বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের কাছে এ টিকা হস্তান্তর করেন।
এসময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চীন আমাদের বন্ধুপ্রতিম দেশ এবং তার কাছ থেকে আমরা সবসময় সহায়তা পেয়ে এসেছি।
চীনের টিকা এর আগে অনুমোদন কেন দেওয়া হয়নি এটির ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, আমাদের কিছু রুলস অ্যান্ড রেগুলেশন আছে, যার অধীনে আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন ছাড়া কোনও টিকা বা ওষুধ আমদানি করতে পারি না। সেই কারণে চীনের টিকা অনুমোদন দিতে দেরি হয়েছে।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চীন থেকে আরও টিকা পাবো বলে আশা করি। তারা আজ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। ডাবল ডোজ করে এই টিকা আড়াই লাখ মানুষকে দেওয়া যাবে।
চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, আমাদের ওখানে যখন করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছিল, তখন বাংলাদেশ আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। আমরা সেটা ভুলিনি। আমরা এই টিকা উপহার হিসেবে দিয়েছি। সামনের দিনগুলোতে আশা করি, আমরা আরও টিকা দিতে পারবো।