানো হয়।

১৩ ডিসেম্বর মামলার অন্যতম প্রধান দুই আসামি মাদ্রাসার দুই ছাত্রের ৫দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে তোলা হবে।

Tag :

ভিডিও

এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

Azam Rehman

জনপ্রিয় সংবাদ

ভাস্কর্য ভাঙচুর: ২ শিক্ষকের স্বীকারোক্তি

আপডেট টাইম ১২:৫৯:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২০
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি::কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামির মধ্যে মাদ্রাসার দুই শিক্ষক আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
১২ ডিসেম্বর বিকেলে কুষ্টিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দেলোয়ার হোসেন তাদের জবানবন্দি নেন। চারদিনের পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেলা দুইটায় তাদের আদালতে নেয়া হয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) নিশি কান্ত সরকার তাদের আদালতে নেন।

আদালত সূত্র জানায়, বেলা দুটার দিকে দুই মাদ্রাসা শিক্ষক আল আমিন (২৭) ও ইউসুফ আলীকে (২৬) পুলিশের পাহারায় আদালতে নেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। এরপর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দেলোয়ার হোসেন তার খাসকামরায় প্রথমে ইউসুফ আলীর জবানবন্দি নেন।

ঘণ্টাব্যাপী জবানবন্দি শেষে পৃথকভাবে আল আমিনেরও জবানবন্দি নেওয়া হয়। বিকেল পাঁচটার দিকে জবানবন্দি শেষে দুই শিক্ষককে কারাগারে পাঠানো হয়।

১৩ ডিসেম্বর মামলার অন্যতম প্রধান দুই আসামি মাদ্রাসার দুই ছাত্রের ৫দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে তোলা হবে।